এইচআইভি ও ক্যান্সার প্রতিরোধে বড় সাফল্য অর্জন করেছেন মার্কিন গবেষকরা। এই পদ্ধতিতে মানব শরীরের বি সেলগুলোকে (এক ধরনের বিশেষ ইমিউন কোষ) রূপান্তর (প্রক্রিয়াকে বলা হয় ‘জিন-এডিটিং’ প্রযুক্তি) করে বিশেষ অ্যান্টিবডি তৈরি করা যেতে পারে। আর সেই বিশেষ অ্যান্টিবডিগুলো পরে এইচআইভি (হিউম্যান ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস) এবং ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করতে সক্রিয় হবে।

এই যুগান্তকারী গবেষণার ফলাফল নেচার বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নামের একটি জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে কিভাবে এই ‘এডিটিং’ সম্ভব হয়। এমনকি, এও জানা গেছে যে, এই নতুন পদ্ধতিটি অ্যালঝেইমার্স এবং আর্থ্রাইটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের নিরাময়ও করতে সক্ষম।

সাদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটির কেক স্কুল অফ মেডিসিনের অধ্যাপক পওলা ক্যাননের ব্যাখ্যা- জিন এডিটিং পদ্ধতিতে মানব শরীরের বি সেলগুলোকে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র যন্ত্রে রূপান্তর করা হয়, যাতে তা বিশেষ ধরনের অ্যান্টিবডি তৈরি করে ক্যানসার ও এইচআইভি কোষগুলোকে মারতে পারে।







আরও
আরও
.