১৯১৪-১৮ সালের ১ম বিশ্বযুদ্ধে প্রায় ২ কোট মানুষ মারা গেলেও যুদ্ধ শেষ হ’তে না হ’তেই ১৯১৮ সালে পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ ভাইরাসের প্রকোপ দেখা দিয়েছিল। যাতে মৃত্যুবরণ করেছিল প্রায় ১০ কোটি মানুষ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে, মানুষ যখন ইউরোপের এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় চলে যাচ্ছিল, তখনই ওই ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়েছিল। ওই ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসটি ‘স্প্যানিশ ফ্লু’  নামে পরিচিত। ভাইরাসটি যখন ছড়িয়ে পড়েছিল তখন সৈন্যরা যার যার নিজেদের দেশে ফিরে যাচ্ছিল। যার ফলে সৈন্যরা একই সঙ্গে তাদের সাথে করে নিয়ে যাচ্ছিল ভাইরাসটিও।

একজন ভাইরোলজিস্টের গবেষণা অনুসারে ওই ভাইরাসটির উৎস ছিল একটি ক্যাম্প, যেখান দিয়ে প্রতিদিন এক লাখের মতো সৈন্য অতিক্রম করেছে। এই ভাইরাসটি সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়তে সময় নিয়েছিল ৬ থেকে ৯ মাস। সেসময় বিমান চলাচলেরও তেমন কোন ব্যবস্থা ছিল না, কিন্তু তারপরেও ওই ভাইরাসটি পৃথিবীর প্রায় সব প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছিল। ধারণা করা হয়, ওই ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসে ৫ থেকে ১০ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। কারণ তখন এই ভাইরাস প্রতিরোধের কোন ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি বা কোন ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়নি।







যুক্তরাষ্ট্রই মধ্যপ্রাচ্যে সন্ত্রাসবাদ আমদানী করছে (ফিলিপিনো প্রেসিডেন্ট)
ডিজিটাল যুগে মানুষের মনোযোগ কমেছে
দেশের ৮০ শতাংশ তরুণ ভোটারের অপসন্দ রাজনীতি
ইসলামী ব্যাংকে ব্যাপক পরিবর্তন (৩৫ জন ডিএমডি সহ ২১৮ জন কর্মকর্তা বদলী ১৩/১৪ বছর আগের লেনদেন সমূহ যাচাই করা হবে নারী ও অমুসলিমরাও নিয়োগ পাবে)
মুসলিম হয়ে জীবনের মর্ম বুঝেছি - -জাপানী তরুণী
চাঁদপুরে অভাবের তাড়নায় নবজাতককে বিক্রির অভিযোগ!
মর্মস্পর্শী ঘটনার জন্ম দিল ডাস্টবিন থেকে কুড়িয়ে পাওয়া এক নবজাতক শিশুপুত্র
ফারাক্কার কারণে সুন্দরবনের ক্ষতি
কিসে সুখ, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৫ বছরের গবেষণায় মিলেছে জবাব
সোভিয়েত ইউনিয়নের মতো ধসে পড়তে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সব ধরনের পণ্যের মূল্য হ্রাসে রেকর্ড করল শ্রীলঙ্কা
দেশে প্রতিদিন ক্যান্সারে মারা যায় ২৭৩ জন
আরও
আরও
.