উত্তর : নারী-পুরুষের জন্য আলাদা শিক্ষা ব্যবস্থা থাকা আবশ্যক। এই ব্যবস্থা না থাকলে সাধ্যমত দৃষ্টি নত রেখে পাঠদান করবে (নূর ২৪/৩০-৩১)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) আলী (রাঃ)-কে বলেন, ‘হে আলী! তুমি দৃষ্টির উপর দৃষ্টি ফেলো না। হঠাৎ যে দৃষ্টি পড়ে ওটা তোমার জন্য মাফ। কিন্তু পরবর্তী দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ নয়’ (আবুদাঊদ হা/২১৪৯ প্রভৃতি; মিশকাত হা/৩১১০)। তবে প্রয়োজনে বা বাক্যালাপকালে দৃষ্টি প্রদানে সাধারণভাবে বাধা নেই, যদি তা কামনামুক্ত থাকে। কিন্তু কামনাপূর্ণ কুদৃষ্টি সর্বাবস্থায় হারাম (নববী, শরহ মুসলিম হা/৩৩৮-এর আলোচনা ৪/৩১ পৃ.)।
প্রশ্নকারী : ফয়েয আহমাদ, গাযীপুর।