উত্তর : কন্যা সন্তান উপার্জনক্ষম হ’লে বা স্বামীর সম্পদ থেকে খরচ করার স্বাধীনতা থাকলে পিতা-মাতার জন্য সাধ্যমত খরচ করবে। কারণ রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের সন্তানগণ তোমাদের পবিত্রতম উপার্জনের অন্তর্ভুক্ত। অতএব তোমরা তোমাদের সন্তানদের উপার্জন থেকে ভক্ষণ কর’ (আবুদাঊদ হা/৩৫৩০; নাসাঈ হা/৪৪৫০; মিশকাত হা/৩৩৫৪)। তবে যেহেতু পুত্র সন্তান উপার্জনের দায়িত্ব পালন করে এবং পিতা-মাতার সম্পদে দ্বিগুণ ওয়ারিছ হয়, সেকারণ তারাই এক্ষেত্রে মূল দায়িত্বশীল (ইবনুল মুনযির, মুগনিল মুহতাজ ১৫/৬১)। ইমাম শাফেঈ বলেন, পুত্র সন্তান আছাবা হওয়ায় তাদের উপর পিতা-মাতার জন্য খরচ করা আবশ্যক (ইবনু কুদামা, মুগনী ৮/২১৯)। তবে কন্যা সন্তান যদি সম্পদশালী হয় এবং সে সম্পদ ব্যয়ে তার স্বাধীনতা থাকে, সেক্ষেত্রে সে তার পিতা-মাতার জন্য প্রয়োজনীয় খরচ বহন করবে (মুগনী ৮/২১৩; শায়খ বিন বায, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ-দারব ২৩/২৯১)

প্রশ্নকারী : আহমাদ, ঢাকা







বিষয়সমূহ: বিবিধ
প্রশ্ন (২৭/৩৪৭) : কোন ব্যক্তির আগমন বা কোন অনুষ্ঠান উপলক্ষে তাকবীর দেওয়া বা তার নামে শ্লোগান দেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২/৪০২) : আমার স্বামী প্রবাসে থাকে। আমার শাশুড়ী, বৃদ্ধ শ্বশুর ও আমি বাড়িতে থাকি। আমার শ্বশুর-শাশুড়ীকে তেল মালিশ করে দিতে হয়। এই সুযোগে আমার শ্বশুর আমার শরীরে হাত দেওয়ার চেষ্টা করে। আমি স্বামীকে জানালে সে বিশ্বাস না করে গোপনে তার ভিডিও ধারণ করতে বলে। আমি ভিডিও করে পাঠালে সে বিশ্বাস করে এবং জনৈক আলেমের ফৎওয়ার দারস্থ হয়। তারা ফৎওয়া দিয়েছে যে, আমাদের মধ্যে তালাক হয়ে গেছে। এক্ষণে আমাদের সংসার করার কোন সুযোগ আছে কি?
প্রশ্ন (৩৮/৩১৮) : শরী‘আতে মানুষহত্যার ক্ষেত্রে যেমন নিহত ব্যক্তির অভিভাবকের ক্ষমার মাধ্যমে শাস্তি মওকূফ হয়, তেমনি চুরির শাস্তি মওকূফ করা যায় কি? - -আল-আমীন সরদারমান্দা, নওগাঁ।
প্রশ্ন (১২/৫২) : স্ত্রীর জীবদ্দশায় যদি স্বামী মোহরানা পরিশোধ না করেন, তাহ’লে তার মৃত্যুর পর তা পরিশোধ করতে হবে কি? - -হালীমা খাতুন, কাটিয়া, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (২০/১৪০) :আমাদের মসজিদের ইমাম বাচ্চাদের মসজিদে নিয়ে আসতে একেবারেই নিষেধ করে দিয়েছেন। এটা সঠিক হয়েছে কি?
প্রশ্ন (২০/২২০) : বর্তমানে ‘বিকাশ’ সহ বিভিন্ন কোম্পানী বিভিন্ন পণ্য ক্রয়ের উপর ১০, ২০, ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক অফার দেয়। এটা গ্রহণ করা জায়েয হবে কি? - -আফযাল হোসাইন, বিরল, দিনাজপুর।
প্রশ্ন (২৯/১৮৯) : সম্প্রতি ‘মিলাদ ও কিয়ামের অকাট্য প্রমাণ’ নামে জনৈক মুফতী একটি বই বের করেছেন। সেখানে আপনাদের প্রকাশিত ‘মীলাদ প্রসঙ্গ’ বইয়ের ও তার বিজ্ঞ লেখকের বিরুদ্ধে অশ্রাব্য ভাষায় গালি-গালাজ করা হয়েছে। উক্ত বইয়ে কুরআন-হাদীছের মাধ্যমে মীলাদ-কিয়াম প্রমাণ করা হয়েছে। তাতে মানুষ বিভ্রান্তিতে পড়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে আপনাদের বক্তব্য কি?
প্রশ্ন (৩৪/৩১৪) : আমার সাথে যার বিবাহের কথা হচ্ছে তার বাসায় তার প্রাপ্তবয়স্ক ছোট ভাই এবং পিতা-মাতা একত্রে অবস্থান করে। যদিও সে আমার ৮ বছরের ছোট। একই বাসা হওয়ায় তার সামনে সবসময় নেক্বাব দিয়ে থাকা অনেক কঠিন হবে। এমতাবস্থায় নেকাব খোলা রাখা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৪/৪৫৪) : বাজার থেকে গোশত ক্রয়ের সময় পশুটি জীবিত ছিল কি না, যবেহের ক্ষেত্রে আল্লাহর নাম নেওয়া হয়েছিল কি-না ইত্যাদি প্রশ্ন থেকে যায়। এক্ষণে এরূপ সন্দেহপূর্ণ গোশত ক্রয় পরিহার করতে হবে কি?
প্রশ্ন (৩৪/৪৭৪): স্বপ্ন সম্পর্কে ভালো-মন্দ বিশ্বাস করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৭/২৮৭) : আমি একজন ওষুধ ব্যবসায়ী। আমি জন্মনিয়ন্ত্রণের ওষুধ বিক্রি করতে পারব কি?
প্রশ্ন (১৩/৯৩) : মহিলারা ট্রেনের মহিলা কামরায় মাহরাম ব্যতীত ভ্রমণ করলে শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি? - .
আরও
আরও
.