মাত্র ১৪ বছর বয়সেই অস্ত্রোপচারের টেবিলে যেতে হয়েছিল জেমস হ্যারিসনকে। অপর একজনের রক্তে জীবন বেঁচেছিল তাঁর। সেই থেকে শুরু। নিজেও রক্তদাতায় পরিণত হয়েছিলেন। বিগত ৬০ বছরে প্রায় প্রতি সপ্তাহে রক্ত দিয়েছেন তিনি। সে রক্তে বেঁচেছে ২৪ লাখের বেশি শিশুর জীবন।

অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক হ্যারিসন নিজের দেশে ‘সোনালী বাহুর মানব’ বলে পরিচিত। বয়স বাধা হয়ে দাঁড়ানোয় গত ১১ই মে শেষবারের মতো রক্ত দিয়েছেন ৮১ বছর বয়সী হ্যারিসন। তিনি মূলত প্লাজমা দান করতেন। এ জন্য তিনি অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ‘মেডেল অব দ্য অর্ডার অব অস্ট্রেলিয়া’সহ বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।

হ্যারিসনের রক্তে রেসাস রোগপ্রতিরোধী অ্যান্টিবডি রয়েছে বলে জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়ান রেডক্রস ব্লাড সার্ভিস। তিনি নিয়মিত রক্ত দান শুরুর কয়েক বছর পর চিকিৎসকেরা বিষয়টা আবিষ্কার করেন। এরপর গবেষকেরা এই অ্যান্টিবডি থেকে উদ্ভাবন করেন অ্যান্টি-ডি ইনজেকশন। এই ইনজেকশন রেসাস নেগেটিভ রক্তের গর্ভবতী নারীকে দেওয়া হলে তাঁর দেহে আর সন্তানের প্রাণসংহারী অ্যান্টিবডি তৈরি হ’তে পারে না। বিষয়টা জানার পর হ্যারিসন নিয়মিত প্লাজমা দান শুরু করেন।

অস্ট্রেলিয়ান রেডক্রস ব্লাড সার্ভিসের জেমা ফাকেনমায়ারের মতে, দান করা প্রতিটি রক্তের ব্যাগই মূল্যবান। হ্যারিসনের রক্ত আরও বেশি মূল্যবান। তাঁর রক্ত থেকে জীবন বাঁচানো ওষুধ উদ্ভাবন সম্ভব হয়েছে। তিনি জানান, ১৯৬৭ সাল থেকে ৩০ লাখের বেশি গর্ভবতী নারীকে অ্যান্টি-ডি ইনজেকশন দেওয়া হয়েছে। পুরো অস্ট্রেলিয়ায় এমন রক্ত ৫০ জনের কম মানুষের দেহে প্রবাহিত।

[আল্লাহ পাক এমনিভাবেই তার সৃষ্টিকে রক্ষা করে চলেছেন। সেকারণ তাঁর জন্যই সকল প্রশংসা (স.স.)]






মৃত্যুর সময় সামান্য পানি চেয়েও পেলেন না নারায়ণগঞ্জের কোটিপতি ব্যবসায়ী
ভারতের স্বার্থে রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প হচ্ছে
বড় অর্থনীতির দেশ হবে বাংলাদেশ
আবহাওয়া পরিবর্তনে প্লেনে ঝাঁকুনি আরো বাড়বে - -অর্থমন্ত্রী
মানুষ বাজারে গিয়ে কাঁদছে, কারণ পকেটে টাকা নেই : শিল্প প্রতিমন্ত্রী
‘সহনীয় মাত্রায় ঘুষ’ খাওয়ার পরামর্শ দিলেন শিক্ষামন্ত্রী
পাট গবেষণা ইন্সটিটিউটের সাফল্য (পাট থেকে তৈরী হবে শার্ট-প্যান্ট-জ্যাকেট)
করোনায় এস আলম গ্রুপের পরিচালকের মৃত্যু
বিশ্বব্যাপী করোনা আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে ৫ কোটি ছাড়িয়েছে
মদের জন্য ভিক্ষা চাইছে কনস্টেবল
৯ বছর বয়সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী!
বিশ্বের ৬টি দেশে কোন বিমানবন্দর নেই
আরও
আরও
.