আল্লাহর একাধিক নবী-রাসূলের স্মৃতিবিজড়িত ফিলিস্তীনের খলীল বা হেবরন শহর। এটি খুব উন্নত কিংবা ধনী অধিবাসী অধ্যুষিত কোন শহর নয়; বরং যুদ্ধবিধ্বস্ত ভগ্নপ্রায় একটি শহর। এর পরও এই শহরের গর্ব করার মতো এমন একটি বিষয় আছে, যা পৃথিবীর বহু সমৃদ্ধ শহরেরও নেই। ধারণা করা হয়, প্রায় পাঁচ হাযার বছর ধরে এই শহরে কেউ ক্ষুধার্ত অবস্থায় রাত্রি যাপন করেনি।

নবী ইব্রাহীম (আঃ)-এর উপাধিধন্য এই শহরে পাঁচ হাযার বছর পূর্ব থেকে স্থানীয় দরিদ্রদের মাঝে খাবার বিতরণ শুরু হয়। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে খাবার বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয় ১২৭৯ সালে। তখন ফিলিস্তীন ছালাহুদ্দীন আইয়ুবীর শাসনাধীনে ছিল। বিশিষ্ট দানবীর সুলতান কালুন ছালেহী আত-তাকিয়াতুল ইব্রাহীমী নামে একটি দাতব্য সংস্থা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এই মহৎ কাজে গতি আনেন এবং সংস্থাটি আজও সমাজের বিত্তবানদের সহায়তায় দৈনিক ৫০০ থেকে ৩ হাযার মানুষকে আহার করায়।

রামাযান মাস এলে খাবার বিতরণ কার্যক্রম ভিন্ন আমেজ ও উৎসবে রূপ নেয়। গম গুঁড়া ও গোশতের মিশ্রণে তৈরি ফিলিস্তীনের বিশেষ খাবার খেতে এখানে দূর-দূরান্ত থেকেও মানুষজন ছুটে আসে। আগতদের বিশ্রামের জন্য মসজিদের সন্নিকটে মুসাফিরখানা ও বিশ্রামাগার আছে।

সংস্থাটির প্রধান কার্যনির্বাহী বলেন, করোনা মহামারী শুরু হওয়ার পর থেকে মানুষের খাদ্য-চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরাও আগের চেয়ে দ্বিগুণ খাদ্য সরবরাহ করছি। প্রতিদিনের রান্নায় আমরা ১০০০ থেকে ১২০০ কেজি মুরগী ব্যয় করি। রামাযানে ধনী-গরীব, মুসলিম-অমুসলিম সবাইকে খাবার দেয়া হয়। তারা ইচ্ছা করলে পরিবারের জন্যও খাবার নিয়ে যেতে পারে। কেননা আমাদের সংস্থার মূল লক্ষ্য- কেউ যেন ক্ষুধার্ত না থাকে।






আল-আকছা রক্ষা আন্দোলনে কুরআনের যে শিক্ষিকা ৭ বছরে ২৮ বার গ্রেফতার হন
সিরিয়া সংঘাত ধর্মীয় যুদ্ধের সূচনা করতে পারে - -ফরাসী পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সঊদী আরবে এক বছরে সাড়ে তিন লাখের অধিক ডিভোর্স
পাকিস্তানে স্কুল-কলেজে কুরআন পাঠ বাধ্যতামূলক করে বিল পাস
কাতারে কুরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশী হাফেযদের জয়জয়কার
ইস্রাঈলী হামলায় এক হাযার মসজিদ ধ্বংস, নিহত শতাধিক ইমাম
মুসলিম জাহান
যেমন চলছে গাম্বিয়ার ইসলামী প্রজাতন্ত্র
জুম‘আর ছালাত ছেড়ে দিলে ৬ মাসের জেল
তিউনিসিয়ায় ৮০টি মসজিদ বন্ধ করে দেয়া হবে
ইস্রাঈলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে হবে
সংস্কার করা হবে হেরা ও ছওর গুহা, থাকবে না কোন লেখা বা অঙ্কন
আরও
আরও
.