সারাবিশ্বে বর্তমানে ছয় কোটি ৫৬ লাখ মানুষ বাস্ত্তহারা বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা। সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বিশ্বসংস্থাটি জানায়, এই সংখ্যা আগের যে কোন রেকর্ডকে হার মানিয়েছে। ২০১৫ সালে জাতিসংঘের তথ্যমতে, এই সংখ্যা ছিল প্রায় তিন কোটি।

জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক কমিশনার ফিলিপো গ্রান্ডি জানান, এটা আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক ব্যর্থতা। তিনি বলেন, 'বিশ্ব এখন শান্তি প্রতিষ্ঠায় সক্ষম নয়। আপনি সারাবিশ্বেই সহিংসতা দেখতে পাবেন। আর এ কারণেই লাখ লাখ মানুষ ঘর ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে।' তার ভাষায়, দেশে দেশে পুরনো সব বিরোধ অব্যাহতভাবে দীর্ঘতর হচ্ছে এবং নতুন বিরোধ দেখা দিচ্ছে। ফলে মানুষ ভিটেমাটি ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে... বাধ্য হয়ে ঘরবাড়ি ছাড়ার বিষয়টি সেই যুদ্ধেরই প্রতীক, যা শেষ হয় না।

গ্রান্ডি বলেন, বিশ্বের দরিদ্রতম দেশগুলোতেই এর সংখ্যা বেশী। ঘরহারা মানুষগুলোর ৮৪ শতাংশই নিম্ন ও মধ্যবিত্ত আয়ের দেশগুলো থেকে এসেছেন। তিনি বলেন, আমি আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার দরিদ্র দেশগুলোকে কিভাবে বলব, তোমরা শরণার্থীদের আশ্রয় দাও, যেখানে ধনী দেশগুলোই তাদের আশ্রয় দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।

উল্লেখ্য, সাড়ে ছয় কোটি ঘরছাড়া মানুষের মধ্যে শরণার্থীর সংখ্যা দুই কোটি ২৫ লাখ। চার কোটি তিন লাখ মানুষ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত ও ২৮ লাখ রাজনৈতিক আশ্রয়প্রত্যাশী। আর শরণার্থীদের মধ্যে ৫৫ লাখই সিরিয়ার নাগরিক। আফগানিস্তানের ২৫ লাখ এবং দক্ষিণ সুদানের ১৪ লাখ শরণার্থী রয়েছে।






রোহিঙ্গা প্রসঙ্গ তুলতেই ক্ষেপে গেলেন সুচি
সীমান্ত হত্যাকান্ডের পরিসংখ্যান
দুর্নীতিতে দুই ধাপ নীচে নেমেছে বাংলাদেশ
বিশ্বের ৩০ কোটি কর্মী চাকরী হারাতে পারেন
তিন বছরের শিশুর কুরআন হিফয
মুহাম্মদ (ছাঃ)-এর অবমাননা মত প্রকাশের স্বাধীনতা নয় ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালতের রায়
৩৯ বছরে ৪৪ সন্তানের জননী মরিয়ম
‘দাড়ি’ রাখাকে কটাক্ষ করে ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে অফিস আদেশ জারি
মহাশূন্যে যুদ্ধের জন্য ‘মহাকাশ বাহিনী’ গঠনের সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের
আগামী ১০ বছরে ভারতের চেয়ে ধনী হবে বাংলাদেশ
বিশ্বব্যাপী আবহাওয়া বিপর্যয় ও দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি হ’তে পারে
ধানের নাম ‘ফাতেমা’, ফলন বিঘায় ৫০ মণ!
আরও
আরও
.