সরকারী চাকুরীর বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘সরকারী চাকুরীতে কোন কোটা থাকবে না, শতভাগ মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেয়া হবে। ‘বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ’-এর ব্যানারে সাধারণ ছাত্রদের ব্যাপক আন্দোলনের মুখে গত ১১ই এপ্রিল বুধবার তিনি এ ঘোষণা দেন।

উল্লেখ্য যে, ১৯৭১ সালে যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল, তাদের সন্তানদের সুবিধা দেবার জন্য ১৯৭২ সালে প্রথম এ কোটা ব্যবস্থা চালু হয়। যা বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনীদের জন্য প্রযোজ্য হচ্ছে। পরবর্তীতে দেশের অনগ্রসর মানুষদের সুবিধা দেবার জন্য কোটার পরিধি বৃদ্ধি করা হয়।

বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সূত্র মতে, প্রথম শ্রেণীর সরকারী চাকুরীতে মোট পাঁচটা ক্যাটাগরিতে কোটার ব্যবস্থা রয়েছে। যথা মুক্তিযোদ্ধা কোটা ৩০%, যেলা কোটা ১০%, নারী কোটা ১০%, উপজাতি কোটা ৫%, প্রতিবন্ধী কোটা ১%। অর্থাৎ কোটা ব্যতীত ৪৬% চাকুরী সাধারণ নাগরিকদের জন্য প্রযোজ্য হয়।







পুড়ছে পৃথিবীর ফুসফুস খ্যাত আমাজন
নাইজেরিয়ায় গভর্নরের স্ত্রীর ইসলাম গ্রহণ
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতারণার আশ্রয় নেয়া হয়
ক্যাথলিক চার্চে যৌন নিপীড়নের শিকার ৪৪৪০ শিশু
পঞ্চগড়ে চা চাষ খুলে দিয়েছে সম্ভাবনার নতুন দুয়ার
কাশ্মীর বিরোধ নিরসনে প্রস্তাব
১০১ বছর বয়সে হজ্জে গেলেন ভারতীয় নারী!
ফিলিস্তীনী মুসলমানদের সাহসিকতায় মুগ্ধ ৩০ অস্ট্রেলিয়ান নারীর একসাথে ইসলাম গ্রহণ
চীনের মুসলমানদের উপর যেভাবে অত্যাচারের স্টীম রোলার চলছে
মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের মৃত্যু
বাংলাদেশে নদীর পানিতে ৩০০ গুণ বেশী এন্টিবায়োটিক দূষণ
আযানের উচ্চৈঃস্বরে আপত্তি, চীনা নারীর দেড় বছরের জেল
আরও
আরও
.