উত্তর :
জন্মগত হিজড়ারা যদি বিবেকসম্পন্ন হয়, তাহ’লে তাদের উপরে ইসলামের
বিধি-বিধান অপরিহার্য। তা পালন করলে তারাও জান্নাতে যাবে ইনশাআল্লাহ। তাই
সমাজের একজন সদস্য হিসাবে তাদেরকে ইসলামী জীবন যাপন করতে হবে। লজ্জাস্থান ও
শারীরিক গঠন বিবেচনায় তার উপর নারী বা পুরুষের বিধান প্রযোজ্য হবে। আলী
(রাঃ) এই বিবেচনাতেই তাদের জন্য সম্পদের অংশ নির্ধারণ করতেন (ইবনু হাজার, তালখীছুল হাবীর হা/১৭২, সনদ ছহীহ)।
স্মর্তব্য যে, জন্মগতভাবে হিজড়াদের সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করা অনুচিত।
বরং চিকিৎসার মাধ্যমে তাদেরকে পূর্ণাঙ্গ নারী বা পুরুষে পরিণত করা যেতে
পারে।