গত ১১ই ডিসেম্বরের ‘গণ অনাস্থা’ প্রাচীরকে সামনে রেখে দেশের খ্যাতনামা ট্রাম্পকার্ড ব্যক্তিত্ব[1] হঠাৎ গোপনে গত ৩০শে নভেম্বর মঙ্গলবার নয়াদিল্লী সফরে গিয়ে সেদেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ও গোয়েন্দা প্রধান সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সাক্ষাত শেষে ৪ঠা ডিসেম্বর’০৪ শনিবার দেশে ফিরলেন। অতঃপর বিজয় দিবস উপলক্ষে ১৫ই ডিসেম্বর বুধবার ঢাকায় ‘বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতি’ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির ভাষণে বললেন, ১৯৭১-এ আমরা পাকিস্তানের সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলাম। বাংলাদেশকে একটি উদার মুসলিম রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য স্বাধীনতাযুদ্ধ করিনি। অথচ বাংলাদেশকে এখন একটি মুসলিম রাষ্ট্রে পরিণত করার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের সেই চেতনাকে চ্যালেঞ্জ করা হচ্ছে। আর এর ফলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বর্তমানে ভয়াবহ বিপদের সম্মুখীন হয়ে পড়েছে’। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শরীক ভারতও। কারণ ভারতের রাষ্ট্রীয় মূলনীতি ও আদর্শিক চেতনা এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার মূলনীতি ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এক ও অভিন্ন। একারণেই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারত সহায়তা দেয়। তাই মুক্তিযুদ্ধের এ চেতনাকে রক্ষা করতে এখন ভারতকে অবশ্যই এগিয়ে আসতে হবে’। তিনি বর্তমান জোট সরকারের সাথে নীতিগত কোন সম্পর্ক না রাখার জন্য ভারতের প্রতি আহবান জানান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ঢাকাস্থ ভারতীয় ডেপুটি হাই কমিশনার সর্বজিত চক্রবর্তী বলেন, বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে ট্রানজিটের জন্য আমরা আর বেশীদিন অপেক্ষা করতে পারি না’। বিরাজমান পানি সমস্যা সম্পর্কে তিনি বলেন, বাংলাদেশকে ভারত প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশী পানি দিচ্ছে। বাণিজ্য বৈষম্য সম্পর্কে তিনি বলেন, দু’টি দেশের বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতা ভবিষ্যতে খুব একটা কমার সম্ভাবনা নেই’।

উপরোক্ত বক্তব্যগুলি একটি স্বাধীন দেশের রাজধানীতে বসে কোন বিদেশী কর্মকর্তা বলতে পারেন, ইতিপূর্বে আমাদের জানা ছিল না। তার চেয়ে বিস্ময়ের ব্যাপার হ’ল এই যে, তাকে এসব কথা বলার সাহস যুগিয়েছেন এদেশেরই কিছু দলনেতা। যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা টিকে থাকার মূল চেতনায় আঘাত করেছেন। যে চেতনা ধ্বংস করা ব্যতীত এপার বাংলা-ওপার বাংলা মিলে গিয়ে ভারতের মধ্যে একীভূত হওয়া কিংবা নিদেন পক্ষে তার আশ্রিত রাষ্ট্রে পরিণত হওয়া সম্ভব নয়। সে চেতনার নাম হ’ল ‘ইসলাম’। ইসলামী চেতনাই পূর্ববঙ্গকে পশ্চিমবঙ্গ থেকে পৃথক রাজনৈতিক মর্যাদা দিয়েছে এবং আজকের পৃথিবীর অন্যতম ঈর্ষণীয় স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার সুযোগ দান করেছে। আজ আমরা ভারতের একটি প্রদেশ থাকলে যেসকল ব্যক্তি এখন জাতীয় নেতা বনেছেন, তারা তখন পাতি নেতা হবারও সুযোগ পেতেন না। যারা এখন একটি জাতীয় সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদে এসেছেন বা মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ও বড় আমলা হয়েছেন, তারা তখন কত দর্জা নীচে থাকতেন, তার হিসাব থাকতো না।

যে চেতনাকে বাঁচাতে গিয়েই নবাব সলিমুল্লাহ, ফযলুল হক, সোহরাওয়ার্দী ও সবুর খানের মত নেতাগণ সেদিন জান বাজি রেখে গোঁড়া সাম্প্রদায়িক হিন্দু নেতাদের বিরুদ্ধে লড়েছিলেন। ১৯৪৬ সালে কলিকাতা রায়টের রক্তাক্ত দিনগুলিতে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী সামনে বুক পেতে না দিলে আরও হাযার হাযার মুসলমান সেদিন শহীদ হয়ে যেত। মুহাম্মাদ আলী জিন্নাহর রাজনৈতিক প্রজ্ঞার কারণেই আমরা পূর্ব পাঞ্জাবের বিনিময়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম পেয়েছিলাম। খান এ, সবুর না থাকলে আমরা বৃহত্তর খুলনা-যশোরকে হারাতাম। তবুও গান্ধী-নেহরু-প্যাটেলের ষড়যন্ত্রে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাশ্মীর পাকিস্তানের হাতছাড়া হয়েছে। হাতছাড়া হয়েছে মুর্শিদাবাদ-মালদহ এবং সিলেটের করিমগঞ্জ যেলাসহ বহু মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকা, যা ছিল পূর্ব পাকিস্তানের প্রাপ্য। বাংলাদেশ আজ সেই মানচিত্রের উপরেই দাঁড়িয়ে আছে।

সেদিন শেরে বাংলা ফযলুল হকের পেশকৃত লাহোর প্রস্তাবের আলোকে ‘পূর্ব পাকিস্তান’ স্বাধীন রাষ্ট্রের মর্যাদা পেলে আমাদেরকে ১৯৭১-এর রক্তাক্ত ইতিহাসের সম্মুখীন হ’তে হ’ত না। সেই প্রস্তাবই অবশেষে বাস্তবায়িত হয়েছে। তবে তাঁদের মৃত্যুর পরে অনেক ত্যাগের বিনিময়ে। পশ্চিম পাকিস্তানের অদূরদর্শী ও হঠকারী নেতারাই ছিল পাকিস্তান ভাঙ্গার জন্য দায়ী। তাদের যুলুম ও অত্যাচারে অতিষ্ঠ এদেশের মানুষের পুঞ্জিভূত ক্ষোভ ও অন্তর্জ্বালাকে সুযোগমত ব্যবহার করেই ভারত তার জনম শত্রু পাকিস্তানকে ভেঙ্গে ফেলতে চেয়েছিল। ’৭১-য়ে তারা ত্রাণকর্তা সেজে অর্থ ও অস্ত্র দিয়ে অবশেষে নিজ দেশের সেনাবাহিনী দিয়ে সরাসরি যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিল এবং অপ্রস্ত্তত ও অসহায় আমাদের নেতাদেরকে লজ্জাকর গোলামী চুক্তিতে বাধ্য করেছিল। পাকিস্তানীদের সকল অস্ত্রশস্ত্র এবং এদেশের বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানের কয়েক হাযার কোটি টাকার কল-কব্জা ও যন্ত্রপাতি সব তারা লুটে নিয়েছিল। প্রতিবাদ করায় ৯নং সেক্টর কম্যান্ডার মেজর জলিল গ্রেফতার হলেন। এভাবে তিনিই হ’লেন স্বাধীন দেশের প্রথম রাজবন্দী। মাওলানা ভাসানী মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস কার্যতঃ গৃহবন্দী থাকলেন। প্রেসিডেন্ট শেখ মুজিব ১৯৭৪ সালে ভারতের আকাশ দিয়ে উড়ে গিয়ে তাদের রক্তচক্ষুকে তোয়াক্কা না করেই লাহোরে অনুষ্ঠিত ‘ইসলামী সম্মেলন সংস্থা’র বৈঠকে যোগদান করলেন। তাঁকে বাগে ফেরানো মুশকিল বুঝলো ষড়যন্ত্রকারীরা। অতএব, তখনকার টালমাটাল রাজনৈতিক অবস্থার সুযোগে সেনাবাহিনীর কিছু ক্ষুব্ধ ব্যক্তিকে কাজে লাগালো তারা। প্রতিফল তিনি পেলেন মর্মান্তিকভাবে। সেদিন তাকে কোন ‘রাজাকার’ (রেযাকার) মারেনি। মেরেছিল তাঁরই বিশ্বাসী লোকেরা। সেদিন এর প্রতিবাদে বর্তমান নেতারা টুশব্দটি পর্যন্ত করেননি; বরং নেতার লাশ সিঁড়িতে ফেলে রেখে দৌড়ে গিয়ে মন্ত্রীত্বের শপথ নিয়েছিলেন। তারাই এখন নেতাপ্রেমে গদগদ হয়ে অযথা দেশটাকে রাজাকার ও মুক্তিযোদ্ধা, স্বাধীনতার পক্ষ ও বিপক্ষ শক্তিতে ভাগাভাগি করে ‘বিভক্ত কর ও রাজনীতি কর’ এই নোংরা ও পিচ্ছিল পথ ধরে এগিয়ে চলেছেন। অথচ বিশাল হৃদয় শেখ মুজিব ও জিয়াউর রহমান এসব বিভক্তি শেষ করে দিয়ে গেছেন।

ঐসব নেতারা মুক্তিযুদ্ধ করেছেন হয়তবা কলিকাতার হোটেলে বসে। আর আমরা তা প্রত্যক্ষ করেছি গ্রামে-গঞ্জে নির্যাতিত মানুষের মধ্যে থেকে। এদেশের মানুষ পশ্চিম পাকিস্তানীদের যুলুমের বিরুদ্ধে ছিল। কিন্তু ইসলামী আদর্শের বিরুদ্ধে ছিল না। আমরা কখনোই করাচীর গোলামী ছিন্ন করে দিল্লীর দাসত্বের শৃংখলে বন্দী হ’তে চাইনি। একটা সাধারণ কুলি-মজুর পর্যন্ত এতে বিশ্বাসী ছিল না। ‘জয় বাংলা’-র বদলে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলায় অসংখ্য তরুণকে সেদিন পাখির মত গুলি খেয়ে মরতে দেখেছি। অথচ ট্রাম্পকার্ড নেতারা এখন ভারতীয় চেতনা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে এক করে দেখছেন। যার সহজ-সরল অর্থ হ’ল ভারতীয় চেতনা ও রাষ্ট্র সত্তার মধ্যে স্বাধীন দেশটি বিলীন হয়ে যাওয়া।

তারা বলেছেন, বাংলাদেশকে একটি উদার মুসলিম রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য স্বাধীনতা যুদ্ধ করিনি; তাহ’লে কি নেতারা এদেশটিকে গোঁড়া হিন্দুরাষ্ট্র বানাতে যুদ্ধ করেছিলেন? যারা প্রতিদিন ভারতে মুসলমানদের রক্ত ঝরাচ্ছে। যাদের ভয়ে সেখানকার মুসলমানরা মসজিদে মাইকে আযান দিতে পারে না, কুরবানীতে গরু যবেহ করতে পারে না। যাদের কথিত ধর্মনিরপেক্ষতা ও গণতন্ত্রের আগ্রাসনে সেদেশের শিক্ষা-দীক্ষা, চাকুরী-বাকুরী, ব্যবসা-বাণিজ্য সকল ক্ষেত্রে মুসলমানদেরকে অধিকার বঞ্চিত করা হচ্ছে। যে ‘বঙ্গভঙ্গ’ রদ করে দুই বাংলাকে এক করার অভিলাষে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘বাংলা’ মায়ের বন্দনা গেয়ে কবিতা লিখে হিন্দু নেতাদের উত্তেজিত করলেন, সেই গানটিকে সেদিন নেতারা বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত বানালেন। যে গান এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগণের তাওহীদী চেতনার বিরোধী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও অখন্ডতার বিরোধী। নেতারা এখন তাই ভারতকে ডেকে আনতে চাচ্ছেন ‘চেতনা’ উদ্ধার করার জন্য। ভারত এখানে এলে এবার চেতনা উদ্ধার করবে না, দেশের স্বাধীনতা উদ্ধার করে ছাড়বে। ঠিক যেভাবে আফগানিস্তান ও ইরাকে আমেরিকা ‘গণতন্ত্র’ উদ্ধার করতে এসেছে। যেভাবে লেন্দুপ দর্জির আহবানে ভারত সিকিমকে গ্রাস করে নিয়েছে। নেতারা যদি সেটা করতে চান, তবে মারাত্মক ভুল করবেন। যেমন ভুল করেছিল মীরজাফর ক্লাইভকে ডেকে এনে নিজের নবাবীর স্বার্থে।

বাংলাদেশকে যারা প্রতিবছর শুকিয়ে ও ডুবিয়ে মারছে এবং পর্বত প্রমাণ বাণিজ্য বৈষম্য ও চোরাচালানীর মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিচ্ছে, সেই চিহ্নিত প্রতিবেশীর একজন ডেপুটি হাই কমিশনার আমাদের নেতাদের সামনে আমাদের রাজধানীতে বসে হুমকি দিচ্ছে ‘ট্রানজিটের জন্য আমরা আর বেশীদিন অপেক্ষা করতে পারি না’। ‘বাংলাদেশকে ভারত প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশী পানি দিয়েছে’। তাহলে তাঁরা কি যবরদস্তি ট্রানজিট আদায় করবেন? তারা কি তাহলে পানি একেবারেই বন্ধ করে দিবেন? এভাবে বাণিজ্য শোষণ চালিয়েই যাবেন? এগুলো শুনেও যেসকল নেতা চুপ করে থাকেন, তাদের দেশপ্রেমকে আমরা সন্দেহ করি। যদি বলি, ১৯৭৪-এর মুজিব-ইন্দিরা চুক্তির ফলে তারা বেরুবাড়ী নিয়ে নিল। কিন্তু বিনিময়ে তিন বিঘা করিডোর কেন আজও পুরোপুরি দিল না? কেন তারা বাংলাদেশের সীমানায় জেগে ওঠা বিশাল চর দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ দখল করে রেখেছে? আমাদের নেতারা কি কখনো তাদের কাছে এসব বিষয়ে কৈফিয়ত চেয়েছেন?

তাই বলি, ভারতের নেতাদের আদর্শিক চেতনা হ’ল নিজ দেশের অহিন্দুদের নির্যাতন ও বঞ্চিত করা এবং প্রতিবেশী দেশগুলোকে শোষণ, লুণ্ঠন ও দখল করা। আর আমাদের জনগণের আদর্শিক চেতনা হ’ল আল্লাহর গোলামীর অধীনে হিন্দু-মুসলিম সকল নাগরিকের সমানাধিকার নিশ্চিত করা ও নিজেদের স্বাধীন অস্তিত্ব নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা। ভারতীয় নেতাদের আদর্শিক চেতনা হ’ল ‘বন্দে মাতরম’ ‘জয় হিন্দ’ ও ‘জয় বাংলা। পক্ষান্তরে বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের আদর্শিক চেতনা হ’ল ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’। এই চেতনাকে বোমা মেরে হত্যা করা যাবে না। নিঃসন্দেহে মুক্তিযোদ্ধা মেজর জলিলের চেতনা ও নেতা আব্দুল জলিলের চেতনা এক নয়। যেমন এক ছিল না মুক্তিযোদ্ধা মেজর জিয়ার চেতনা ও খালেদ মোশাররফের চেতনা। এক ছিল না মাওলানা ভাসানীর চেতনা ও চিহ্নিত রাজনৈতিক নেতা ও বুদ্ধিজীবীদের চেতনা। আমরা উভয় দেশের নেতাদেরকে উভয় দেশের স্বাধীনতা ও সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের আদর্শিক চেতনার প্রতি সম্মান প্রদর্শনের আহবান জানাই। আল্লাহ আমাদের সহায় হৌন-আমীন![2]


[1]. আওয়ামী লীগ-এর কেন্দ্রীয় সেক্রেটারী নওগাঁর আব্দুল জলীল (১৯৩৯-২০১৩খৃ.)। ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল ঘোষণা করেন যে ৩০ এপ্রিল’০৪-এর মধ্যে সরকারের পতন ঘটানো হবে। তাঁর হাতে ট্রাম্প কার্ড (Trump card) রয়েছে। এই ট্রাম্প কার্ড কী তা কখনো প্রকাশ করা হয় নি। এটি এখনো রহস্যাবৃত। তবে ৩০শে এপ্রিলে তৎকালীন বিএনপি সরকারের পতন ঘটেনি। এই ট্রাম্পকার্ড তত্ত্বের জন্য আব্দুল জলিল দলের ভিতরে ও বাইরে সমালোচিত হন। ট্রাম্প কার্ড অর্থ তুরুপের তাস। যা লক্ষ্য অর্জনে সর্বশেষ প্রচেষ্টা হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

[2]. ৮ম বর্ষ, ৪র্থ সংখ্যা, জানুয়ারী ২০০৫।






আহলেহাদীছ কখনো জঙ্গী নয় - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গ - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
বন্যায় বিপন্ন মানবতা - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
দেশ ধ্বংসে সর্ববৃহৎ অস্ত্রের চালান : হিংসাত্মক রাজনীতির ফল - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
মূল্যবোধের অবক্ষয় ও আসন্ন রামাযান - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
অহি-র বিধান বনাম মানব রচিত বিধান - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
থার্টি-ফার্স্ট নাইট - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
অ্যানেসথেসিয়া দর্শন - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
আফগানিস্তানে মার্কিন হামলা - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
বাংলা একাডেমীর বইমেলা - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
চরিত্রবান মানুষ কাম্য - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
৮ বছর ৮ মাস ২৮ দিন - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
আরও
আরও
.