দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে নির্বাচন পদ্ধতি

-ড. আকবর আলী খান

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. আকবর আলী খান বলেছেন, দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে নির্বাচন পদ্ধতি। গত ৫ই জানুয়ারী দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে ব্যর্থ হয়েছে। সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বাংলাদেশের সংবিধান পর্যালোচনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান আলোচকের বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সাবেক এই উপদেষ্টা বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতির কড়া সমালোচনা করে বলেন, বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতিতে জাল-জালিয়াতি হবেই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক ড. হারূনুর রশীদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত আলোচনা সভায় প্রথম আলোর যুগ্ম-সম্পাদক মিজানুর রহমান খান, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সাদিয়া আরমান, আশা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর জামিলুর রহমান খান উপস্থিত ছিলেন।

[একদিন সবাইকে দল ও প্রার্থীবিহীন ইসলামী নেতৃত্ব নির্বাচন পদ্ধতির কাছেই ফিরে আসতে হবে। যেদিকে আমরা প্রথম থেকেই জাতিকে আহবান জানিয়ে আসছি (স.স.)]

রাবিতে ৩৫ বছরে ৩৭ খুনের একটিরও বিচার হয়নি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ছাত্র-রাজনীতির কুপ্রভাবে গত ৩৫ বছরে ৩৭ জন খুন হয়েছে। এদের মধ্যে ছাত্রশিবিরের ১৬ জন, ছাত্রলীগের ৭জন, জাসদ ছাত্রলীগের ৩ জন, ছাত্রদলের ৩ জন, ছাত্রমৈত্রীর ২ জন এবং ছাত্র ইউনিয়নের ১ জন। খুনের তালিকায় রয়েছেন দুই শিক্ষকও। এছাড়া নিহতদের তালিকায় আছে নিরীহ পত্রিকার হকার, রিক্সাচালক ও সাধারণ ছাত্র। এ সকল ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের শাস্তির আশ্বাস দিলেও আঁধারেই রয়ে গেছে সব তদন্ত প্রতিবেদন। কোন কোন ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিলেও দলীয় বিবেচনায় ছেড়ে দেয়া হয়েছে দোষীদের। এতে করে কোন ঘটনার সুষ্ঠু বিচার পায়নি নিহতদের পরিবারগণ।

অনুসন্ধানে জানা যায়, স্বাধীনতা পরবর্তী এক দশক ভালই চলছিল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। ছাত্র সংঘর্ষে নিহতের সূত্রপাত হয় ১৯৮২ সালে। এরপর রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টায় ক্যাম্পাসে চলে অস্ত্রের মহড়া। ফলে শিক্ষাঙ্গন ক্রমে রণাঙ্গণে পরিণত হয়। অবৈধ অস্ত্রের মহড়া, টেন্ডারবাজি ও লাশের সারি ক্রমেই দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হ’তে থাকে। সর্বশেষ গত ১১ই এপ্রিল শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের তৃতীয় ব্লকের ২৩০ নম্বর রুমে নিজ কক্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন ছাত্রলীগের রুস্তম আলী আকন্দ।

পরিবহনে মেয়াদোক্তীর্ণ গ্যাস সিলিন্ডার একেকটি টাইম বোমা

মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে পরিবহনে ব্যবহৃত মেয়াদোত্তীর্ণ গ্যাস সিলিন্ডার। প্রায়ই ঘটছে এসব সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা। এতে করে চলন্ত গাড়িতে বিস্ফোরণে হতাহত হচ্ছে সাধারণ মানুষ। গত দুই বছরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অন্তত ৮০টি সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। সিএনজিচালিত এসব পরিবহন নিয়ে যাত্রীদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা আতঙ্কে পরিণত হচ্ছে। যাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে এসব পরিবহনে উঠছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব দুর্ঘটনা ঘটছে গাড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ও নিম্নমানের গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহারের কারণে। এদিকে নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে নিম্নমানের সিলিন্ডার ব্যবহার করে গাড়িকে সিএনজিতে রূপান্তরের সংখ্যাও বাড়ছে দেদারছে। পরীক্ষা করিয়ে নেয়ার নিয়ম থাকলেও অধিকাংশ গাড়ির মালিকই তা মানছেন না। যানবাহনে যেসব সিলিন্ডার ব্যবহৃত হচ্ছে তার ধারণক্ষমতা ৩ হাযার পিএসআই। কিন্তু ফিলিং স্টেশনে গ্যাস ভরা হচ্ছে ৫ হাযার পিএসআই। ফলে সিলিন্ডারের ওপর বাড়তি চাপ পড়ছে এবং বিস্ফোরণ ঘটছে।

বাংলাদেশ সিএনজি ফিলিং স্টেশন অ্যান্ড কনভার্সন ওয়ার্কশপ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব জাকির হোসেন নয়ন বলেন, স্টিল ও কম্পোজিট সিলিন্ডারের মেয়াদ ১৫-২০ বছর হ’লেও ৫ বছর পরপর এর ফিটনেস টেস্ট করার নিয়ম রয়েছে। কিন্তু বর্তমানে ২ লাখ ২৫ হাযার সিএনজির মধ্যে দেড় লাখের মেয়াদই ৫ বছরের বেশি হয়ে গেছে। কিন্তু এগুলোর কোন টেস্ট করা হচ্ছে না। ফলে সিএনজিগুলো একেকটি বোমার মতো হয়ে উঠেছে।

কৃত্রিম কিডনী আবিষ্কার করলেন বাংলাদেশের বিজ্ঞানী

এবার কৃত্রিম কিডনী আবিষ্কার করলেন বাংলাদেশের বিজ্ঞানী শুভ রায়। কয়েক বছরের মধ্যেই তার আবিষ্কৃত এই কিডনী মানবদেহে ব্যবহার করা যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার সহযোগী অধ্যাপক শুভ রায় গত ১০ বছর আগে তার সহকর্মীদের নিয়ে কৃত্রিম কিডনী তৈরীর কাজ শুরু করেছিলেন। বহু গবেষণার পর সম্প্রতি তিনি ঘোষণা দেন যে, তারা কৃত্রিম কিডনী তৈরী করে তা অন্য প্রাণীর দেহে প্রতিস্থাপন করে সফল হয়েছেন। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে আরো ব্যাপকভাবে বিভিন্ন প্রাণীদেহে পরীক্ষার পর মানবদেহে এই কৃত্রিম কিডনী ব্যবহার করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন তিনি। আর এই কৃত্রিম কিডনী আসল কিডনীর মতোই কাজ করবে বলে শুভ রায়ের আশা করছেন।

জটিল কিডনী রোগে আক্রান্ত হওয়ার বড় দু’টি কারণ হ’ল ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশন। আর এ রোগের একমাত্র চিকিৎসা হ’ল ডায়ালিসিস। ব্যয়বহুল এ ডায়ালিসিস আসল কিডনীর ক্ষেত্রে কাজ করে মাত্র ১৩ শতাংশ। জটিল কিডনী রোগের আদর্শ চিকিৎসা হ’ল কিডনী প্রতিস্থাপন। কিন্তু সহজলভ্য না হওয়ায় খুব কমসংখ্যক রোগীই এ সুযোগ পান। আবার কিডনী প্রতিস্থাপনে দাতার রোগ গ্রহীতার শরীরে চলে আসারও সম্ভবনা থাকে।

কিন্তু কৃত্রিম কিডনীর ক্ষেত্রে এসব আশঙ্কা নেই। এই কিডনীর একটি অংশ রক্ত থেকে বর্জ্য পরিশোধন করে, আর অন্য অংশ (কম্পার্টমেন্ট) অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা করবে। এই কিডনী কয়েক দশক টেকসই হবে। সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যেই থাকবে এই কৃত্রিম কিডনী। অর্থনৈতিক দিক নিশ্চিত হ’লে তিন-চার বছরের মধ্যেই এই কিডনী ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে যেতে পারবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বাবুনগরীকে বলছি, আপনি সত্বর আহলেহাদীছ হয়ে যান

-সেক্রেটারী জেনারেল, আহলেহাদীছ আন্দোলন

‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর সেক্রেটারী জেনারেল অধ্যাপক মাওলানা নূরুল ইসলাম এক বিবৃতিতে বলেন, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর মহাসচিব আল্লামা জুনাইদ বাবুনগরী আহলেহাদীছকে সরকারীভাবে অমুসলিম ঘোষণার দাবী জানিয়েছেন বলে আমরা পত্রিকায় দেখেছি। কিন্তু সঙ্গত কারণেই আমরা এগুলিকে আমলে নেইনি। হঠাৎ দেখলাম তিনি নিজেই উক্ত খবরের প্রতিবাদ করেছেন এবং এরূপ দাবী করেননি বলে পত্রিকায় বিবৃতি দিয়েছেন। ধন্যবাদ তাঁকে। তবে তিনি স্বীকার করেছেন যে, আহলেহাদীছের কিছু লোক ইমাম আবু হানীফাসহ ইমামদের ব্যাপারে কটূক্তি করে। মাযহাব অনুসরণের ব্যাপারে মানুষকে বিভ্রান্ত করে ইত্যাদি কথা বলেছি। কিন্তু তাদেরকে ‘অমুসলিম’ বলিনি (ইনকিলাব ১৭ এপ্রিল বৃহস্পতিবার, শেষ পৃষ্ঠা)

তাঁকে বলব, আহলেহাদীছ-এর এরূপ কোন দায়িত্বশীল আলেমের নাম আপনার জানা থাকলে দয়া করে আমাদের জানান। আমরা তার পক্ষে ক্ষমা চেয়ে নেব। দ্বিতীয়ত: ইমাম আবু হানীফা (রহঃ) সহ চার ইমামের সকলেরই বক্তব্য হ’ল ছহীহ হাদীছই আমাদের মাযহাব (শা‘রানী, কিতাবুল মীযান ১/৭৩ পৃঃ)। আহলেহাদীছগণ সেটাই মেনে থাকেন ও সেদিকেই মানুষকে আহবান জানিয়ে থাকেন। ফিক্বহের ও মাযহাবের কোন মাসআলা যদি কুরআন বা ছহীহ হাদীছের বিরোধী হয়, তাহ’লে আমরা কি মাযহাব মানব, না ছহীহ হাদীছ মানব? আমরা ইমাম ছাহেবদের কথা অনুযায়ী ছহীহ হাদীছ মেনে চলি। আশা করি আমাদের ভুল বুঝবেন না। আপনারাও সত্বর আহলেহাদীছ হয়ে যান।


বিদেশ

রোহিঙ্গা মুসলিমদের আদমশুমারীতে অন্তর্ভুক্ত করছে না মিয়ানমার সরকার!

মিয়ানমার সরকার তিন দশকের মধ্যে প্রথমবারের মতো জাতীয় আদমশুমারী শুরু করলেও নিজেদের রোহিঙ্গা বলে পরিচয় দেয়া মুসলিমদের আদমশুমারীতে অন্তর্ভুক্ত করছে না। আদমশুমারীতে সহায়তা করা জাতিসংঘ জানিয়েছে, মিয়ানমারের নাগরিকদের তাদের যার যার নিজস্ব গোত্রের পরিচয় দিতে দিয়ে শুমারীতে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। কিন্তু মিয়ানমার সরকার বলছে, নিজেদের অবশ্যই বাঙালী বলে পরিচয় দিতে হবে মুসলিম রোহিঙ্গাদের, নচেৎ তাদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হবে না। মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গাদের অভিবাসী বলে গণ্য করায় তাদেরকে নাগরিকত্ব দিতে নারাজ। অপরদিকে রোহিঙ্গারা নিজেদের মিয়ানমারের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলেই মনে করেন এবং তাদের অভিযোগ রাজ্যের দ্বারা নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন তারা। রোহিঙ্গাদের প্রতি প্রায় সব বৌদ্ধই নিষ্ঠুর বিদ্বেষ পোষণ করে। রোহিঙ্গাদের শুমারীতে অন্তর্ভুক্ত করলে অসংখ্য বৌদ্ধ রাখাইন নির্বাচনে ভোট দেবেন না বলে গুজব রয়েছে।

মৃত্যুদন্ডাদেশ পাওয়ার ৪৬ বছর পর নির্দোষ প্রমাণিত!

জাপানে মৃত্যুদন্ড পাওয়ার ৪৬ বছর পর এক ব্যক্তির মামলা আবার শুনানির নির্দেশ দিয়েছে আদালত। সাবেক বক্সার ইয়াও হাকামাদা ১৯৬৮ সালে তার বস, বসের স্ত্রী ও তাদের দুই সন্তানকে হত্যার দায়ে মৃত্যুদন্ড পেয়েছিলেন। কিন্তু আইনী জটিলতা ও দীর্ঘসূত্রিতার কারণে এতদিন তার মৃত্যুদন্ড কার্যকর হয়নি। বর্তমানে ৭৮ বছর বয়সী হাকামাদা গত ৪৮ বছর কারাগারের কনডেম সেলে জীবন কাটিয়েছেন। তার বসের পরিবার নিহত হওয়ার পর জাপানি পুলিশ টানা ২০ দিন তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। রিমান্ডে প্রচন্ড নির্যাতনের মুখে তিনি স্বীকার করেন এ হত্যাকান্ড তিনি ঘটিয়েছেন। পরবর্তীতে আদালতে তিনি তার জবানবন্দি প্রত্যাহার করে নিলেও পুলিশের কাছে দেয়া স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে হাকামাদার মৃত্যুদন্ড হয়। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, হাকামাদা হচ্ছেন মৃত্যুদন্ডের পরোয়ানা মাথায় নিয়ে দীর্ঘতম সময় ধরে বেঁচে থাকা একমাত্র ব্যক্তি।

তার নির্দোষ থাকার ব্যাপারে নির্ভরযোগ্য প্রমাণ হাতে আসায় তাকে আর কারাগারে বন্দি রাখার প্রয়োজন নেই বলেও বিচারক ঘোষণা করেছেন। ১৯৬৬ সালে যে তিন বিচারক হাকামাদার মৃত্যুদন্ড ঘোষণা করেছিলেন তাদের একজন এখনও বেঁচে আছেন। তিনিও এবার প্রকাশ্যে মুখ খুলেছেন। তিনি বলেছেন, সে সময় তারও মনে হয়েছিল হাকামাদা নির্দোষ। হাকামাদার ৮১ বছর বয়সী বোন হিদেকো গত ৪৬ বছর ধরে তার ভাইকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য সংগ্রাম করেছেন।

[হে জাতি! উন্নত দেশসমূহের এইসব অবিচার দেখেও কি তোমরা ইসলামী বিচারব্যবস্থার দিকে ফিরে আসবে না? (স.স.)]

পৃথিবীতে সর্বাধিক খুন হন্ডুরাসে

জাতিসংঘের মতে, দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি খুনের ঘটনা ঘটে হন্ডুরাসে। ২০১২ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতি এক লাখে খুনের হার হ’ল ৯০.৪ শতাংশ! সম্প্রতি জাতিসংংঘর ‘ড্রাগস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্ট’ থেকে জানা যায়, হন্ডুরাসের পরেই পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি খুনের ঘটনা ঘটে ভেনিজুয়েলায়। প্রতি এক লাখে এ হার হ’ল ৫৩.৭ শতাংশ। এরপরই রয়েছে যথাক্রমে বেলিজ এবং এল সালভাদোর। এ দুই দেশে খুনের ঐ হার হ’ল যথাক্রমে ৪৪.৭ শতাংশ এবং ৪১.২ শতাংশ। গুয়াতেমালা, কলম্বিয়া এবং ব্রাজিলে এ হার যথাক্রমে ৩১ শতাংশ, ৩০.৮ শতাংশ এবং ২৫.২ শতাংশ। জানা যায়, আফ্রিকার থেকেও আমেরিকা মহাদেশে খুনের ঘটনা ঘটেছে বেশি। ২০১২ সালে গোটা আমেরিকা মহাদেশে খুনের ঘটনা নথিভুক্ত হয়েছে ৪ লাখ ৩৭ হাযারটি। এই পরিসংখ্যান সারা পৃথিবীর মোট খুনের ঘটনার ৪০ শতাংশ।






আরও
আরও
.