সিলেটের চা-কে হার মানিয়ে দার্জিলিং মানের চা উৎপাদিত হচ্ছে এখন পঞ্চগড়ে। পঞ্চগড়ের মাটি ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় পঞ্চগড়ে সবুজ মাঠে পরিণত হয়েছে চা বাগান। পঞ্চগড় যেলায় ১৯৯৯ইং সালে চা চাষ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয় এবং সে মোতাবেক ২০০০ সালে বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনষ্টিটিউট (বিটিআরআই)-এর অভিজ্ঞ বিজ্ঞানীদের সার্বিক তত্ত্বাবধায়নে পঞ্চগড়ে সর্বপ্রথম কাজী এন্ড কাজী চা বাগান ৬২৭.০০ একর জমিতে অর্গানিক চা চাষ শুরু করে, যা পরবর্তীতে মীনা নামে পরিচিতি লাভ করে। এর পাশাপাশি তাদের পরামর্শে ক্ষুদ্র পর্যায়ে চা চাষ শুরু করেন নিজস্ব জমিতে চা নার্সারী তৈরি করেন যেলার বেশ কিছু মানুষ। ফলে ২০০২ সালে ১৮৪.২১ হেক্টর জমির চা আবাদিতে পরিণত হয়।

এভাবে পর্যায়ক্রমে বাড়তে বাড়তে ২০১৬ সালে ৯টি প্রতিষ্ঠিত চা বাগান সহ ক্ষুদ্র টি এস্টেট, ক্ষুদ্রায়তন চা চাষী ও ক্ষুদ্র চা চাষীদের মাধ্যমে সর্বমোট ১৮৪৫.২৭ হেক্টর জমিতে ১,৪৫,৭২,৯৩৭ কেজি সবুজ কাঁচা চা পাতা উৎপাদিত হয়েছে। এছাড়া ২০১৮ সাল নাগাদ পঞ্চগড়ে ১৩টি চা কারখানা চালুর প্রক্রিয়া চলছে।

পঞ্চগড়ে চা চাষের যে বিপ্লব ঘটেছে তা মূলত বাংলাদেশ চা বোর্ডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনষ্টিটিউট (বিটিআরআই) এ নিয়োজিত বিজ্ঞানীদের নিরলস কর্ম প্রচেষ্টার ফল। এতে করে এই উত্তরের জনপদটি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের কর্মকান্ডে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে। তেমনি এই অঞ্চলের হাযার হাযার মানুষের দারিদ্র বিমোচনে দারুণ ভূমিকা পালন করে চলেছে।






হালাল পণ্য রফতানীতে বাংলাদেশ পিছিয়ে
ফেসবুক তৈরী ছিল ‘ভয়ংকর ভুল’ : জাকারবার্গ
সামাজিক অবিচার ও অর্থের পূজাই বিশ্বব্যাপী চলমান সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদের জন্য দায়ী - পোপ ফ্রান্সিস
বিশ্বের সেরা পদার্থ বিজ্ঞানীদের তালিকায় জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. এ এ মামূন
ব্রিটিশ লেখকের আশঙ্কা : ২০ বছরের মধ্যে শিশুদের মূর্খ বানাবে ফেসবুক-টুইটার
জন্মহার বাড়াতে জনসংখ্যা মন্ত্রণালয় চালু করল দক্ষিণ কোরিয়া
মহারাষ্ট্রে ১৪ হাযার ৫৯১ জন কৃষকের আত্মহত্যা
পার্বত্য চট্টগ্রাম ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ!
স্বাধীনতার জন্য আন্তর্জাতিক সাহায্য কামনা উইঘুরদের
রামাযানে ৯৮ শতাংশ যাত্রী নৈরাজ্যের শিকার
কুমিল্লায় অসহায়দের ভরসা ‘মানবিক ঝুড়ি’
মাদ্রাসার পাঠ্য বইয়ে কয়েকজন ছাহাবীর ধৃষ্ঠতা প্রদর্শন!
আরও
আরও
.