জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এ এ মামূন বিশ্বের শীর্ষ দুই শতাংশ বিজ্ঞানীদের মধ্যে তালিকাভুক্ত হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ভিত্তিক প্রকাশিত এটি জার্নালে এ তালিকাভুক্তি হয়েছে। যেখানে বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার প্রায় এক লাখ ৫৯ হাযার ৬৮৩ জন বিজ্ঞানীর তালিকা করা হয়।

বিশ্বের বিভিন্ন গবেষণা জার্নালে ড. এ এ মামুনের ৪১৭টি প্রকাশনা রয়েছে এবং তার গবেষণা থেকে ১৪ হাযারেরও বেশী উদ্ধৃত করা হয়েছে। পদার্থবিজ্ঞানে অবদানের জন্য এ অধ্যাপক ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমীর ফেলো হিসাবে নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালে পদার্থবিদ্যায় অসামান্য অবদানের জন্য জার্মানীর আলেকজান্ডার ভন হোমবোল্ট ফাউন্ডেশন থেকে নোবেল প্রাইজের পর সবচেয়ে সম্মানজনক ‘ফ্রেড্রিক উইলিয়াম ব্যাসেল রিসার্চ অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেন। এছাড়া তিনবার তিনি দেশসেরা ও বর্ষসেরা গবেষক নির্বাচিত হয়েছেন।

[মূলতঃ গবেষণার জন্যই রাজধানীর বাইরে কোলাহলমুক্ত পরিবেশে ১৯৭০ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু দলীয় গণতন্ত্রের অভিশাপে তা ধ্বংস হয়ে গেছে। গবেষক ডঃ মামূন তার ব্যতিক্রম। আমরা তাঁর উন্নত ভবিষ্যৎ ও আরও সাফল্য কামনা করি। (স.স.)]






৩ থেকে ৭ দিনে যানজট মুক্ত হবে ঢাকা
করোনায় এস আলম গ্রুপের পরিচালকের মৃত্যু
ইহূদীবাদী ইস্রাঈলী সেনাদের আত্মহত্যার মিছিল!
বিবাহ বহির্ভূত একত্রে বসবাস নিষিদ্ধ করলেন বুরুন্ডির প্রেসিডেন্ট
জন্মহার কমে যাওয়ার পরিণতি : জাপানে খালি পড়ে আছে ৯০ লাখ বাড়ি
প্রাথমিক থেকে দ্বাদশের শিক্ষাক্রম বদলে যাচ্ছে
৪৪ বছর ধরে অসহায় মানুষের চক্ষুসেবা দিচ্ছে রাজশাহীর ‘তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব’
পাথরের মত শক্ত হয়ে যাওয়ার পথে শিশুটি
চিলকট তদন্ত প্রতিবেদন : বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হচ্ছে ব্লেয়ারকে
কাশ্মীর বিরোধ নিরসনে প্রস্তাব
‘দলীল যার, জমি তার’ বিল পাশ হ’ল সংসদে
ভোলায় আরও সাড়ে ৬ লাখ কোটি টাকা মূল্যের গ্যাসের সন্ধান
আরও
আরও
.