অনিয়ম, তদবীর ও ব্যবস্থাপনাগত দুর্বলতার সুযোগ কাজে লাগিয়ে ব্যাংকিং খাত থেকে নেওয়া ঋণের মধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে লক্ষাধিক কোটি টাকা। যার বড় অংশই মন্দ মানে (কুঋণ) পরিণত হয়েছে। বর্তমানে এ খাতে মোট খেলাপি ঋণের প্রায় ৮৭ শতাংশই মন্দ মানের। যার পরিমাণ ৮৩ হাযার ৬৪২ কোটি টাকা। গত ছয় মাসে মন্দ ঋণ বেড়েছে প্রায় এক হাযার ৭৬৩ কোটি টাকা। এর বাইরে অবলোপনকৃত (রাইট অফ) মন্দ ঋণ রয়েছে আরো ৪৪ হাযার ২৮০ কোটি টাকা। বিভিন্ন সময়ে ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের মূল হিসাব থেকে এটা বাদ দেওয়া হয়েছে। সব মিলে আদায় অযোগ্য খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক লাখ ২৭ হাযার ৯২২ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন পর্যালোচনায় এসব তথ্য উঠে আসে।

আদায় অযোগ্য খেলাপি ঋণ বেশী সরকারী ব্যাংকগুলোতে। বিশ্লেষকরা বলছেন, যথাযথ নিয়মাচার ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা সর্বোত্তম পরিপালন না করে ঋণ অনুমোদন ও বিতরণ করায় ঋণের বড় অংশই খেলাপি হয়ে একটা সময় আদায় অযোগ্য হয়ে পড়ছে। এই মানের ঋণ আদায়ের সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষীণ। এই ঋণের বিপরীতে প্রয়োজনীয় প্রভিশন সংরক্ষণ করতে গিয়ে ব্যাংকগুলোর পরিচালন আয় কমে নীট মুনাফায় প্রভাব পড়ছে।






মহাশূন্যে যুদ্ধের জন্য ‘মহাকাশ বাহিনী’ গঠনের সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের
বিদেশে বাংলাদেশী তিন হাফেযের সাফল্য!
সাহায্যের আড়ালে খ্রিষ্টান বানানো হচ্ছে রোহিঙ্গাদের
স্বাস্থ্যসেবায় মুসলিম বিশ্বে সেরা কাতার (বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের চেয়েও এগিয়ে)
বাংলাদেশে বিচারাধীন কারাবন্দীর সংখ্যা এশিয়ার মধ্যে সর্বাধিক
স্বাধীনতার জন্য আন্তর্জাতিক সাহায্য কামনা উইঘুরদের
গরু কারো মা হ’তে পারে না - গরু কারো মা হ’তে পারে না
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪ দিনের ভারত সফর (নিযামুদ্দীন আউলিয়ার মাযার যিয়ারত দিয়ে শুরু এবং মঈনুদ্দীন চিশতীর মাযার যিয়ারতের মাধ্যমে শেষ!)
রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র হ’লে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম প্রতিবন্ধী হবে
শূকরের গোশত খাওয়ালো শওকতকে
প্রাথমিক থেকে দ্বাদশের শিক্ষাক্রম বদলে যাচ্ছে
বায়ুদূষণে বুদ্ধিমত্তা হ্রাস পায়
আরও
আরও
.