উত্তরঃ পানির অপচয় না করে ওযূ ও গোসলে পরিমাণ মত পানি খরচ করা সুন্নাত। আনাস (রাঃ) বলেন, নবী করীম (ছাঃ) ওযূ করতেন এক মুদ পানি দ্বারা এবং গোসল করতেন এক ‘ছা’ হ’তে পাঁচ মুদ পর্যন্ত পানি দ্বারা (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৪৩৯)। আয়েশা (রাঃ) বলেন, তিনি এবং আল্লাহর রাসূল (ছাঃ) এক ‘ফারাক্ব’ বা তিন ‘ছা‘ পানি দ্বারা গোসল করতেন (মুসলিম, ফাতহুল বারী ১/৩৭২)। অত্র হাদীছ সমূহ দ্বারা বুঝা যায় যে, ওযুর চেয়ে ফরয গোসলে পানি বেশী লাগতে পারে।






প্রশ্ন (৩১/১৯১) : তাওহীদে আসমা ওয়াস ছিফাত সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করার উপকারিতা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১৮/৩৩৮) : খতম তারাবীহ পড়িয়ে অর্থ নেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (১৯/১৩৯) : বাঘ বা এরূপ কোন হিংস্র প্রাণীর চামড়ার তৈরী জ্যাকেট ব্যবহার করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৯/৩৪৯) : জনৈক ব্যক্তির চার ভাই ও দু’বোন আছে। তিন ভাই ও দু’বোন আগেই মারা গেছে। এক্ষণে এক ভাই জীবিত আছে যার কোন সন্তান নেই। সেও মারা গেল কিছুদিন আগে। জীবিত আছে তার স্ত্রী, এক ভাইয়ের ৮ ছেলে, ১ মেয়ে; অন্য ভাইয়ের চার ছেলে ও ছয় মেয়ে এবং আরেক ভাইয়ের তিন ছেলে ও চার মেয়ে। কে কতটুকু সম্পদ পাবে?
প্রশ্ন (২৯/৪২৯) : জনৈক ব্যক্তির প্রথমা স্ত্রীর দু’সন্তান ও দ্বিতীয় স্ত্রীর সাত সন্তান। প্রথমা স্ত্রীর বড় ছেলের পাঁচ সন্তান ও ছোট ছেলে নিঃসন্তান। প্রথমা স্ত্রীর বড় ছেলে মারা গেছে এবং তার দুই ছেলে আছে। এক্ষণে প্রথমা স্ত্রীর ছোট ছেলে মারা গেলে বৈমাত্রেয় ভাইয়েরা সম্পত্তির ওয়ারিছ হবে, নাকি আপন ভাতিজারা ওয়ারিছ হবে?
প্রশ্ন (৪/৩২৪) : একটি বইয়ে লেখা হয়েছে, ঈদায়নের ছালাতে ১২ তাকবীরের হাদীছগুলি যঈফ। শায়খ আলবানী ব্যতীত অন্য কোন মুহাদ্দিছ এসব হাদীছকে ছহীহ বলেননি। এর সত্যতা আছে কি? - -আতীকুল ইসলামবড় বনগ্রাম, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৬/১১৬) : ছহীহ হাদীছের আলোকে মৃত ব্যক্তিকে গোসল, কাফন-দাফন ও খাটিয়া বহনের ফযীলত সম্পর্কে জানতে চাই। - -আব্দুল্লাহিল কাফী, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৬/৩৩৬) : যোহরের ফরয ছালাতের আগের ৪ বা ২ রাক‘আত সুন্নাত পড়তে না পারলে তা কি যোহরের ফরয ছালাতের পর আদায় করা যাবে? এই অবস্থায় কোন সুন্নাতটি আগে পড়ব? - -মুহাম্মাদ বিলাল, ওয়ারী, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩২/৩৯২) : মোবাইল আসক্তি থেকে মুক্ত হয়ে পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার কিছু উপায় জানতে চাই।
প্রশ্ন (২১/৩৪১) : ঈদের ময়দানে জায়নামায ব্যবহারে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (৩৩/৪৭৩) : ছহীহ মুসলিম ও মুসনাদে আহমদের হাদীছে বুঝা যায় কদরের রাত্রি হবে ২৭ রামাযান (মুসলিম হা/২৮০৪; মিশকাত হা/২০৮৮)। সে অনুযায়ী আমাদের দেশে উক্ত রাত্রিতে কদর তালাশ করা হয়। অনেকে এর বিরুদ্ধে বলেন। এর সমাধান জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২৩/২৬৩) : কোন মুসলিম ব্যক্তির মাঝে কুফরী, মুনাফেকী ও শিরকী কার্যক্রম দেখতে পেলে তাকে কাফের, মুনাফিক বা মুশরিক নামে ডাকা যাবে কি?
আরও
আরও
.