(১) ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর কেন্দ্রীয় পরিষদ সদস্য ও কলারোয়া এলাকা ‘আন্দোলন’-এর সহ-সভাপতি হাফেয মুহাম্মাদ মুহসিনের পিতা মুহাম্মাদ রিয়াযুদ্দীন সরদার (৭৬) (আমীরে জামা‘আতের ফুফাত বোনের ছেলে) গত ২৭শে ফেব্রুয়ারী’১৫ শুক্রবার বেলা ২-টায় বসিরহাট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন (ইন্না লিল্লা-হি ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজেঊন)। উল্লেখ্য, তিনি ঐ দিন স্বীয় কৃষিক্ষেতে পানি সেঁচরত অবস্থায় ব্রেন ষ্ট্রোক করেন। দ্রুত তাকে শাঁড়াপুল হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু অবস্থার আরো অবনতি হ’লে বসিরহাট হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং সেখানে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। পরদিন শনিবার বাদ যোহর তার সেজ ছেলে হাফেয মুহাম্মাদ মুহসিন তার জানাযার ছালাত পড়ান। অতঃপর পশ্চিম বঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনা যেলার স্বরূপনগর থানার তারালী গ্রামে পারিবারিক গোরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। জীবনের শেষ ২৫ বছর তিনি পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন মসজিদে পেশ ইমামের দায়িত্ব পালন করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৭ পুত্র, ২ কন্যা, ২৩ পৌত্র-পৌত্রী, নাতি-নাতনী ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান।

(২) ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’ চাঁপাই নবাবগঞ্জ-উত্তর সাংগঠনিক যেলার সাবেক সভাপতি মোখতার হোসাইনের পিতা আব্দুল কাইয়ূম (৭৩) গত ১লা এপ্রিল’১৫ বুধবার দুপুর ২-টা ২০ মিনিটে নিজ বাসভবনে মৃত্যুবরণ করেন (ইন্না লিল্লা-হি ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজেঊন)। মৃত্যুকালে তিনি ৪ পুত্র, ২ কন্যা, নাতি-নাতনী ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান। তিনি গোপালনগর গ্রামের আহলেহাদীছ জামে মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সম্পাদক ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম তার জানাযার ছালাতে ইমামতি করেন। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ‘যুবসংঘ’-এর সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইমামুদ্দীন বিন আব্দুল বাছীর, চাঁপাই নবাবগঞ্জ যেলা ‘আন্দোলন’-এর সাবেক সাধারণ সম্পাদক মীযানুর রহমান, রাজশাহী মহানগর ‘আন্দোলন’-এর সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক মুবীনুল ইসলাম এবং যেলা ‘আন্দোলন’ ও ‘যুবসংঘ’-এর নেতৃবৃন্দ।

[আমরা তাদের রূহের মাগফেরাত কামনা করছি এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারবর্গের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।-সম্পাদক]






আরও
আরও
.