প্রতিবার সীমান্ত সম্মেলনে সীমান্ত হত্যা বন্ধে আলোচনা হয়; কিন্তু সীমান্ত হত্যা বন্ধ হয় না। দুই দেশের সরকার একে অন্যকে সবচেয়ে কাছের বন্ধু হিসাবে অভিহিত করে। অথচ বিশ্বে প্রাণঘাতী সীমান্তের তালিকায় বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত রয়েছে শীর্ষে। গত জুন মাসেও সীমান্তে নিহত হয়েছে ৫ জন। মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) হিসাবে, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বিএসএফয়ের গুলিতে ২০২১ সালে ১৪ জন নিহত, ২০২০ সালে মোট ৪৮ জন এবং ২০১৯ সালে ৪৩ জন। এরমধ্যে গুলিতে ৩৭ জন এবং নির্যাতনে ৬ জন। অপহরণ করা হয়েছে ৩৪ জনকে। আহত হয়েছেন ৪৮ জন। ২০১৮ সালে পরিস্থিতি কিছুটা ভালো ছিল। তারপরও ঐ বছর বিএসএফ সীমান্তে মোট ১৪ বাংলাদেশীকে হত্যা করে।

বিএসএফ প্রধান নিহত সবাইকে অপরাধী বললেও ২০২১ সালে ভারতের মানবাধিকার সংস্থা মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চের (মাসুম) প্রধান কীরিটি রায় সীমান্তে হত্যার প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের বলেছিলেন, চোরাচালানে যখন ঘুষের টাকা বিএসএফ পায় না, তখনই তারা হত্যা করে।

[নিরেট সত্য প্রকাশ করে দেবার জন্য কীরিটি রায়কে ধন্যবাদ (স.স.)]

 






ফ্রান্সে ঋণের দায়ে গোটা পরিবারের আত্মহত্যা!
স্বদেশ-বিদেশ
চীনের মুসলমানদের উপর যেভাবে অত্যাচারের স্টীম রোলার চলছে
১০০ কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমার ওপরে
শূকরের মাংস, মদ ও গাঁজা খেয়ে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা যারা বলেন, তারা পারভারটেড - -প্রধানমন্ত্রী
চার ভাইয়ের ৫ হাযার কোটি টাকার ব্যবসা
এক দশকে ভারত ছেড়েছে ২৭ কোটি মানুষ : জাতিসংঘ
দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে তোলপাড় চলছে দেশের রাজনীতিতে
নিউমোনিয়ায় ১ কোটি ১০ লাখ শিশু প্রাণ হারাবে
করোনায় জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামানের মৃত্যু
সংবিধান থেকে ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’ তুলে দেয়া হবে - -ড. আব্দুর রাজ্জাক
আসামে মুসলমানদের উপর চাপানো হ’ল শর্ত সর্বোচ্চ দুই সন্তান, বহুবিবাহে ও সন্তান মাদ্রাসায় পড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা
আরও
আরও
.