(১) বায়ু দূষণ : উক্ত প্রকল্পের চিমনির উচ্চতা হবে ৯০০ ফুট। এই উঁচু চিমনির কারণে দূষিত বাতাস দূষণ ছড়াবে।

(২) পানি দূষণ : প্রতি ঘণ্টায় ৫ হাযার কিউবিক মিটার পানি পশুর নদী থেকে তোলা হবে। দূষিত পানি সুন্দরনের নদীতে ছাড়া হবে।

(৩) পুঞ্জীভূত দূষণ : রামপালে শহর ও প্রশাসনিক অবকাঠামো নির্মিত হবে। এসব কাজে ব্যবহৃত পানি সুন্দরবনের পশুর নদী থেকেই তোলা হবে।

(৪) জাহায : কয়লাবাহী জাহায চলাচলের পথটি সুগম রাখতে ৩৫ কিলোমিটার নদীপথ খনন করতে হবে। এতে ৩ কোটি ২১ লাখ ঘনমিটার মাটি নদী থেকে উত্তোলন করা হবে।

(৫) ইতিমধ্যেই এই প্রকল্পের আশপাশে ১৫০টি বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। যা বায়ু ও নদী দূষণ ঘটাবে এবং এলাকার পরিবেশকে আরও দূষিত করবে। যা সুন্দরবনের ধ্বংস ত্বরান্বিত করবে।







দেশে শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ বেকার
স্বদেশ-বিদেশ
রাশিয়ায় সুবিশাল মসজিদের উদ্বোধন করলেন পুতিন
চীনে মুসলিম শিশুদের বিশ্বাসের পরিবর্তনে পরিবার থেকে আলাদা করা হচ্ছে
চিনিযুক্ত ফলের রস পানে মৃত্যু ডেকে আনে
৮২ জন চিকিৎসকের ১০ ঘণ্টাব্যাপী অপারেশন (আলাদা জীবন পেল জোড়া লাগানো দুই শিশু)
বাংলাদেশী কর্মচারীর বিবাহ অনুষ্ঠানে ছুটে এলেন সঊদী চাকরিদাতা, জানালেন অনুভূতি
এনজিও ঋণে রিকশাচালক লোকমানের আত্মহত্যা
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ফল সংগ্রহশালা ময়মনসিংহে
ইতিহাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে বিশ্বের বাস্ত্তহারাদের সংখ্যা
বাংলাদেশের যে ভাষা জানেন মাত্র ৬ জন!
পদ্মা পেরিয়ে সঞ্চালন লাইন গেল চরাঞ্চলে বিদ্যুৎ পেল ১২ হাযার পরিবার
আরও
আরও
.