নিউইয়র্কভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ জানিয়েছে, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের ধ্বংস করে ফেলা গ্রামগুলো বর্তমান মানচিত্র থেকেও মুছে ফেলছে। কৃত্রিম উপগ্রহের পাঠানো ছবির মাধ্যমে সংস্থাটি নিশ্চিত হয়েছে যে, তিন বছর আগে কান কিয়া নামক রোহিঙ্গা গ্রামটির মতো ধ্বংস করে ফেলা অন্তত এক ডজন রোহিঙ্গা গ্রামের নাম বর্তমান মানচিত্র থেকে মুছে ফেলা হয়েছে।

মিয়ানমারের নাফ নদী থেকে প্রায় তিন মাইল দূরে কান কিয়া গ্রামের অবস্থান। ২০১৭ সালে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর জাতিগত নিধনযজ্ঞ শুরু হওয়ার আগে গ্রামটিতে বাস করতো কয়েকশ’ মানুষ। ২০১৭ সালে রাখাইনের রোহিঙ্গা অধ্যুষিত গ্রামগুলোতে মিয়ানমারের সেনা অভিযানের সময় কান কিয়ায় আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। প্রাণ বাঁচাতে সেখানকার বাসিন্দারা গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে যায়। পুরো গ্রাম আগুনে পুড়ে যায়। এবার জাতিসংঘ জানিয়েছে, গত বছর মিয়ানমার সরকার দেশের নতুন যে মানচিত্র তৈরি করেছে সেখানে কান কিয়া গ্রামের অস্তিত্ব নেই। মানচিত্র থেকে গ্রামটির নাম মুছে ফেলা হয়েছে। বরং ঐ জায়গাটিকে এখন কাছের মংডু শহরের বর্ধিত অংশ বলা হচ্ছে। আর সেখানে এখন বেশ কিছু সরকারী ও সামরিক ভবন গড়ে উঠেছে।

এ ব্যাপারে মিয়ানমারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে গ্রামের নাম মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার কারণ জানতে চাওয়া হ’লে তারা এসব বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে রাযী হননি।

এ প্রসঙ্গে মিয়ানমারে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সাবেক দূত ইয়াংহি লি বলেন, মিয়ানমার সরকার ইচ্ছা করেই রোহিঙ্গাদের নিজ ভূমিতে ফেরা কঠিন করে দিচ্ছে।






শূকরের গোশত খাওয়ালো শওকতকে
বিআইজিডি জরিপ : দেশ ঠিক পথে যাচ্ছে মনে করেন ৭১% মানুষ
অনলাইন জুয়ার নেশায় সর্বস্বান্ত হচ্ছে প্রত্যন্ত এলাকার মানুষ
পাশ্চাত্য ১০০ প্রকার রাসায়নিক গ্যাস তৈরী করেছে
মহাশূন্যে যুদ্ধের জন্য ‘মহাকাশ বাহিনী’ গঠনের সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের
সব ধরনের পণ্যের মূল্য হ্রাসে রেকর্ড করল শ্রীলঙ্কা
জাদুকরী মাছের ব্যাংক হালদা সংরক্ষণে চাই সম্মিলিত উদ্যোগ
বিশ্বজুড়ে তোলপাড়
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ৮০৮ কোটি টাকা চুরি
মুসলিম হয়ে জীবনের মর্ম বুঝেছি - -জাপানী তরুণী
ক্যাসিনো-শহর লাসভেগাসের হৃৎপিন্ডে গড়ে উঠেছে মুসলিম ভিলেজ
পাসপোর্ট থেকে ‘ইস্রাঈল ব্যতীত’ শব্দ বাদ দেওয়া দুঃখজনক -সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন
বাকৃবি গবেষকের গবেষণালব্ধ ফলাফল (স্বল্প সময় ও স্থানে পুষ্টিকর শাক-সবজি)
আরও
আরও
.