আন্দোলন

দেশব্যাপী প্রশিক্ষণ ও সুধী সমাবেশ

সিরাজগঞ্জ ২২ ও ২৩ জুলাই বৃহস্পতি ও শুক্রবার : অদ্য বাদ আছর যেলার কামারখন্দ থানাধীন বড়কুড়া আহলেহাদীছ জামে মসজিদে ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’ ও ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’ সিরাজগঞ্জ সাংগঠনিক যেলার যৌথ উদ্যোগে দু’দিন ব্যাপী কর্মী প্রশিক্ষণ ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেলা ‘আন্দোলন’-এর প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক আলমগীর হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মাওলানা নূরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’-এর কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সম্পাদক আব্দুর রশীদ আখতার। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন যেলা ‘যুবসংঘ’-এর সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল মতীন। অনুষ্ঠানের সঞ্চালক ছিলেন যেলা ‘আন্দোলন’-এর সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মাদ আলতাফ হোসাইন। অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন যেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ মর্তুযা।

যশোর ২২ ও ২৩ জুলাই বৃহস্পতি ও শুক্রবার : অদ্য বাদ আছর যেলার মণিরামপুর থানাধীন চন্ডিপুর আহলেহাদীছ জামে মসজিদে ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’ ও ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’ যশোর সাংগঠনিক যেলার যৌথ উদ্যোগে দু’দিন ব্যাপী কর্মী প্রশিক্ষণ ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি অধ্যাপক সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য অধ্যাপক শেখ রফীকুল ইসলাম, ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’-এর কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি অধ্যাপক আকবার হোসাইন ও সাতক্ষীরা যেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি মাওলানা আব্দুল মান্নান।

লালমনিরহাট ২২ ও ২৩ জুলাই বৃহস্পতি ও শুক্রবার : অদ্য বাদ আছর যেলার আদিতমারী থানাধীন মহিষখোচা বাজার আহলেহাদীছ জামে মসজিদে ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’ ও ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’ লালমনিরহাট সাংগঠনিক যেলার যৌথ উদ্যোগে কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসাবে দু’দিন ব্যাপী কর্মী প্রশিক্ষণ ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি মাওলানা সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’ বগুড়া যেলা সভাপতি ও রংপুর বিভাগীয় সম্পাদক মুহাম্মাদ আব্দুর রহীম। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যেলা ‘আন্দোলন’-এর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুন্তাযির রহমান, দফতর সম্পাদক কাযী আব্দুল ওয়াহেদ, যেলা ‘যুবসংঘ’-এর সহ-সভাপতি মুহাম্মাদ রফীকুল ইসলাম, সাহিত্য ও পাঠাগার সম্পাদক মানছূর রহমান প্রমুখ।

কুমিল্লা ২৮ জুলাই শুক্রবার : অদ্য সকাল ৯-টায় বুড়িচং থানাধীন কোরপাই বাজার আহলেহাদীছ জামে মসজিদে ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’ ও ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’ কুমিল্লা সাংগঠনিক যেলার যৌথ উদ্যোগে এক কর্মী প্রশিক্ষণ ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি মাওলানা ছফিউল্লাহ্র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা যেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি মাওলানা আমানুল্লাহ বিন ইসমাঈল ও সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মাদ তাসলীম সরকার। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যেলা ‘আন্দোলন’-এর প্রধান উপদেষ্টা হাফেয আব্দুল মতীন সালাফী, সঊদী আরবের আল-খাবজী শাখার সভাপতি তোফাযযল হোসাইন, জয়পুর ফাযিল মাদরাসার প্রিন্সিপ্যাল মাওলানা কাযী আলমগীর হোসাইন, টিটিসি, কুমিল্লার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আইনুল হক, ‘আন্দোলন’-এর স্থানীয় সুধী খলীলুর রহমান, আব্দুল মান্নান ব্যাপারী ও সাহেব আলী প্রমুখ। অনুষ্ঠানে প্রায় দুই শতাধিক কর্মী ও সুধী যোগদান করেন।

মেহেরপুর ২৯ ও ৩০ জুলাই বৃহস্পতি ও শুক্রবার : অদ্য বাদ আছর যেলার গাংনী থানাধীন সাহারবাটী আহলেহাদীছ জামে মসজিদে ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’ ও ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’ মেহেরপুর সাংগঠনিক যেলার যৌথ উদ্যোগে দু’দিন ব্যাপী কর্মী প্রশিক্ষণ ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা নূরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা যেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম ও ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’-এর কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সম্পাদক মুহাম্মাদ আব্দুর রশীদ আখতার। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মেহেরপুর যেলা ‘আন্দোলন’-এর সহ-সভাপতি মাওলানা মানছূর রহমান, কুষ্টিয়া-পশ্চিম সাংগঠনিক যেলার সভাপতি মুহাম্মাদ গোলাম যিল-কিবরিয়া ও যেলা ‘যুবসংঘ’-এর সভাপতি মুহাম্মাদ আব্দুল মুমিন প্রমুখ। যেলা ‘আন্দোলন’ ও ‘যুবসংঘে’র নেতৃবৃন্দের সার্বিক তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত উক্ত প্রশিক্ষণে যেলার বিভিন্ন এলাকা ও শাখা থেকে প্রায় পাঁচ শতাধিক কর্মী ও সুধী যোগদান করেন। অনুষ্ঠানের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন বামুন্দী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জনাব আব্দুল আউয়াল।


কর্মী ও সুধী সমাবেশ

ঢাকা ২৩ জুলাই শুক্রবার : অদ্য বাদ জুম‘আ ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’ ও ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’ মাদারটেক এলাকা ও শাখা অফিস উদ্বোধন উপলক্ষে নতুন অফিস সংলগ্ন দক্ষিণ বনশ্রী রোডে এক কর্মী ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’ মাদারটেক শাখার সভাপতি ও মাদারটেক আহলেহাদীছ জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি আলহাজ্জ মুহাম্মাদ তমীযুদ্দীন মোল্লার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন যেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি মাওলানা আমানুল্লাহ বিন ইসমাঈল। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন যেলা ‘আন্দোলন’-এর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মাদ তাসলীম সরকার। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য পেশ করেন যেলা ‘আন্দোলন’-এর সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম বিন হাবীব, যেলা ‘যুবসংঘ’-এর সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মাদ ফযলুল হক, মাদারটেক মসজিদ কমিটির সহ-সভাপতি জনাব মুহাম্মাদ আলমগীর হোসাইন, মাওলানা মুহাম্মাদ ইয়াসীন ও বিশিষ্ট সমাজসেবক জনাব শাহজাহান প্রমুখ।

সত্য উদঘাটন করুন!
সরকারের প্রতি সেক্রেটারী জেনারেল
‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মাওলানা নূরুল ইসলাম সাম্প্রতিক এক বিবৃতিতে সরকারের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, ২০০৪ সালের ২১শে আগষ্টের নারকীয় হত্যাযজ্ঞের মূল নায়কদের খুঁজে বের করে তাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হৌক, এটা আমরা সর্বান্তঃকরণে কামনা করি। সাথে সাথে ২০০৫ সালের ২২ ফেব্রুয়ারী ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর ১৫তম বার্ষিক তাবলীগী ইজতেমার আগের দিন রাজশাহীর কেন্দ্রীয় মারকাযে গভীর রাতে যে  নারকীয় সরকারী সন্ত্রাস চালানো হয় ও আমীরে জামা‘আত সহ নিরপরাধ নেতৃবৃন্দকে গ্রেফতার করে ডজনখনেক মিথ্যা মামলা চাপিয়ে দিয়ে কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়, তার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর জন্য আমরা বর্তমান সরকারের প্রতি জোর আবেদন জানাচ্ছি। তিনি বলেন, ২১শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলার দায় এড়ানোর জন্য সে সময় যেভাবে ‘জজ মিয়া’ নাটক সাজানো হয়েছিল, একইভাবে নিজেদের পাপ ঢাকার জন্য তৎকালীন সরকার যে ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’ ও ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’কে ‘বলির পাঠা’ হিসাবে ব্যবহার করেছিল, সেকথা আজ দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট। তিনি বলেন, সেই সময়কার জাঁদরেল মন্ত্রীরা ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানরা এখন লোহার খাঁচায় বন্দী। তাদেরকে জিজ্ঞেস করলেই সবকিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে বলে মনে করি।
তিনি বলেন, আমাদের প্রশ্ন: মিথ্যা মামলা দিয়ে নিরপরাধ নাগরিকদের নির্যাতনকারী সন্ত্রাসী সরকারের শাস্তি কী? একইভাবে মিথ্যা অপবাদ আরোপকারী ও নোংরা প্রপাগান্ডাকারী প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াগুলির শাস্তি কী?
তিনি বলেন, বিগত সরকারের চাপানো সরকারবাদী মিথ্যা মামলা সমূহের বোঝা আমাদের আজও বয়ে বেড়াতে হচ্ছে। বর্তমান সরকারের এ ব্যাপারে কোন মাথা ব্যথা আছে বলে মনে হচ্ছে না। আমরা কি তাহ’লে ধরে নেব যে, কোন সরকারই নিরপেক্ষ নয় এবং কোন সরকারই মযলূমের সাহায্যকারী নয়? আমরা আল্লাহর নিকট বিচার দিয়েছিলাম। যা দ্রুত নেমে এসেছে। এরপরেও আমরা চাই প্রকৃত আসামীরা চিহ্নিত হৌক, এদের মুখোশ উন্মোচিত হৌক, সত্য উদঘাটিত হৌক। সরকার এ বিষয়ে দ্রুত তৎপর হবে এটাই আমাদের কাম্য।

এ.কে.এম. বাহাউদ্দীনের বক্তব্যের প্রতিবাদ
গত ৬ আগষ্ট’১০ দৈনিক ইনকিলাবের ১৫ পৃষ্ঠায় প্রকাশিত জমিয়াতুল মুদার্রেছীনের সভাপতি জনাব এ, কে, এম, বাহাউদ্দীনের বক্তব্যের আমরা তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। তিনি ঢাকায় মুসলিম লীগের সভায় প্রধান অতিথির ভাষণে সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিকভাবে সালাফীদের বিরুদ্ধে বিরূপ মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, তুরষ্কের নেতৃত্বে মুসলমানরা থাকলে তা হবে উত্থানের চিন্তা, আর সালাফীদের নেতৃত্ব হ’লে পরিস্থিতি ভিন্ন হয়ে যেতে পারে’। এ কথার দ্বারা তিনি কী বুঝাতে চান? তিনি কি জমিয়াতুল মুদার্রেছীনের অন্তর্ভুক্ত সালাফী মাদরাসাগুলিকে তাঁর নেতৃত্বাধীন জমঈয়ত থেকে বেরিয়ে যাবার ইঙ্গিত দিচ্ছেন? বর্তমানে তাঁর পত্রিকা দৈনিক ইনকিলাবে প্রায়ই ওহাবী-সালাফী-মওদূদী একাকার করে বিষোদ্গার করা হচ্ছে। অথচ সবাই জানেন যে, গত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে আহলেহাদীছ নেতৃবৃন্দকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে অন্যায়ভাবে কারা নির্যাতন করা হয়েছে এবং পত্র-পত্রিকায় ঢালাওভাবে মিথ্যাচার করা হয়েছে। ঐ সময় তিনি নিজে রাজশাহীতে এসে নওদাপাড়ায় আহলেহাদীছের কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী’ পরিদর্শন করেন। অথচ তিনি কিভাবে এখন যালেম ও মযলূমকে এক করে দেখছেন? আমরা আশা করব যে, জমিয়াতুল মুদার্রেছীনের সভাপতি হিসাবে তিনি ও জমিয়ত নেতৃবৃন্দ সর্বদা নিরপেক্ষ থাকবেন। এই সাথে তাঁকে একটি বিষয় অবগত করাতে চাই যে, এদেশে ইসলাম প্রথমে এসেছিল রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও খেলাফতে রাশেদাহ্র আমলে আরব বণিক ও মুহাদ্দিছ ওলামায়ে কেরামের মাধ্যমে। আর পীর-আউলিয়ারা এসেছেন তাঁদের প্রায় পাঁচ শতাধিক বছর পরে মধ্য তুর্কিস্থান হ’তে বখতিয়ার খিলজী আগমনের পরে। যা মূল আরবীয় সালাফী ইসলামের চাইতে অনেকটা ভিন্নতর ছিল এবং আজও আছে।

অধ্যাপক মুহাম্মাদ আমীনুল ইসলাম
দফতর সম্পাদক






আরও
আরও
.