নারী নির্যাতনের ঘটনা ২০১৬ সালে অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন যৌন নির্যাতন ও হয়রানি বিশেষ করে ধর্ষণ ও ইভটিজিং-এর ঘটনায় বাংলাদেশ গত বছর বিপদসীমা অতিক্রম করেছে। শহর কিংবা গ্রামে সব জায়গাতেই নারী, তরুণী ও কিশোরীরা আগের চেয়ে বখাটেদের বেপরোয়া আচরণের শিকার এখন বেশি হচ্ছে। লজ্জায় পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে অনেকে বিষয়টি লুকিয়ে রাখছে। আবার অনেকেই এই মানসিক নির্যাতন সইতে না পেরে স্কুল ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে। কেউ আবার আত্মহত্যা করছে। কেউবা দুর্বৃত্তের নৃশংস হামলায় প্রাণ হারাচ্ছে। বখাটের ছুড়ে দেওয়া এসিডে ঝলসে যাচ্ছে কারও দেহ।

বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৬ সালের জানুয়ারী থেকে নভেম্বর মোট ৩৬৭ জন নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হয়। এর মধ্যে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় ২৮ জনকে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, বখাটেদের উত্ত্যক্তের শিকার সবচেয়ে বেশী হচ্ছে ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সী স্কুল-কলেজ পড়ুয়া মেয়েরা। বিশেষতঃ স্কুল ও প্রাইভেট পড়তে আসা-যাওয়ার সময়।






ভারতকে রেল ট্রানজিট সুবিধা দিয়ে বাংলাদেশ কি পাবে?
ইসরায়েলই মুসলিম চরমপন্থী তৈরী করছে - ব্রিটিশ এমপি
১০ বছরে ১ লাখ কোটি টাকা সূদ
করোনাকালে বাড়ছে দাদন ব্যবসায়ীদের দাপট (ঋণের বেড়াজালে নিঃস্ব হচ্ছে হাযারো পরিবার)
শতবর্ষী নারী কাউন্সিলর নির্বাচিত
২০১৮ সালে রেমিটেন্স সোয়া লাখ কোটি টাকা
বড় অর্থনীতির দেশ হবে বাংলাদেশ
দ্য মুসলমান : বিশ্বের একমাত্র সচল হাতে লেখা পত্রিকা
মহারাষ্ট্রে ১৪ হাযার ৫৯১ জন কৃষকের আত্মহত্যা
পুলিশের কারণে অপরাধীরা পার পেয়ে যায়
শরণার্থীদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বন্ধুবৎসল যে দেশটি
মহাশূন্যে যুদ্ধের জন্য ‘মহাকাশ বাহিনী’ গঠনের সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের
আরও
আরও
.