রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা সরকারী এ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম আপামর ইসলামী জনগণের হৃদয়ের দাবীকে পরোয়া না করে সুপ্রীম কোর্টের সামনে সম্প্রতি নির্মিত গ্রীক দেবী মূর্তির পক্ষে সাফাই গেয়ে গত ৬ই ফেব্রুয়ারী’১৭ বলেছেন, ‘এটা তো মূর্তি না, এটা তো স্কাল্পচার (ভাস্কর্য)। আর এখানে দেখানো হয়েছে তিনটা জিনিস। একটা হলো দাঁড়িপাল্লা, ন্যায়বিচারের একটা সূচক। আর হাতে একটা তলোয়ার। দন্ড বা শাস্তির সূচক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে তলোয়ার। তৃতীয়তঃ চোখটা বাঁধা। অর্থাৎ একদম নিরপেক্ষভাবে বিচার করতে হবে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেই বিচারের নিরপেক্ষতা তুলে ধরা হয় এই স্কাল্পচার দিয়েই’।
[শিক্ষিত মানুষ যে কেমন অন্ধ হয়, তার অন্যতম প্রমাণ আমাদের মাননীয় প্রধান আইন কর্মকর্তা। তিনি জাজ্বল্যমান একটা নারী মূর্তিকে ভাস্কর্য বলে আইন সিদ্ধ করতে চাচ্ছেন। দিল্লী হাইকোর্ট সহ উপমহাদেশের কোন আদালতেই এইরূপ নারী মূর্তি নেই। তাহ’লে কিসের দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে তাঁরা একাজ করলেন? মুখে গণতন্ত্রের বড়াই করেন। অথচ গণবিরোধী কথা বলতে মুখে বাঁধে না। ‘বিশিষ্ট নাগরিক’ নামে কয়েকজন নাস্তিক ও বস্ত্তবাদীকে নিয়ে দেশ নয়। এটি ১৭ কোটি মুসলমানের দেশ। অতএব জনগণের ধৈর্য্যের বাঁধ ভাঙার আগেই মূর্তি হটান (স.স.)]