যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি নর্থ ক্যারোলিনা অঙ্গরাজ্যে দেওয়া এক ভাষণে ২০ বার মিথ্যাচার করেছেন। ৯০ মিনিটেরও বেশি সময় ধরে দেওয়া ঐ ভাষণে ট্রাম্প মোট ২০বার মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন বলে খবরে প্রকাশ।

নির্বাচিত গণপ্রতিনিধিদের মিথ্যাচার শনাক্ত করার জন্য খোলা ‘ফ্যাক্ট ফার্স্ট’ নামের একটি পেজে ট্রাম্পের মিথ্যাচার তুলে ধরে এ ব্যাপারে প্রকৃত সত্য প্রকাশ করেছে সিএনএন। একই ধরনের পেজ রয়েছে মার্কিন দৈনিক ওয়াশিংটন পোস্টেরও। তারা ট্রাম্পের প্রতিদিনের বক্তব্য বিশ্লেষণ করে জানিয়েছে, তিনি প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ৮টি করে মিথ্যা কথা বলেন।

পার্স টুডে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের মিথ্যাচার বিশ্লেষণ করে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, আগামী বছর অনুষ্ঠিতব্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভের ব্যাপারে মারাত্মক উদ্বেগের কারণেই ট্রাম্প একের পর এক মিথ্যাচার করে যাচ্ছেন। ট্রাম্পের উল্টাপাল্টা ও অপ্রাসঙ্গিক কথাবার্তা, মিথ্যাচার ও শিষ্টাচার বহির্ভূত বক্তব্যের কারণে অনেক মার্কিন রাজনীতিবিদ বলছেন, ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্যতা রাখেন না।

[কথিত গণতান্ত্রিক নির্বাচনের তিক্ত ফলাফল এগুলি। এখানে মিথ্যা বলে ধোঁকা দিয়ে ভোট আদায় করাই বড় ক্রেডিট। বিশ্ব ধ্বংসের বোতাম যার হাতে, সেই গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারে এরূপ একজন ব্যক্তিকে নির্বাচন করাই মার্কিন জনগণের নৈতিক অধঃপতনের অন্যতম নিদর্শন। বিভিন্ন দেশে এইসব ব্যক্তিদের নেতা হওয়ার পথ ও পদ্ধতি বন্ধ করার জন্য জ্ঞানী সমাজের প্রতি আহবান জানাই (স.স.)]। এ বিষয়ে পাঠ করুন : ‘ইসলামী খেলাফত ও নেতৃত্ব নির্বাচন’ বই।-সম্পাদক।






পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী মানুষ মুসলিমরা, আর সবচেয়ে অসুখী মানুষ নাস্তিকরা!
বেশী সন্তান জন্ম দিলে লাখ রুপি পুরস্কার!
দেশে ১৬টি খাতে বছরে ৮ হাযার ৮২১ কোটি ৮০ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয় : টিআইবি
শূকরের মাংস, মদ ও গাঁজা খেয়ে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা যারা বলেন, তারা পারভারটেড - -প্রধানমন্ত্রী
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের লিখিত বক্তব্যে ১ পৃষ্ঠায় ৪৮টি বানান ভুল
স্যাকারিন মেশানো আখের রসে সয়লাব
একত্রে তিন তালাক নিষিদ্ধে চূড়ান্ত রায় দিল দিল্লীর সুপ্রিম কোর্ট
দলিত নারী পানি পান করায় গরুর পেশাব দিয়ে পবিত্রকরণ!
জয়ললিতার মৃত্যু : অতঃপর শোকে ৪৭০ জনের মৃত্যু!
যেলা পরিষদ নির্বাচন (টাকা ফেরত পেতে বাড়ি বাড়ি ধরণা পরাজিতদের)
যে গ্রামে গালি-গালাজ করলেই জরিমানা গুনতে হয়
জন্মহার না বাড়লে হারিয়ে যাবে জাপান!
আরও
আরও
.