সোমালিয়ায় খরায় বুভুক্ষ মানুষের আর্তনাদ; দেশ ছাড়ার হিড়িক
গত ৬০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরা-উপদ্রুত সোমালিয়া থেকে হাযার হাযার লোক জীবন বাঁচানোর তাগিদে ইথিওপিয়ায় আশ্রয় নিচ্ছে। খাবারের অভাবে সেখানকার গবাদিপশুগুলো আগেই মারা গেছে। এখন অনাহারে মারা যাচ্ছে সেখানকার মানুষ। একটি এলাকায় এক রাতে অন্তত আটজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বিশ্ব খাদ্য সংস্থা বলছে, দক্ষিণ-পূর্ব ইথিওপিয়ার প্রত্যন্ত এলাকা ডোলো আডোর শিবিরগুলোতে এক লাখ ১০ হাযারেরও বেশী লোক এসে পৌঁছেছে। খরার শিকার অনেকেই এত দরিদ্র এবং দুর্বল হয়ে পড়েছে যে, তাদের বাড়ি ছাড়ার শক্তিও নেই এবং তাদের বাঁচার আশা ক্ষীণ। ডোলো আডোর শরণার্থী শিবিরগুলোতে মানুষের গাদাগাদি। প্রতিদিন সেখানে নতুন করে ১৬শ’ মানুষ এসে যোগ দিচ্ছেন। ক্ষুধায় তারা কাতর, অনাহারে দুর্বল এবং অপুষ্টিতে ভোগা শিশুদের নিয়ে টানা কয়েকদিন ধরে হেঁটে সোমালিয়া পেরিয়ে সেখানে এসে পৌঁছেছে।
ইরাকে মার্কিন আগ্রাসনে ১০ লাখ নারী বিধবা, ৪০ লাখ শিশু ইয়াতীম
ইরাকে মার্কিন বাহিনীর আগ্রাসনের ফলে ১০ লাখ নারী বিধবা এবং ৪০ লাখ শিশু ইয়াতীম হয়েছে। ইরাকের সরকারী সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ২০০৮ সালের এক গোপন সরকারী দলীল থেকে আরব টাইমস এই খবর প্রকাশ করে। ইরাকের মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, মার্কিন বাহিনীর ইরাক আগ্রাসনের পর থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ২৫ লাখ মানুষ হতাহত হয়েছে। ইরাকের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০০৮ সালের জানুয়ারী মাস পর্যন্ত ৮ লাখ ইরাকী নিখোঁজ হয়েছে।
পাকিস্তানের অধিকাংশ মানুষ আল-কায়েদার চেয়ে ভারতকে বেশী হুমকি মনে করে
পাকিস্তানের অধিকাংশ মানুষ আল-কায়েদার চেয়ে ভারতকে তাদের দেশের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি বলে মনে করে। একইভাবে ভারতীয়রাও পাকিস্তানকে তাদের বড় হুমকি বলে বিবেচনা করে। আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘পিউ রিসার্চ সেন্টারে’র এক জরিপের ফলাফলে এ তথ্য জানা গেছে। জরিপের ফলাফলে দেখা গেছে, পাকিস্তানীদের যখন জিজ্ঞেস করা হয়েছে ভারত, আল-কায়েদা ও তালেবানদের মধ্যে তাদের দেশের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি কে? এর জবাবে ৫৭ শতাংশ পাকিস্তানী ভারতের নাম উল্লেখ করেছে। একইভাবে জরিপে অংশগ্রহণকারী ৬৫ শতাংশ ভারতীয় নাগরিক প্রতিবেশী পাকিস্তানের বিষয়ে নেতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছে। আর ৪৫ শতাংশ ভারতীয় পাকিস্তানকে তাদের সবচেয়ে বড় হুমকি বলে মত দিয়েছে।