জাপানে খালি বাড়ির সংখ্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। জনসংখ্যা কমতে থাকায় দেশটিতে এখন খালি বাড়ির সংখ্যা বেড়ে প্রায় ৯০ লাখে দাঁড়িয়েছে। মূলত গ্রামের পরিত্যক্ত বাড়িগুলো জাপানে ‘আকিয়া’ নামে পরিচিত। কিন্তু এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রাম অঞ্চল ছাড়াও টোকিও এবং কিয়োটোর মতো বড় শহরগুলোতেও আকিয়া বাড়ির সংখ্যা বাড়ছে যা সরকারের জন্য একটি সমস্যা। দেশটিতে বয়স্ক জনসংখ্যা অধিক সে তুলনায় জন্মহার কম। তাই জনসংখ্যা বাড়ছে না দেশটিতে, বরং কমছে।

চিবাতে কান্দা ইউনিভার্সিটি অব ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের লেকচারার জেফরি হল বলেন, ‘এটি (আকিয়ার সংখ্যা বেড়ে যাওয়া) জাপানের জনসংখ্যা হ্রাসের একটি উপসর্গ। এটি আসলেই খুব বেশি বাড়ি তৈরির সমস্যা নয়। বরং পর্যাপ্ত জনসংখ্যা না থাকার সমস্যা’। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জাপানে জন্ম হার কমে যাওয়ায় অনেক পরিবারে উত্তরাধিকারী নেই বা উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত তরুণ প্রজন্ম যারা শহরে চলে গেছে এবং গ্রামীণ এলাকায় ফিরে আসার ক্ষেত্রে কোন আগ্রহ নেই।

[যৌবনে বিবাহে দেরী করা এবং অধিক সন্তান না নেওয়ার মন্দ পরিণতি ভোগ করছে এখন জাপানসহ কথিত উন্নত বিশ্ব। অতএব বাংলাদেশী দম্পতিরা সাবধান হও’ (স.স.)]







পুলিশ বাহিনীর উজ্জ্বল নক্ষত্র অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত আইজিপি নাজিবুর রহমান
মার্কিন মুল্লুকের তরুণেরা কেন এত আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন!
চিনিযুক্ত ফলের রস পানে মৃত্যু ডেকে আনে
কীটনাশকের বিকল্প হিসাবে কাজ করছে হাঁস!
মাদরাসার চেয়ে ইংরেজী শিক্ষায় শিক্ষিতরাই জঙ্গীবাদের সাথে জড়িত - -আইজিপি
মাদক মামলায় হাইকোর্টের যুগান্তকারী রায়
২০১৮ মানবাধিকার লঙ্ঘনের বছর
এক সন্তান নীতির ফলে চীনে কন্যা সংকট; পাত্রী পাচ্ছে না ছেলেরা
অপহরণে ভারত দ্বিতীয়, শীর্ষ দশে বাংলাদেশ
ভারতে পবিত্র কুরআনের আয়াত বাতিলের আবেদন খারিজ : রিটকারীর জরিমানা
বিরল নযীর স্থাপন করেছেন ময়মনসিংহ সরকারী মেডিকেলের পরিচালক (সেবার গল্প রূপকথা নয়, বাস্তবতা)
বিশ্বের ৩০ কোটি কর্মী চাকরী হারাতে পারেন
আরও
আরও
.