উত্তর : জয়ফল বহু প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহৃত মশলা জাতীয় খাদ্য। তবে খাদ্য হিসাবে এটি ব্যবহারের বৈধতা নিয়ে বিদ্বানগণের মধ্যে দু’টি মত লক্ষ্য করা যায়। একদল এটি হারাম বলেছেন। আরেকদল খাদ্য-দ্রব্যের সঙ্গে মিশ্রিতভাবে স্বল্প পরিমাণ জায়েয বলেছেন। ইবনু দাক্বীকুল ঈদ, ইবনু হাজার হায়তামী প্রমুখ হাশীশের মত নেশাদার দ্রব্য সাব্যস্ত করে এই ফল খাওয়াকে হারাম বলেছেন (ইবনু হাজার হায়তামী, আয-যাওয়াজের ১/৩৫৫)। তবে আধুনিক বিদ্বানগণ ঔষধে বা খাদ্যের সাথে মিশ্রিতভাবে এর স্বল্প পরিমাণ ব্যবহারে বাধা নেই বলেছেন, যাতে মাদকতা আসে না। তবে কোন অবস্থাতেই একে পৃথকভাবে নেশাদার বস্ত্ত হিসাবে গ্রহণ ও ব্যবহার করা যাবে না (নাদওয়া ফিক্বহিয়া ত্বিবিবয়াহ ছামেনাহ (কুয়েত, মে ১৯৯৫)

প্রশ্নকারী : আশিকুর রহমান, মাদারীপুর।






বিষয়সমূহ: হালাল-হারাম
প্রশ্ন (৭/৭) : ইসলামে রূপচর্চা করার বিধান কি? কালো চেহারাকে ফর্সাকারী ক্রীম ব্যবহার করা যাবে কি? এটা কি সৃষ্টির পরিবর্তনের পর্যায়ভুক্ত গুনাহ? - -ইসমাঈল হোসেন সিরাজীনিজবলাইল, সারিয়াকান্দি, বগুড়া।
প্রশ্ন (১৯/৪৫৯) : স্বামী-সন্তানহীন বিধবা নারী সক্ষম হলে তার জন্য কুরবানী করা কর্তব্য হবে কি? - -জাহিদ হাসান রাজিব , রাজশাহী।
প্রশ্ন (৬/১৬৬) : রাসূল (ছাঃ)-কে নিয়ে কটূক্তির প্রতিবাদে যেসব মিছিল সমাবেশ হয় সেগুলোতে অংশগ্রহণ করা জায়েয হবে কি? - -মুহাম্মদ অলিউল্লাহগাবতলী, বগুড়া।
প্রশ্ন (১২/৪১২) : আমি জেদ্দা শহরে থাকি। আমার বাসা থেকে ওমরাহর নিয়তে ইহরাম বাধা যাবে কি? - -আনোয়ারুল ইসলামজেদ্দা, সঊদী আরব।
প্রশ্ন (৩৭/২৩৭) : সূরা জিন ৭০০ বার পড়লে জিন হাযির হয়। এ কথার সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩/৩৬৩) : বিবাহের বৈঠকে হাত তুলে সম্মিলিতভাবে দো‘আ করা যাবে কি? - -আমীর হামযা, সাগরদীঘি, মুর্শিদাবাদ, ভারত।
প্রশ্ন (৪০/৩২০) : জনৈক হিন্দু ৫০ বছর বয়সে ইসলাম গ্রহণ করেছে। এখন তাকে সুন্নাতে খাৎনা করতে হবে কি?
প্রশ্ন (১৬/৪১৬) : আমি পাঁচ সন্তানের জননী। কয়েক বছরে গ্রহণযোগ্য শারঈ কারণে অনেকগুলো ফরয ছিয়াম ক্বাযা হয়ে গেছে। বর্তমানে আগের সেসব ছিয়াম পালন করার মত শারীরিক সক্ষমতা আমার নেই। এক্ষণে আমার করণীয় কী?
প্রশ্ন (২৩/৩০৩) : ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় না খেয়ে ছিয়াম রাখায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি? - -কামালুদ্দীন, কুলসোনা, বর্ধমান, পঃ বঙ্গ, ভারত।
প্রশ্ন (৩৩/৪৭৩) : আমার প্রশ্ন`: Google এ একটি একাউন্ট খুলতে হবে। অতঃপর এক হাযার বা তিন হাযার টাকা জমা রাখলে কাজের উপর ভিত্তি করে Google কর্তৃপক্ষ টাকা দিবে। যার একাউন্টে যত টাকা জমা থাকবে সে প্রতি কাজের বিনিময়ে তত বেশী টাকা পাবে। কাজটি হ’ল- Google প্রতিদিন ২০টি পণ্য বিক্রি করবে। শুধুমাত্র সেই পণ্যগুলো Google এ প্রেরণ করতে হবে। তাহ’লে জমাকৃত একাউন্টের টাকার উপর ভিত্তি করে প্রতিদিন তারা অর্থ প্রদান করবে। এক হাযার টাকা একাউন্টে জমা থাকলে ২০টি পণ্য প্রেরণের জন্য তারা ৩৫ টাকা দিবে। আর ১০ বা ২০ হাযার টাকা একাউন্টে জমা থাকলে ২০টি পণ্য প্রেরণের জন্য Google কর্তৃপক্ষ ৮০০ টাকা দিবে। এভাবে অর্থ উপার্জন করা বৈধ হবে কি?
প্রশ্ন (২৬/৩০৬) : কুরআনের বাইরে যেসব দো‘আ রয়েছে, সেগুলো পড়ার ক্ষেত্রে তাজবীদ ঠিক রাখা আবশ্যক কি?
প্রশ্ন (২৭/৩৪৭) : আমি আমার মায়ের পাশে দাঁড়িয়ে নফল, তাহাজ্জুদ বা অন্য কোন ছালাত আদায় করলে ছালাত হবে কি?
আরও
আরও
.