কর্মী উপস্থিতি : দেশের প্রায় সকল যেলা থেকে প্রায় দেড় হাযার কর্মী ও সুধী উক্ত সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। মূল অডিটোরিয়ামে স্থান সংকুলান না হওয়ায় বাইরে চেয়ার ও প্রজেক্টরের ব্যবস্থা রাখা হয়।

স্টল সমূহ : সম্মেলনে সকাল ৯-টা থেকে মাগরিব পর্যন্ত মিলনায়তনের বাইরে মূল গেইটের পশ্চিম পার্শ্বে ‘আল-‘আওন’ রাজশাহী-সদর সাংগঠনিক যেলা ও নওদাপাড়া মারকায এলাকা কমিটির উদ্যোগে ব্লাড গ্রুপিং ও রক্তদাতা সদস্য সংগ্রহ ক্যাম্পিং অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত ক্যাম্পিং পরিচালনা করেন রাজশাহী-সদর যেলা ‘আল-‘আওনে’র অর্থ সম্পাদক মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ, নওদাপাড়া মারকায এলাকা সভাপতি নাহিদ হাসান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মুত্তালিব, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুন নূর প্রমুখ। উক্ত ক্যাম্পিংয়ে ৭ জনের ব্লাড গ্রুপিং ও ৩ জন রক্তদাতা সদস্য বা ‘ডোনর’ তালিকাভুক্ত হন।

এছাড়াও ‘হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ’ ও ‘যুবসংঘ’-এর কেন্দ্রীয় উদ্যোগে সংগঠন পরিচিতি বিষয়ক স্টল স্থাপন করা হয় এবং সেখান থেকে বই, সংগঠনের পরিচিতি, গঠনতন্ত্র, শ্লোগান সম্বলিত গেঞ্জি, চাবির রিং, কলম ইত্যাদি প্রদর্শন ও বিক্রয় করা হয়।

প্রকাশনা : বার্ষিক কর্মী সম্মেলন উপলক্ষে মুহতারাম আমীরে জামা‘আত প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব-এর সাক্ষাৎকার এবং গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশনামূলক প্রবন্ধসহ ৩৬০ পৃষ্ঠা সম্বলিত স্মারকগ্রন্থ-২ প্রকাশিত হয়। যা যুবকদের ব্যাপকভাবে আকৃষ্ট করে।

কর্মতৎপরতার মূল্যায়ন : সম্মেলনে ‘যুবসংঘে’র বার্ষিক কর্মতৎপরতার ভিত্তিতে শ্রেষ্ঠ যেলা নির্বাচিত হয় দিনাজপুর-পূর্ব সাংগঠনিক যেলা, শ্রেষ্ঠ সভাপতি আলে-ইমরান (গাযীপুর-দক্ষিণ), শ্রেষ্ঠ সাধারণ সম্পাদক মুফীযুল ইসলাম (রংপুর-পশ্চিম), শ্রেষ্ঠ সংগঠক আব্দুল্লাহ আল-মামূন (গাইবান্ধা-পশ্চিম), সাইফুর রহমান (দিনাজপুর-পূর্ব), আবুল কাসেম (রাজশাহী-পশ্চিম) ও জসীমুদ্দীন (চট্টগ্রাম)।






আরও
আরও
.