স্বদেশ

মহাদেবপুরে ক্ষুদ্রঋণের জালে বন্দি ৭৫ হাযার পরিবার

নওগাঁর মহাদেবপুরে গ্রামীণ ব্যাংক, ব্র্যাক, আশাসহ বিভিন্ন এনজিওর ক্ষুদ্রঋণের বেড়াজালে বন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় ৭৫ হাযার পরিবার। এনজিও থেকে ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে এসব পরিবারে স্বচ্ছলতা তো ফিরেইনি; বরং সূদসহ কিস্তি পরিশোধ করতে গিয়ে সর্বস্বান্ত হয়েছে অনেকেই। কিস্তি পরিশোধে ব্যর্থ হয়ে এনজিও কর্মীদের নির্যাতনে গত ৩ বছরে এখানে আত্মহত্যা করেছে ৩ গৃহবধূ ও ১ রিকশাচালক সহ ৪ জন। বসতভিটা থেকে পরিবার-পরিজন নিয়ে পালিয়ে গেছে অনেকেই। এক এনজিও থেকে নেয়া ঋণের টাকা পরিশোধ করতে একই ব্যক্তি অন্য আরো এনজিও থেকেও ঋণ নিচ্ছে। এভাবেই তারা দিনের পর দিন জড়িয়ে পড়ছে দুর্ভেদ্য ঋণের জালে। গ্রামাঞ্চলের হাযার হাযার সহজ-সরল পরিবারকে স্বচ্ছল করার মিথ্যা স্বপ্ন দেখিয়ে ঋণ দিয়ে সূদের টাকায় এনজিও মালিকরা কোটিপতি হ’লেও ভাগ্য ফেরেনি ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহীতাদের।

দেশে প্রতি ৩ দিনে একটি এসিড সহিংসতার ঘটনা ঘটছে

দেশে প্রতি ৩ দিনে একটি এসিড সহিংসতার ঘটনা ঘটছে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিচারকাজ ৯০ দিনের মধ্যে শেষ করার বিধান থাকলেও আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে পার পেয়ে যাচ্ছে বেশিরভাগ অপরাধী। গত ২৬ ফেব্রুয়ারী রাজধানীর বিয়াম মিলনায়তনে সরকারী সেবাদানকারী সংস্থার সঙ্গে এসিড সারভাইভারসদের জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসিড সহিংসতার সার্বিক পরিস্থিতি বর্ণনায় এসব তথ্য দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এসিডদগ্ধদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যা বেশী। প্রায় ৯৬ শতাংশ সহিংসতা ঘটে গ্রামাঞ্চলে। যার ফলে এসিডদগ্ধদের সময়মতো চিকিৎসা দেয়া সম্ভব হয় না। এছাড়া গ্রামের দরিদ্র মানুষের পক্ষে উন্নত সেবার জন্য শহরে যাওয়াও সম্ভব হয় না। এতে আক্রান্তকে আজীবনের জন্য বরণ করে নিত হয় বিকৃত চেহারা কিংবা বিকলাঙ্গতা।

বিশ্বের দ্বিতীয় বাজে নগরী ঢাকা

বিশ্বে বসবাসের সবচেয়ে অনুপযোগী নগরীর সূচকে এবারও বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা দ্বিতীয় স্থান পেয়েছে। লন্ডনভিত্তিক সাপ্তাহিক ইকনোমিস্টের ‘দ্য ইকনোমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (ইআইইউ) ২০১১ সালের রিপোর্টে বিশ্বের ১৪০টি নগরীর মধ্যে বসবাসের উপযোগিতা নিয়ে তাদের গবেষণার ফল প্রকাশ করেছে। এতে দেখা যায়, বসবাসের উপযোগী শহর হিসাবে তারা কানাডার ভ্যাঙ্কুভার নগরীকেই দ্বিতীয় বারের মতো শীর্ষে রেখেছে। আর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা এবারও ১০৯তম স্থান দখল করেছে। এ বছর বিশ্বের বসবাস উপযোগী শহরের মধ্যে সবচেয়ে পেছনে রয়েছে আফ্রিকান দেশ জিম্বাবুয়ের রাজধানী হারারে।

দেশে কোটিপতির সংখ্যা ২৩ হাযার

দেশে কোটিপতির সংখ্যা যেমন বাড়ছে, তেমনি বাড়ছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা। প্রকট আয়বৈষম্যের কারণে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। স্বাধীনতার ৪০ বছরে ২২ কোটিপতি পরিবার বেড়ে ২৩ হাযারে দাঁড়িয়েছে বলে জানা গেছে।

বাজারের ৭০ শতাংশ ওষুধের মান অজানা

প্রতিবছর ১২ হাযারের মতো ওষুধ বাজারে আসছে। কিন্তু মান জানার জন্য ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর বছরে সাড়ে তিন হাযার ওষুধের নমুনা পরীক্ষা করতে পারে। বাকী সাড়ে আট হাযার অর্থাৎ ৭০ শতাংশ ওষুধের মান সম্পর্কে প্রশাসনের ধারণা নেই। এ তালিকায় ভিটামিন থেকে শুরু করে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ রয়েছে।

দারিদ্রে্যর কারণে পিতা কর্তৃক শিশু হত্যা

মুকসুদপুরে পাষন্ড পিতা তার ২১ দিন বয়সের নবজাতক শিশুকন্যা মুন্নী বৈরাগীকে শ্বাস রোধ করে হত্যা করেছে। গত ২৭ ফেব্রুয়ারী গোপালগঞ্জ যেলার মকসুদপুর উপযেলার উত্তর জলিরপাড় গ্রামে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। জানা গেছে, উত্তর জলিরপাড় গ্রামের কাঠমিস্ত্রী নারায়ণ বৈরাগীর অভাব-অনটনের সংসারে ১টি ছেলে ও ২ মেয়ে রয়েছে। তারপর ২১ দিন আগে মুন্নী জন্ম নেয়। অভাব-অনটন নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়াঝাটি চলছিল। ঝগড়ার এক পর্যায়ে নারায়ণ ঘরে ঢুকে তার শিশুকন্যা মুন্নীকে গলাটিপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে ঘর থেকে দ্রুত বেরিয়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনার সময় শিশুটির মা রান্নাঘরে বসে রান্না করছিল। ঘরে কেউ ছিল না।

খাদ্যমূল্যের কারণে দারিদ্র্য বৃদ্ধি পাচ্ছে

বাংলাদেশে খাদ্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে দারিদ্র্য দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বেসরকারী গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন অন্বেষণের এক গবেষণা রিপোর্টে গত ২৭ ফেব্রুয়ারী বলা হয়েছে, ২০০৫ সালের শুরুতে  দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৮ শতাংশ এবং দারিদ্র্য রেখার নীচে বসবাসকারী লোকের সংখ্যা ছিল সর্বমোট ৫ কোটি ৬০ লাখ। ২০০৫ সালের জানুয়ারী থেকে ২০১০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত আরো ১ কোটি ৮ লাখ মানুষ নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নীচে চলে যায় এবং এই সময়কালে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পায় প্রায় ৭.১৩ শতাংশ। এর মাঝে শুধু ২০১০ সালেই খাদ্য মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির কারণে ৩৮ লাখ মানুষ দারিদ্র্য রেখার নীচে চলে যায়। ২০০৯ সালের আগষ্ট থেকে ২০১০ সালের জানুয়ারী পর্যন্ত খাদ্যমূল্য বেড়েছে ৫.৬ শতাংশ এবং সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ৪.১ শতাংশ।


বিদেশ

হাইতিতে খেতে দিতে না পেরে সন্তান বেঁচে দিচ্ছেন বাবা-মা

ভূমিকম্প-বিধ্বস্ত হাইতির অসহায় বাবা-মায়েরা খেতে দিতে না পেরে অল্প মূল্যে শিশু সন্তানদের বিক্রি করে দিচ্ছেন পাচারকারীদের কাছে। সম্প্রতি ইউনিসেফের একটি বিশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। দেশটিতে ৭৬ পেন্সের কম মূল্যে সন্তান বিক্রির ঘটনাও ঘটেছে। সন্তান বিক্রির অর্থ দিয়ে বাবা-মায়েরা অল্প কিছু দিন চলতে পারলেও সন্তান হারাচ্ছেন চিরদিনের জন্য। উল্লেখ্য, ২০১০ সালের ১২ জানুয়ারী হাইতিতে ৭ দশমিক শূন্য মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে প্রায় তিন লাখ লোকের মৃত্যু  হয়। ১০ লাখের বেশি মানুষ বাস্ত্তচ্যুত হয়ে পড়ে।

সন্তানের লেখাপড়ার জন্য মর্মস্পর্শী বিজ্ঞাপন মার্কিন দম্পতির

সন্তানদের লেখাপড়ার খরচ জোগাতে শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিক্রির ঘোষণা দিয়ে বিজ্ঞাপন দিয়েছেন এক মার্কিন দরিদ্র অভিভাবক দম্পতি। যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টনভিত্তিক চাকরি সংক্রান্ত ওয়েবসাইট ক্রেইগসলিস্ট বিজ্ঞাপনটি প্রকাশ করে। ঐ বিজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘আমার সন্তানকে শিক্ষাঋণ দাও, আমি আমার শরীরের যেকোন অঙ্গ তোমায় দিতে প্রস্ত্তত’। ‘তোমার কি লাশ চাই’ শিরোনামে  প্রকাশিত বিজ্ঞাপনে নামহীন ঐ অভিভাবক দম্পতি বলেছেন, ‘সন্তানদের শিক্ষার জন্য যদি কেউ ২ লাখ ডলার শিক্ষাঋণ দেয়, তবে বিনিময়ে তারা জীবন দিতে প্রস্ত্তত’। বিজ্ঞাপনে আরো বলা হয়, ২ লাখ ডলারের শিক্ষাঋণের বিনিময়ে ইচ্ছে করলে তুমি আমাদের শরীরের যেকোন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ মেডিকেল টেস্ট কিংবা সংযোজনের জন্য ব্যবহার করতে পার।

প্রতি পনের দিনে হারিয়ে যাচ্ছে একটি করে ভাষা

প্রতি ১৫ দিনে একটি করে ভাষা হারিয়ে যাচ্ছে। এ প্রক্রিয়া চলতে থাকলে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ছয় হাযার ভাষার প্রায় অর্ধেকই আগামী এক শতাব্দীর মধ্যে হারিয়ে যেতে পারে বলে ফ্রান্সের বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। অ্যাড-হক এক্সপার্ট গ্রুপ কর্তৃক ‘ভাষার গতিশীলতা ও বিপন্নতা’ শীর্ষক গবেষণাপত্রে এ তথ্য জানানো হয়েছে। তাদের গবেষণামতে বিশ্বের ৯৭ শতাংশ মানুষ প্রচলিত ভাষার মাত্র চার শতাংশ ভাষায় কথা বলে। একবিংশ শতাব্দীর শেষ নাগাদ বিশ্বের ৯০ ভাগেরও বেশী ভাষার জায়গাটি দখল করে নেবে প্রভাবশালী ভাষাগুলো।

চীনের বিরুদ্ধে সামরিক ব্যবস্থার হুমকি দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র

গত কয়েক বছরে গোপন ‘তারকা যুদ্ধ’-এর মাধ্যমে অস্ত্র প্রতিযোগিতায় নামার অভিযোগে চীনের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়ার হুমকি দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। উইকিলিকসে ফাঁস হওয়া গোপন কূটনৈতিক নথির ভিত্তিতে ব্রিটেনের ডেইলি টেলিগ্রাফ সম্প্রতি এ তথ্য  জানিয়েছে। গোপন নথি থেকে দেখা গেছে, পরমাণু শক্তিধর যুক্তরাষ্ট্র ও চীন-দুই দেশই ক্ষেপণাস্ত্রের মাধ্যমে নিজেদের কৃত্রিম আবহাওয়া উপগ্রহ (ওয়েদার স্যাটেলাইট) ধ্বংস করেছিল। চীনের কর্মকান্ডে যুক্তরাষ্ট্র এতটাই ক্রুদ্ধ হয়েছিল যে, চীন যদি ‘তারকা যুদ্ধ’-এর নামে অস্ত্র প্রতিযোগিতা থেকে বিরত না হয়, তাহ’লে তাদের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নেয়ার হুমকি দিয়েছিল। কিন্তু মার্কিন হুমকিতে বিরত হয়নি চীন। সর্বশেষ গত বছরও তারা ক্ষেপণাস্ত্রের মাধ্যমে উপগ্রহ ধ্বংস পরীক্ষা চালায়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চায় না মধ্যপ্রাচ্যে প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হোক

-নোয়াম চমস্কি

যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত লেখক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক নোয়াম চমস্কি বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হোক, যুক্তরাষ্ট্র তা চায় না। কারণ এসব দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হ’লে মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন স্বার্থ বিপদাপন্ন হয়ে পড়বে। চমস্কি গত ২৫ ফেব্রুয়ারী ইরানের স্যাটেলাইট নিউজ চ্যানেল প্রেস টিভিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে আরো বলেছেন, লিবিয়ার মতো তেলসমৃদ্ধ দেশে মার্কিন সমর্থক একজন স্বৈরশাসক গণতান্ত্রিক সরকারের চেয়ে অনেক ভালভাবে মার্কিন স্বার্থ রক্ষা করতে পারবে।

দাম্পত্যেই সুখ

অর্থ-সম্পত্তি, সাফল্য বা ভাল স্বাস্থ্যেই সুখ- এমনটি জানা থাকলেও সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অফ ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার গবেষকরা জানিয়েছেন, সুখের অন্যতম নিয়ামক হ’ল দাম্পত্য। গবেষক ক্রিস্টিন হফম্যান জানান, এক সঙ্গীর সুখই আরেক সঙ্গীর সুখের নিয়ামক। দাম্পত্যে একজনের সুখ বেড়ে গেলে আরেকজনও সুখি হয়। তিনি আরো জানান, সত্যিকারের সুখ জড়িয়ে আছে বৈবাহিক বন্ধনেই।

অ্যালকোহলের কারণে যুক্তরাজ্যে হাযার হাযার মানুষ মৃত্যুঝুঁকিতে

লন্ডনের রয়েল কলেজ অব ফিজিশিয়ানসের সাবেক সভাপতি ইয়ান গিলমোর সাউদাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নিক শেরন ও নটিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্রিম হ্যাওকি সরকারী তথ্যের বরাত দিয়ে বলেছেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ব্রিটিশ নাগরিকদের মধ্যে আশংকাজনকহারে অ্যালকোহল সেবনের মাত্রা বেড়ে গেছে। ১৯৮০-এর দশকে প্রতি এক লাখ লোকের মধ্যে ৪ দশমিক ৯ জন অ্যালকোহল সেবনজনিত রোগে ভুগে মারা গেছে। এখন সেই হার ১১ দশমিক ৪ জনে এসে পৌঁছেছে।






জয়ললিতার মৃত্যু : অতঃপর শোকে ৪৭০ জনের মৃত্যু!
বাংলাদেশী কর্মচারীর বিবাহ অনুষ্ঠানে ছুটে এলেন সঊদী চাকরিদাতা, জানালেন অনুভূতি
রেস্তোরাঁ ভরা, বাধা পেয়ে বাইরে দাঁড়িয়ে থাকলেন নিউজিল্যান্ডের মহিলা প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা
স্বদেশ-বিদেশ
কুরআন হিফযে ৪ সন্তানের জননীর অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন
একই ঈদগাহ ময়দানে ৮১ বছর যাবৎ ইমামতি, বিদায়ের সময় পেলেন বিরল সম্মাননা
এক ট্রেনেই যাওয়া যাবে সুন্দরবন
জন্মহার না বাড়লে হারিয়ে যাবে জাপান!
অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ তরুণ ধনীর তালিকায় বাংলাদেশের আশিক আহমাদ
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় মাদ্রাসার ছাত্রদের কৃতিত্ব
এক বছরের মধ্যে ‘নাতি-নাতনী’ চেয়ে ছেলেকে আদালতে তুলছেন ভারতীয় দম্পতি!
দলিত নারী পানি পান করায় গরুর পেশাব দিয়ে পবিত্রকরণ!
আরও
আরও
.