(১) বায়ু দূষণ : উক্ত প্রকল্পের চিমনির উচ্চতা হবে ৯০০ ফুট। এই উঁচু চিমনির কারণে দূষিত বাতাস দূষণ ছড়াবে।

(২) পানি দূষণ : প্রতি ঘণ্টায় ৫ হাযার কিউবিক মিটার পানি পশুর নদী থেকে তোলা হবে। দূষিত পানি সুন্দরনের নদীতে ছাড়া হবে।

(৩) পুঞ্জীভূত দূষণ : রামপালে শহর ও প্রশাসনিক অবকাঠামো নির্মিত হবে। এসব কাজে ব্যবহৃত পানি সুন্দরবনের পশুর নদী থেকেই তোলা হবে।

(৪) জাহায : কয়লাবাহী জাহায চলাচলের পথটি সুগম রাখতে ৩৫ কিলোমিটার নদীপথ খনন করতে হবে। এতে ৩ কোটি ২১ লাখ ঘনমিটার মাটি নদী থেকে উত্তোলন করা হবে।

(৫) ইতিমধ্যেই এই প্রকল্পের আশপাশে ১৫০টি বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। যা বায়ু ও নদী দূষণ ঘটাবে এবং এলাকার পরিবেশকে আরও দূষিত করবে। যা সুন্দরবনের ধ্বংস ত্বরান্বিত করবে।







আরও
আরও
.