সম্প্রতি দেশে শেখ মুজিবর রহমানের ভাস্কর্য স্থাপন নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে উঠেছে। সরকার ও আলেম-ওলামা মুখোমুখি এসে দাঁড়িয়েছেন। সরকারী দল ও তার লেজুড়বৃত্তি সংগঠনগুলো আলেম-ওলামার বিপক্ষে ন্যক্কারজনক ভাষায় কটূক্তি করে চলেছে। রাম ও বামপন্থী কিছু বুদ্ধিজীবী নব্য মুফতী সেজে ভাস্কর্যের পক্ষে নানা যুক্তি ও দলীল উপস্থাপন করে জাতিকে বিভ্রান্ত করছেন। সেই সাথে সুবিধাভোগী একশ্রেণীর কথিত আলেমও মূর্তি ও ভাস্কর্যের মধ্যে পার্থক্য নিরূপণ করে ভাস্কর্যকে হালাল করার অপতৎপরতায় লিপ্ত হয়েছেন। ভাস্কর্যের পক্ষে বাগাড়ম্বর করে যে সকল রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবী গলদঘর্ম হচ্ছেন, তাদের যুক্তি হচ্ছে-

এক- ভাস্কর্য আর মূর্তি কখনো এক নয়। মূর্তির পূজা করা হয়, কিন্তু ভাস্কর্যের পূজা করা হয় না। সেকারণ মূর্তি  নিষিদ্ধ  হ’লেও ভাস্কর্য নিষিদ্ধ নয়।

দুই- ভাস্কর্য হচ্ছে কোন ব্যক্তিকে বা তার কর্মকে যুগ-যুগান্তর ধরে স্মরণে রাখার জন্য তার প্রতিকৃতি স্থাপন করা। যা দেখে পরবর্তী প্রজন্মের লোকেরা তাকে ও তার কর্মকে স্মরণ করবে এবং তার আদর্শ অনুসরণ করবে।

তিন- বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেশ নামী-দামী লোকের ভাস্কর্য আছে। এমনকি মুসলিম রাষ্ট্রগুলোতেও তা পরিদৃশ্য হয়। সেকারণ আমাদের দেশেও এ বিষয়ে আপত্তি থাকা বাঞ্ছনীয় নয়।

চার- কেউ আবার রাসূল (ছাঃ)-এর স্ত্রী আয়েশা (রাঃ)-এর পুতুল নিয়ে খেলা করাকে ভাস্কর্যের পক্ষে দলীল হিসাবে পেশ করছেন। আবার অনেকে খোদ বায়তুল্লাহ ও হাজারে আসওয়াদকেও ভাস্কর্য হিসাবে চিহ্নিত করে ভাস্কর্য বৈধ করার প্রাণান্ত কোশেশ করে চলেছেন।

উপরোক্ত বিষয়গুলোর শারঈ বিশ্লেষণ নিম্নে তুলে ধরা হ’ল-

এক- প্রথমতঃ যুক্তিটি যে শয়তানী যুক্তি তা বলাই বাহুল্য। এমন যুক্তিই দিয়েছিল শয়তান নূহ (আঃ)-এর কওমকে। সেদিন শয়তান যুক্তি দিয়ে কওমের লোকদেরকে বলেছিল যে, তোমাদের মধ্যেকার নেক্কার লোক, যারা চির বিদায় নিয়েছেন তাদের আদর্শকে স্মরণে রাখা এবং সে মতে নিজের জীবন গঠনের জন্য তাদের ভাস্কর্য বা মূর্তি বানিয়ে পথে-প্রান্তরে স্থাপন কর। ফলে সেই ভাস্কর্য দেখে তাদের আদর্শের কথা মনে পড়বে এবং তোমরাও অনুরূপ আদর্শবান হ’তে পারবে। মনমুগ্ধকর এই যুক্তিতে কওমের লোকেরা সম্মতি জ্ঞাপন করল। শুরু হয়ে গেল ভাস্কর্য নির্মাণ। বিগত পাঁচ জন পরহেযগার ব্যক্তির ভাস্কর্য বানিয়ে তারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় স্থাপন করল। প্রথমদিকে কোন পূজা করা হ’ল না ঠিকই, কিন্তু এই প্রজন্ম অতিক্রান্ত হয়ে গেলে পরবর্তী প্রজন্মকে শয়তান এই বলে ধোঁকা দিল যে, তোমাদের পূর্ববর্তীরা এই ভাল মানুষগুলোর মূর্তির কাছে মাথা নত করত। এদের নিকটে প্রার্থনা করত। অতএব তোমরাও তাই কর। এতে তোমাদের জন্য কল্যাণ নিহিত আছে। ফলে তারা ভাস্কর্যের পূজা করতে শুরু করল। ভাস্কর্যরূপী ঐ মূর্তির কাছেই তাদের যাবতীয় আবেদন-নিবেদন পেশ করতে লাগল। এভাবে ভাস্কর্যের পথ ধরেই শুরু হয়ে গেল মূর্তি পূজা।

দ্বিতীয়তঃ তারা তাদের তৈরীকৃত ভাস্কর্যগুলোকেই পরবর্তীতে ‘ইলাহ’ (প্রভু) সাব্যস্ত করেছিল। এ বিষয়ে সূরা নূহে বিস্তারিত উল্লেখ আছে। নূহ (আঃ) যখন তাদেরকে এ সকল মূর্তি পরিত্যাগ করে এক আল্লাহর ইবাদতের দাওয়াত দিলেন তখন তাদের নেতারা বলল, ‘তোমরা তোমাদের ইলাহগুলিকে ছেড় না। তোমরা পরিত্যাগ কর না ওয়াদ, সো‘আ, ইয়াগূছ, ইয়াউক্ব ও নাসরকে’ (নূহ ৭১/২৩-২৪)। বুঝা গেল প্রথমদিকে স্মৃতিতে অম্লান করে রাখার নিমিত্তে নির্মিত ভাস্কর্যগুলোই পরবর্তীতে পূজিত হ’তে লাগল। অতএব মূর্তি ও ভাস্কর্য কোন পৃথক বস্ত্ত নয়।

দুই- ব্যক্তিকে বা ব্যক্তির আদর্শকে স্মরণীয় করে রাখার যুক্তির জবাবে বলা যায়- পৃথিবীর ইতিহাসে শ্রেষ্ঠতম মানুষ হচ্ছেন, বিশ্বনবী মুহাম্মাদ (ছাঃ)। যাঁর আদর্শ ধারণ করা প্রত্যেকটি মুসলমানের জন্য ফরয। যাঁর চারিত্রিক সনদ স্বয়ং আসমান থেকে নাযিল হয়েছে (কালাম ৪)। বর্তমান বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ যাঁর আদর্শের অনুসারী। যে অনুসরণ বার্ষিক কোন অনুষ্ঠান সর্বস্ব নয়। বরং দৈনন্দিন জীবনে, প্রতিটি ক্ষণে, প্রত্যেক মুহূর্তে। ইবাদতের পরতে পরতে যাঁর আনুগত্য আবশ্যক। যাঁর আদর্শ অনুসরণ করলে স্বয়ং মহান আল্লাহর অনুসরণ করা হয় (বুখারী হা/৭১৩৭)। সেই মানুষটিকে স্মরণে রাখার জন্য তো তাঁর কোন মূর্তি বা ভাস্কর্যের প্রয়োজন হ’ল না। তাঁর কোন ছবি বা প্রতিকৃতি তো বিশ্বের কোন প্রান্তেই খুঁজে পাওয়া যাবে না। তারপরও অধিকাংশ মানুষ তাঁর আদর্শের অনুসারী। সুতরাং সুস্পষ্ট হ’ল যে, আদর্শ জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। তাই তো আল্লাহ তাঁর নবী মুহাম্মাদ (ছাঃ)-কে বলেছেন, ‘তুমি তাদের উপর দারোগা নও’ (গাশিয়াহ ৮৮/২২)। অর্থাৎ মানুষকে জোর-জবরদস্তি করে ইসলামে দাখিল করানোর দায়িত্ব তোমাকে দেওয়া হয়নি। তোমার দায়িত্ব মানুষের নিকটে তাওহীদের দাওয়াত পৌঁছে দেওয়া এবং জান্নাতের সুসংবাদ ও জাহান্নামের ভয় প্রদর্শন করা। ইসলামের সুমহান আদর্শে উজ্জীবিত হয়েই মানুষ একদিন দলে দলে ইসলামে দাখিল হবে।

অতএব আজো কোন ব্যক্তি যদি সেরকম গুণে গুণান্বিত হন, তার যদি অনুকরণীয় আদর্শ থাকে, তাহ’লে মানুষ সেটি অবশ্যই গ্রহণ করবে। এজন্য মূর্তি বা ভাস্কর্য স্থাপন আবশ্যক নয়। কেননা আদর্শ হৃদয়ে লালন করার বিষয়, মূর্তি বা ভাস্কর্যের মধ্যে আদর্শ কখনোই ফুটে ওঠে না।

তিন- ক্বিয়ামতের দিন সর্বাধিক শাস্তি পাবে ছবি, মূর্তি বা ভাস্কর্যের নির্মাতা। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ক্বিয়ামতের দিন মানুষের মধ্যে সবচেয়ে কঠিন শাস্তি দেওয়া হবে ঐ ব্যক্তিকে যে ছবি-মূর্তি তৈরী করে’ (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৪৪৯৭)। রাসূল (ছাঃ) মূর্তি-ভাস্কর্য নির্মাণকারীর প্রতি অভিসম্পাত করেছেন’ (বুখারী, মিশকাত হা/২৭৬৫)। তিনি বলেন, ‘ছবি-মূর্তির নির্মাতাকে ক্বিয়ামতের দিন কঠিন শাস্তি দেওয়া হবে। আর বলা হবে, তোমরা যা তৈরী করেছ তাতে রূহ তথা জীবন দান কর’ (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৪৪৯২)। অন্যত্র তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি ছবি-মূর্তি নির্মাণ করবে, তাকে শাস্তি দেওয়া হবে এবং এতে রূহ দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হবে। কিন্তু সে তাতে রূহ দিতে পারবে না’ (বুখারী, মিশকাত হা/৪৪৯৯)। হাদীছে কুদসীতে উল্লেখ আছে, রাসূল (ছাঃ) বলেন যে, আল্লাহ বলেছেন, ‘তার চেয়ে বড় যালেম আর কে আছে, যে আমার সৃষ্টির ন্যায় সৃষ্টি করতে যায়। অতঃপর  (তার ক্ষমতা থাকলে) সে একটি পিঁপড়া সৃষ্টি করুক অথবা একটি শস্যদানা বা যব’ (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৪৪৯৬)। বান্দার শানে আল্লাহ সুবহানাহু তা‘আলার এই কঠিন চ্যালেঞ্জ কেন? কি শিক্ষণীয় রয়েছে এর মধ্যে? চিন্তাশীলদের এ বিষয়ে  চিন্তা করা উচিত।

এতদ্ব্যতীত ছবি-মূর্তির কারণে গৃহে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করে না। আবু তালহা আনছারী (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) এরশাদ করেন, ‘ঐ গৃহে (রহমতের) ফেরেশতা প্রবেশ করে না, যে গৃহে কুকুর ও প্রাণীর  ছবি থাকে’ (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৪৪৮৯)। একদিন জিব্রীল আমীন স্বয়ং রাসূল (ছাঃ)-এর ঘরে একটি কুকুর থাকার কারণে প্রবেশ করেননি। রাসূল (ছাঃ) কারণ জিজ্ঞেস করলে জিব্রীল আমীন বলেন, আমি নির্ধারিত সময়েই এসেছিলাম। কিন্তু আপনার ঘরের কুকুর আমাকে বাধা দিয়েছিল। কেননা ‘আমরা ঐ ঘরে প্রবেশ করি না, যেখানে কুকুর কিংবা ছবি থাকে’ (মুসলিম হা/২১০৪)। একইভাবে অন্য একদিনও রাসূল (ছাঃ)-এর ঘরের দরজায় ঝুলানো পর্দায় প্রাণীর ছবি দেখে জিব্রীল আমীন ফিরে যান। অতঃপর রাসূল (ছাঃ)-কে ছবিগুলির মাথা কেটে দেওয়া এবং পর্দাটি কেটে  বালিশ বানানোর নির্দেশ দেন। সে মতে তাই করা হয়’ (আবূদাঊদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/৪৫০১)। রাসূল (ছাঃ) নিজেও আয়েশা (রাঃ)-এর খরিদ করা প্রাণীর ছবি বিশিষ্ট গদি না সরানো পর্যন্ত নিজ গৃহে প্রবেশ করেননি’ (বুখারী হা/৩২২৪; বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৪৪৯২)। এমনকি নিজ জামাতা আলী (রাঃ)-এর ঘরে মেহমান হিসাবে প্রবেশ করে প্রাণীর ছবিযুক্ত পর্দা দেখে বের হয়ে গেলেন (নাসাঈ হা/৫৩৫১; মুওয়াত্ত্বা মালেক হা/৩৫৪৫)

শুধু তাই নয় তিনি আলী (রাঃ)-কে এই কঠোর নির্দেশ দিয়েছিলেন যে, ‘তুমি কোন মূর্তিকে পেলে না ভেঙ্গে ছাড়বে না। আর উঁচু কবর পেলে তা সমান না করে ছাড়বে না’ (মুসলিম হা/৯৬৯; মিশকাত হা/১৬৯৬)। মক্কা বিজয়ের দিন রাসূল (ছাঃ) ছাহাবীদেরকে কা‘বা ঘরের সকল মূর্তি ভেঙ্গে কা‘বা ঘর পরিস্কার করার নির্দেশ দিয়েছিলেন।

সুতরাং বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নামী-দামী ব্যক্তির মূর্তি বা ভাস্কর্যের উদাহরণ দিয়ে অথবা কোন মুসলিম দেশের দৃষ্টান্ত  দিয়ে ভাস্কর্য বৈধ করার কোন সুযোগ নেই। এমনকি খোদ মক্কা-মদীনায়ও যদি ভাস্কর্য স্থাপন করা হয় তবুও তা হারাম ও সুস্পষ্ট শিরক। এতে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই।

চার- এটি একটি হাস্যকর যুক্তি। বুদ্ধির ফেরিওয়ালাদের নির্বুদ্ধিতাসুলভ উদাহরণ। আয়েশা (রাঃ) বাল্যাবস্থায় পুতুল নিয়ে খেলা করতেন। পাগলেও বুঝে খেলনা কখনো সম্মানের পাত্র নয়। বরং খেলনা অনেক সময় পদদলিত হয়। ফেলে দেওয়া হয়। আর সম্মানার্থে হ’লে সেটি বিশেষ মর্যাদায় সংরক্ষণ করা হ’ত। যা কখনো আয়েশা (রাঃ) করেননি। দ্বিতীয়তঃ আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদীছ, যা আমরা ইতিপূর্বে উল্লেখ করেছি। যেখানে স্পষ্ট উল্লেখ আছে যে, রাসূল (ছাঃ) ঘরের পর্দা বা গদির প্রাণীর ছবিও বরদাশত করেননি। বরং রাগান্বিত অবস্থায় গৃহে প্রবেশ থেকে বিরত থাকলেন, যতক্ষণ না তা সরানো হ’ল। যে রাসূল (ছাঃ) আয়েশার পুতুলের খেলনা দেখে কিছুই বললেন না, আবার তিনিই পর্দার ছবি অপসারণ ব্যতীত ঘরে প্রবেশ করলে না। অতএব দু’টির মধ্যের পার্থক্য কারো বুঝতে বাকী থাকার কথা নয়।

তাদের আরেকটি যুক্তি কা‘বা ঘর ও হাজারে আসওয়াদও ভাস্কর্য। হ্যাঁ যুক্তির খাতিরে কা‘বা ঘর ও হাজারে আসওয়াদ বা এ জাতীয় স্থাপনাকে ভাস্কর্য ধরে নিলেও দুই ভাস্কর্য কখনোই এক নয়। শরী‘আতের নিষেধাজ্ঞা হচ্ছে- প্রাণীর ভাস্কর্য নিয়ে। প্রাণহীন যেকোন বস্ত্তর ছবি বা ভাস্কর্য নির্মাণ করা দোষণীয় নয়। তবে কখনো তার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা যাবে না।

মোটকথা ইসলাম মূর্তি ভাঙ্গার ধর্ম। মূর্তি গড়ার ধর্ম নয়। মূর্তি বা ভাস্কর্য এটি পৌত্তলিকদের সংস্কৃতি। কোন মুসলমান মূর্তি নির্মাণ, স্থাপন বা একে সম্মান করতে পারে না। আবূল আম্বিয়া হযরত ইবরাহীম (আঃ) তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছিলেন। কেন্দ্রীয় দেবমন্দিরে ঢুকে মূর্তিগুলিকে ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়েছিলেন। আল্লাহ এই ঘটনা সূরা আম্বিয়ায় বিশদভাবে আলোচনা করেছেন। মানুষ শুধু সিমেন্ট বালু দিয়ে বা পাথর খোদাই করে মানব মূর্তি বা কোন প্রাণীর অবয়ব তৈরী করতে পারে মাত্র। কিন্তু তাতে রূহ দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই। যে কাজ স্বয়ং মহান আল্লাহর একচ্ছত্র ক্ষমতাধীন, তা অন্যের দিকে ধাবিত করা বা অন্য কেউ তা করার অপচেষ্টা চালানোই শিরক। আর এ কারণেই আল্লাহ তাঁর অতীব ক্ষুদ্র পিপঁড়া সৃষ্টির চ্যালেঞ্জ করেছেন এবং ছবি-মূর্তি নির্মাণকারীর জন্য কঠিন শাস্তির পূর্বাভাস জানিয়ে দিয়েছেন। অতএব ভাস্কর্য বা মূর্তিতে নয়, ব্যক্তির আদর্শকে হৃদয়ে ধারণ করুন!






অ্যান্টি সিক্রেট ওয়েবসাইট : উইকিলিকস - শরীফা বিনতে আব্দুল মতীন
হাইকোর্টের রায় এবং পার্বত্যচুক্তির ভবিষ্যৎ
সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে - \ সংকলিত \
ফ্রান্স ও স্পেনে হিজাব নিষিদ্ধ
ফিলিস্তীনীদের কান্না কবে থামবে? - শামসুল আলমশিক্ষক, আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী, নওদাপাড়া, রাজশাহী।
অক্টোবর বিপ্ল­ব (গর্বাচেভ কি বিশ্বাসঘাতক?) - মশিউল আলম
রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও প্রাসঙ্গিক কিছু কথা - সুকান্ত পার্থিব
রেল দুর্ঘটনার কারণ ও প্রতিকার - মুহাম্মাদ আব্দুছ ছবূর মিয়া, ঝিনাইদহ
হিমালয়কেন্দ্রিক বাঁধ : বাংলাদেশে ভয়াবহ বিপর্যয়ের আশঙ্কা
মূর্তি, ভাস্কর্য ও সমকালীন প্রসঙ্গ - ড. আহমাদ আব্দুল্লাহ ছাকিব
তাবলীগ জামাতে সংঘর্ষ
বাংলা ভাষার বিরুদ্ধে যুগে যুগে ষড়যন্ত্র - মুহাম্মাদ আব্দুল গফুর
আরও
আরও
.