যুক্তরাষ্ট্রে বর্ণ সম্পর্ক গত ২০ বছরের হিসাবে সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে। গাত্রবর্ণের কারণে মানুষে মানুষে বৈষম্য নিয়ে একবিংশ শতাব্দীর এ সময়েও যুক্তরাষ্ট্রকে প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করতে হচ্ছে। এর বিরূপ প্রভাব পড়ছে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে। সৃষ্টি হচ্ছে সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিরতার।

গত ২২শে জুলাই বৃহস্পতিবার প্রকাশিত গ্যালাপের জরিপে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের অধিকাংশ মানুষ মনে করেন, বর্ণ সম্পর্ক এখন নাজুক অবস্থায়। ৫৭ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক আমেরিকান মনে করেন, শ্বেতাঙ্গ এবং কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে সম্পর্ক এখন খারাপ। মাত্র ৪২ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক আমেরিকান মনে করেন, দুই বর্ণের লোকজনের মধ্যে এখনো সম্পর্ক ভালো বা মোটামুটি ভালো আছে। জরিপের ফলাফল প্রকাশ করে গ্যালাপ জানিয়েছে, দুই দশকের মধ্যে গত টানা দু’বছর দেশটির বর্ণ সম্পর্কের ক্রমাবনতি ঘটছে।

২০০১ সালের জরিপে দেখা দিয়েছিল, আমেরিকার ৭০ শতাংশ কৃষ্ণাঙ্গ মনে করতেন, তাঁদের সঙ্গে শ্বেতাঙ্গদের সম্পর্ক খুব ভালো। ২০২১ সালে এসে কৃষ্ণাঙ্গদের এমন মনোভাব ৩৩ শতাংশে নেমেছে।

[শ্বেতাঙ্গ-কৃষ্ণাঙ্গ সবই আল্লাহর সৃষ্টি। এক আল্লাহর দাসত্বের অধীনে সকল মানুষের অধিকার সমান। এটাই হ’ল ইসলামী খেলাফতের রূহ। এর বিপরীতে বর্তমান বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন তন্ত্র-মন্ত্রের নামে যা কিছু চলছে, সবই এক কথায় জাহেলিয়াত। অতএব পৃথিবীতে মানবতাকে বাঁচিয়ে রাখতে চাইলে মানুষকে আল্লাহর দাসত্বের অধীনে ঐক্যবদ্ধ হ’তে হবে এবং ইসলামী খেলাফত ব্যবস্থা কায়েমে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হ’তে হবে (স.স.)।]






আরও
আরও
.