তৃষ্ণায় পানি চাইবে গাছ!

বিশ্বপ্রকৃতিকে সুন্দর রাখতে গাছের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। শুধু গাছ লাগালেই চলবে না; প্রয়োজন যত্ন নেয়া। আর এ যত্ন নিতে গিয়ে কেউ বেশী সার ও পানি প্রয়োগ করছেন। কেউবা আবার কম। কিন্তু গাছের জন্য সার ও পানি কম বা বেশী উভয়ই ক্ষতিকর। আর এ ক্ষতিকর অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য ‘দ্য স্মাটক্রপ টিএম অটোমেটেড ড্রট মনিটরিং সিস্টেম’ নামে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের এগ্রিকালচারাল রিসার্চ সার্ভিস (এআরএস)-এর বিজ্ঞানীরা একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। এ পদ্ধতিতে গাছের প্রয়োজন হ’লে গাছই মালিকদের কাছে পানি চাইবে। আবার অতিরিক্ত পানি হ’লে তাও জানিয়ে দেবে গাছই। পদ্ধতিটি এরূপ- গাছের পানি প্রয়োজন হ’লে কৃষকরা তাদের সেলফোনে মেসেজ বা বার্তা পাবেন। আর প্রয়োজন না হলে তাও উল্লেখ থাকবে। এজন্য ক্ষেতে একটি থার্মোমিটার স্থাপন করা হবে। ব্যাটারী চালিত এ থার্মোমিটারটি ঐ ক্ষেতে গাছের পাতার তাপমাত্রা নির্ণয় করবে। এ তথ্য চলে যাবে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত স্টেশনে। সেখানে এ তথ্য সংরক্ষণ হবে। আর ঐ কেন্দ্রে থাকবে সেলফোনে মেসেজ পাঠানোর মডেম। ঐ মডেম  কৃষকদের সেলফোনে তার ক্ষেত সম্পর্কিত তথ্য মেসেজে পাঠিয়ে দিবে। গাছের পানি প্রয়োজন হ’লে তা উল্লেখ করা হবে এ মেসেজে। আবার যদি পানি বেশী থাকে অথবা তাপমাত্রা কম-বেশী হয়, সে সম্পর্কিত তথ্যও জানা যাবে ঐ মেসেজেই।

কথায় চার্জ হবে মোবাইল!
কথায় চিঁড়ে ভিজুক আর না-ই ভিজুক, এখন থেকে অন্তত কথায় মুঠোফোন সেট চার্জ হবে। কোরিয়ার একদল বিজ্ঞানী সম্প্রতি এমনই এক তথ্য জানিয়েছে। ইয়াং জান পার্ক ও সাং ওয়াও কিম নামের দুই কোরীয় বিজ্ঞানীর যুক্তি অনুযায়ী একটি স্পিকার যদি বৈদ্যুতিক তরঙ্গকে শব্দে রূপান্তরিত করতে পারে, তবে শব্দও বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তরিত হ’তে পারে। আর এটা করা সম্ভব হ’লে মোবাইলে চার্জ দিতে আলাদাভাবে বিদ্যুৎ ব্যয় করতে হবে না; বরং মোবাইল ব্যবহারকারী যখনই ফোনে কথা বলবে, তাঁর সেই কথায় ফোনসেটে বৈদ্যুতিক শক্তি সঞ্চারিত হবে। তাদের প্রত্যাশা, এ পদ্ধতি জাতীয় গ্রিডেও বড় ধরনের বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সক্ষম হবে।

১৭০ পৃষ্ঠার বই স্ক্যান হবে মাত্র এক মিনিটে

বর্তমানে বিশ্বে বিভিন্ন ধরনের স্ক্যান যন্ত্রের প্রচলন রয়েছে। তবে সম্প্রতি বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী স্ক্যানিং যন্ত্র আবিষ্কারের ঘোষণা দিলেন জাপানের বিজ্ঞানীরা। এর ফলে মাত্র এক মিনিটেই ১৭০ পৃষ্ঠার একটি বই স্ক্যান করা যাবে। এ যন্ত্রের সঙ্গে রয়েছে একটি ক্যামেরা, যেটি সেকেন্ডে ৫০০টি পর্যন্ত স্ন্যাপ নিতে সক্ষম। শিল্পজাত পণ্যের গুণগতমান নিশ্চিত করতেও এটি ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া এ সিস্টেমটি গাড়ি চালানোর সময় রাস্তায় কোন খানাখন্দ আছে কি-না তা জানান দেবে চালককে। ফলে অনেক দুর্ঘটনা এড়ানো যাবে।






আরও
আরও
.