মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে চলছে চরমপন্থী সংগঠন আইএস-এর অপতৎপরতা। ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠার ধোয়া তুলে ২০১৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে মধ্যপ্রাচ্যে ঘাঁটি গাঁড়ে তারা। আরব দেশগুলোসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মুসলিম তরুণরা যোগ দিতে থাকে চরমপন্থী সংগঠনটিতে। ইসলামের নামে চালিয়ে যেতে থাকে একের পর এক সন্ত্রাসী কর্মকান্ড।

কিন্তু সারা বিশ্বে ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসা ঐ তরুণদের নিয়ে অবাক করার মত তথ্য প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। জাতিসংঘের কাউন্টার টেরোরিজম শাখার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, আইএসের যোদ্ধাদের ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান খুব সীমিত। জিহাদের প্রকৃত অর্থ সম্পর্কে তাদের কোন ধারণাই নেই। এমনকি কিভাবে ছালাত আদায় করতে হয়, সে সম্পর্কেও সঠিক জ্ঞান নেই তাদের অনেকের।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, অংশগ্রহণকারীদের অধিকাংশ তাদের ধর্মকে ধার্মিকতা ও আধ্যাত্মিকতার পরিবর্তে শুধু বিচার ও অবিচারের মাপকাঠিতে দেখে থাকে। এছাড়া আর্থিকভাবে ও শিক্ষাগত যোগ্যতায় পিছিয়ে পড়া ব্যক্তিরাই মূলত আইএসে যোগ দিয়েছে। ১২টি দেশের ৪৩ জন সিরিয়া ফেরত আইএস সদস্যের সাক্ষাৎকার নিয়ে প্রতিবেদনটি তৈরী করে জাতিসংঘের কাউন্টার টেরোরিজম শাখা।







অবরুদ্ধ গাযায় আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে
ইসরাঈলের সাথে আরব আমিরাতের শান্তি চুক্তি!
সমুদ্রে মনুষ্যহীন নৌযান আনছে তুরস্ক
বুর্জ খলীফায় ৩ সময়ে ইফতার
তালেবানদের প্রশংসায় মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
তালেবানদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ আফগান ফেরত ভারতীয় শিক্ষক
শিক্ষা সিলেবাসে ইমাম নববীর ৪০ হাদীছ অন্তর্ভুক্ত করল মালয়েশিয়া
ইস্রাঈলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হ’তে পারলেন না মুসলিম বিশ্বের নেতৃবৃন্দ
মারাত্মক ক্ষতিকারক পঙ্গপালকে যেভাবে উপকারে লাগাচ্ছে পাকিস্তান
আফগানিস্তানে সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করছে ভারত
সঊদী আরবে রক্তমূল্য ছাড়াই ছেলের হত্যাকারীকে ক্ষমা করলেন এক পিতা
কারাগারে বসেই কুরআনের হাফেয হ’লেন ১৩ হাযার কারাবন্দী
আরও
আরও
.