জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালার খসড়া অনুমোদন
গত ৪ আগস্ট মন্ত্রীসভায় বেতার ও টেলিভিশনের জন্য জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালার খসড়া অনুমোদন করা হয়েছে। এতে টকশোতে অসত্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্য উপস্থাপন না করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। মূলত টিভি, রেডিওর মাধ্যমে প্রচারিত সংবাদকে নির্দিষ্ট নীতিমালার আওতায় আনতে এটি প্রণয়ন করা হয়েছে। তবে নীতিমালার বিভিন্ন ধারা নিয়ে বেসরকারী টিভির প্রতিনিধিদের মধ্যে প্রবল আশংকা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ‘সশস্ত্র বাহিনী এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত কোন বাহিনীর প্রতি কটাক্ষ বা অবমাননাকর দৃশ্য বা বক্তব্য প্রচার করা যাবে না; ‘অপরাধীদের দন্ড দিতে পারেন’ এমন সরকারী কর্মকর্তাদের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করার মতো দৃশ্য বা বক্তব্যও প্রচার করা যাবে না; ‘জনস্বার্থ বিঘ্নিত হ’তে পারে’ এমন কোন বিদ্রোহ, নৈরাজ্য ও হিংসাত্মক ঘটনা প্রচার করা যাবে না প্রভৃতি।
নীতিমালায় আরও বলা হয়, কোন জাতি বা জনগোষ্ঠী, দেশের মর্যাদা বা ইতিহাসের জন্য ক্ষতিকর এমন কোন কিছু, বিদেশী রাষ্ট্রের অনুকূলে যায় এমন কিছু প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না।
রেডিও এবং টেলিভিশন-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নীতিমালার কয়েকটি ধারা বেশ স্পর্শকাতর। সেগুলো অপব্যবহারের সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষতঃ এই ধারাগুলোর সুস্পষ্ট কোন ব্যাখ্যা না থাকায় তাঁরা এই আশঙ্কা করছেন।
শান্তির সূচকে ভারত-পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ
প্রতিবেশী দেশ ভারত, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের চেয়ে শান্তিতে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। তবে বাংলাদেশের চেয়ে এই দিক থেকে এগিয়ে আছে নেপাল ও ভুটান। বৈশ্বিক শান্তি সূচকে (জিপিআই) এমনটাই দেখা গেছে। জিপিআই সূচকে ১৬২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৯৮তম। আন্তর্জাতিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকনোমিকস অ্যান্ড পিসের (আইইপি) তৈরী করা এ সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ‘মাঝারি’ ক্যাটাগরির বলে মূল্যায়ন করা হয়েছে। সমাজে বিদ্যমান সহিংসতা, হত্যা, মানুষের হাতে অস্ত্র, অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব সংঘাত, রাজনৈতিক অস্থিরতাসহ ২২টি বিষয় মূল্যায়ন করে ঐ সূচক তৈরী করা হয়েছে। সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে ২.১০৬ স্কোর নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয় স্থানে। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে শান্তি সূচকে সবার চেয়ে এগিয়ে ভুটান (স্কোর ১.৪২২)। দেশটির অবস্থান বৈশ্বিক সূচকে ১৬। এরপর আছে নেপাল, ৭৬তম স্থানে। ১৫৪তম স্থান নিয়ে সূচকে সবার চেয়ে পিছিয়ে আছে পাকিস্তান। সূচকে ভারত ১৪৩ আর শ্রীলঙ্কার অবস্থান ১০৫। বৈশ্বিক শান্তিতে আইসল্যান্ড প্রথম। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে আছে ডেনমার্ক ও অস্ট্রিয়া।
বিদেশ
বিশ্বের মাত্র ১১টি দেশ সংঘাতমুক্ত
ফিলিস্তীন, ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, ইউক্রেন প্রভৃতি দেশের চলমান সংঘাত ও অচলাবস্থা দেখে মনে হ’তে পারে যে, সারা বিশ্বই যেন যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞরাও মনে করছেন এবং পরিস্থিতি দিন দিন আরো খারাপের দিকে যাচ্ছে। ইনস্টিটিউট অব ইকোনমিক্স অ্যান্ড পিস (আইইপি)-এর সর্বশেষ গবেষণা রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, বিশ্বের মাত্র ১১টি দেশ সব ধরনের সংঘাতের হাত থেকে মুক্ত আছে। আরো খারাপ খবর হ’ল, প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর সংঘাত থেকে সরে আসার যে মনোভাবের সৃষ্টি হয়েছিল ২০০৭ সাল থেকে পৃথিবী অতি দ্রুত তার চেয়েও খারাপের দিকে ধাবিত হচ্ছে। আইইপির রিপোর্ট অনুযায়ী সংঘাতমুক্ত ১১টি দেশ হ’ল সুইজারল্যান্ড, জাপান, কাতার, মরিশাস, উরুগুয়ে, চিলি, কোস্টারিকা, ভিয়েতনাম, পানামা ও ব্রাজিল।
মরুভূমিতে হঠাৎ অলৌকিক হরদ!
তিউনিশিয়ার মরুভূমিতে হঠাৎ করে একটি হরদের সৃষ্টি হয়েছে। তিন সপ্তাহ আগে প্রথম হরদটি কয়েকজন মেষপালকের চোখে পড়ে। খরাপীড়িত তিউনিশিয়ার মরুভূমিতে হঠাৎ হরদের সৃষ্টি হওয়ায় দেশজুড়ে ব্যাপক তোলপাড় চলছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, এক হেক্টরের বেশী জায়গায় ব্যাপৃত হরদটিতে ১০ লাখ ঘনমিটারের বেশী পানি আছে। এর গভীরতা স্থান ভেদে ১০ থেকে ১৮ মিটার। মরুভূমিতে এই হরদ কীভাবে সৃষ্টি হ’ল, তার ব্যাখা এখনো মেলেনি। এটাকে অনেকেই অলৌকিক হরদ বলে মনে করছেন। কেউ এটিকে আশীর্বাদ আবার কেউ অভিশাপ মনে করছেন। কর্তৃপক্ষ ঐ পানিতে নামার বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করে দিয়েছে। এই হরদের পানি শুরুতে স্বচ্ছ স্ফটিক নীল ছিল। তবে পরে তা সবুজ রং ধারণ করে এবং সবুজ শ্যাওলা সৃষ্টি হতে থাকে। ছয় শতাধিক মানুষ এ পর্যন্ত ঐ হরদে স্কুবা ডাইভ করেছে। হরদ সৃষ্টির কারণ সম্পর্কে কিছু ভূতত্ত্ববিদ বলছেন, ভূকম্পনের কারণে ভূগর্ভস্থ পানি উপরিভাগে উঠে এসে থাকতে পারে। তার ফলেই হয়তো হরদের সৃষ্টি হয়েছে।
বিশ্বে কোটিপতির সংখ্যায় ভারত অষ্টম
অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, রাশিয়ার মতো দেশকে পিছনে ফেলে কোটিপতি মানুষের সংখ্যার বিচারে বিশ্বে অষ্টম স্থান দখল করেছে ভারত। অথচ সেদেশে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারীর সংখ্যা ঐ তিন দেশের লোকসংখ্যার চেয়ে বেশী। প্রায় ২৭ কোটি। নিউ ওয়ার্ল্ড ওয়েলথের কোটিপতির তালিকায় স্থান পাওয়া ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত সম্পদের মূল্য অন্তত ১ কোটি ডলার। গোটা বিশ্বে কোটিপতি সংখ্যার বিচারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, জার্মানী, ব্রিটেন, সিঙ্গাপুর, কানাডার পরই নাম রয়েছে ভারতের।
ভারতে ১৪ হাযার ৮০০ কোটিপতির মধ্যে শুধু মুম্বাইতে থাকেন ২ হাযার ৭০০ জন। কোটিপতিদের স্থায়ী বাসস্থানের বিচারে বিশ্বের প্রথম ৩০টি শহরের মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে মুম্বাই। এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছে হংকং। মোট ১৫ হাযার ৪০০ জন কোটিপতির বাস হংকং শহরে। হংকংয়ের পর রয়েছে যথাক্রমে নিউইয়র্ক ১৪ হাযার ৩০০। নিউ ওয়ার্ল্ড ওয়েলথের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশি কোটিপতি আছেন যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটিতে মোট ১,৮৩,৫০০ ব্যক্তির অন্তত ১ কোটি ডলারের সম্পদ রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা চীনে কোটিপতির সংখ্যা ২৬ হাযার ৬০০ জন। আর তৃতীয় অবস্থানে থাকা জার্মানীতে রয়েছেন ২৫ হাযার ৪০০ জন কোটিপতি।
১০ বছর পর মায়ের কোলে ফিরলো সুনামিতে হারিয়ে যাওয়া মেয়ে
সাগরের
পানিতে ভাসতে ভাসতে হারিয়ে যাওয়া। অতঃপর অন্য এক দ্বীপে জেলের জালে আটকা
পড়া এবং সেই বাড়িতেই বেড়ে ওঠা। সবশেষে আবার নিজ পিতা-মাতার কাছে ফেরা।
রূপকথা মনে হ’লেও গত ৬ আগস্ট ইন্দোনেশিয়ার আচেহ দ্বীপে এমন এক ঘটনাই ঘটলো।
২০০৪ সালের সুনামিতে হারিয়ে যাওয়া মেয়ে রাউযাতুল জান্নাহ মায়ের কোলে ফিরে
এলো ১০ বছর পর।
২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর সুনামির ভয়ঙ্কর আঘাতে লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছিল দেশটির আচেহ প্রদেশ। ভেসে গিয়েছিল জামীলা নাম্নী মহিলাটির আদরের কন্যা জান্নাহ। বছরের পর বছর বহু খোঁজাখুঁজির পর না পেয়ে ধরে নিয়েছিলেন সে মারা গেছে। কিন্তু ঘটনাটার নাটকীয় মোড় দিলেন মহিলাটির ভাই। তিনি হঠাৎ স্কুল ফেরত জান্নাহর মত দেখতে একটি মেয়েকে দেখে চমকে উঠলেন। সাথে সাথে বোন জামীলাকে খবর দিলেন। কিন্তু দেখা গেল তার নাম জান্নাহ নয় বরং ওয়েনি। থাকে প্রদেশের দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলে এক জেলের ঘরে। কিন্তু মায়ের মন মানল না। জেলের বাড়িতে খোঁজখবর করে দেখলেন, তারা সেই সুনামির সময় তাকে পেয়েছেন। জেলের বৃদ্ধা মায়ের কাছেই সে ১০ বছর ধরে বেড়ে উঠেছে। ব্যস, দুইয়ে দুইয়ে মিলে গেল। হারানো সন্তানকে ফিরে পেয়ে যারপরনাই খুশী মা জামীলা বললেন, ১০ বছর পর মেয়েকে খুঁজে পেয়ে আমরা আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ।
বিশ্বে ধর্ষণে শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র; হত্যায় শীর্ষে ব্রাজিল
যুক্তরাষ্ট্রের মতো একটি দেশ, যেখানে আইন প্রয়োগের কঠোরতা অনেক বেশী। তা সত্ত্বেও ধর্ষণের ক্ষেত্রে দেশটি বিশ্বের মধ্যে শীর্ষে অবস্থান করছে। জাতিসংঘের ‘ক্রাইম ট্রেন্ড সার্ভে’র রিপোর্টে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর এই তথ্য। পরিসংখ্যান সূত্রে জানা যায়, ২০১০ সালে বিশ্বে ধর্ষণে শীর্ষে থাকা দশটি দেশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম। ঐ বছর যুক্তরাষ্ট্রে রেকর্ড সংখ্যক ৮৫ হাযার ৫৯৩টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী অবস্থানেই আছে ব্রাজিল। সেখানে এ সংখ্যা ৪১ হাযার ১৮০। আর ৩য় স্থানের অধিকারী ভারতে ২০১০ সালে ধর্ষণের ঘটনা লিপিবদ্ধ হয়েছে মোট ২২ হাযার ১৭২টি। মার্কিন সমাজবিদরা মনে করেন, আশির দশকে যুক্তরাষ্ট্রে ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নের ঘটনা হ্রাস পাচ্ছিল। কিন্তু ইন্টারনেট পর্ণোগ্রাফির বিস্তারে ধর্ষণ, যৌন নিপীড়ন ও যৌন বিকৃতির মতো ঘটনা ক্রমেই বেড়ে চলেছে।
আর খুনের ঘটনায় ব্রাজিল সবচেয়ে এগিয়ে। ২০১২ সালে সে দেশে ৫০ হাযারেরও বেশি মানুষ খুন হয়। তারপরেই ভারত। সেখানে খুনের ঘটনা ৪৩ হাযার ৩৩৫। এরপর যথাক্রমে আছে নাইজেরিয়া ৩৩,৮১৭, মেক্সিকো ২৬,০৩৭, কঙ্গো ১৮,৫৮৬, দক্ষিণ আফ্রিকা ১৬,২৫৯, কলম্বিয়া ১৪,৬৭০ ও পাকিস্তান ১৩,৮৪৬।
চীনের শিনজিয়াংয়ে দাড়ি ও ইসলামী পোশাকে নিষেধাজ্ঞা
চীনের মুসলিম অধ্যুষিত শিনজিয়াং এলাকার কারামা শহরে লম্বা দাড়ি ও ইসলামী পোশাক পরে গণপরিবহনে ভ্রমণের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া এ তথ্য জানিয়েছে। হিজাব, নেকাব, বোরকা অথবা চাঁদ-তারা খচিত ইসলাম ধর্মের প্রতীক সম্বলিত পোশাক পরে গণপরিবহনে ভ্রমণের উপর কারামা শহর কর্তৃপক্ষ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে বলে শহরটির স্থানীয় সংবাদপত্র কারামা দৈনিকের খবরে উঠে এসেছে। লম্বা দাড়ি রাখার উপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলে খবরে বলা হয়েছে। পরিদর্শনকারী দলকে সহযোগিতা না করলে তাদের পুলিশে দেয়া হবে বলেও ঐ খবরে বলা হয়েছে। শহর কর্তৃপক্ষের এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা উইঘুর মুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্বাধীনতার উপর বিধি-নিষেধ আরোপ করায় উত্তেজনা তৈরী হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন।
ব্রিটিশ মূল্যবোধকে প্রাণ দিয়েছে ইসলাম : ইসলামিক ফেস্টিভ্যালে সাবেক আর্চবিশপ
সাবেক আর্চবিশপ অব ক্যান্টারব্যারি ড. রোয়ান উইলিয়ামস বলেছেন, ‘ব্রিটিশ সোসাইটির মূল্যবোধকে নতুন করে সঞ্জীবনী শক্তি এনে দিয়েছে ইসলাম। ধর্ম এমন এক শক্তি, যা কমিউনিটির দায়িত্ব, কর্তব্য ও সামাজিক মূল্যবোধকে একত্রিত ও একসূত্র গ্রথিত করে। আর ব্রিটেনের সোসাইটিতে ইসলাম সেই সব মূল্যবোধে নতুন শক্তির সঞ্চার করে দিয়েছে’। সম্প্রতি লিংকনশায়ারে বার্ষিক ইসলামিক ফেস্টিভ্যালে ব্রিটিশ ভ্যালুজ ও মুসলমানরা কিভাবে প্রভাবান্বিত-এর ওপর এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।
‘ইসলামিক সোসাইটি অব ব্রিটেনে’র উদ্যোগে এই সেমিনারে ড. রোয়ান উইলিয়ামসসহ ব্রিটেনের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ইসলামিক স্কলার ও খ্যাতিমান ব্যক্তিত্ব ওপেন ডিসকাশন, আলোচনা, বিতর্ক ও বক্তব্য উপস্থাপন করেন, যা হাযার হাযার উপস্থিত দর্শক গ্যালারিতে বসে উপভোগ করেন।
ড. রোয়ান উইলিয়ামসের এই বক্তব্য ব্রিটেনের কমিউনিটি ও মুসলমান স্কলারদের দ্বারা ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে। তবে সেক্যুলার গ্রুপদের দ্বারা তীব্র সমালোচিত হয়েছে।