উত্তর : সাধারণ আমলগত নিফাকীর কারণে ছালাত পরিত্যাগ করে থাকলে সে মুসলিম মিল্লাত থেকে খারিজ হবে না এবং স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদও হবে না। এমতাবস্থায় সে কবীরা গুনাহগার হবে। আর যদি আক্বীদাগত নিফাকী তথা কুফরীর পর্যায়ের যায় এবং ছালাতের বিধানকে অস্বীকার করে, তাহ’লে সে মুসলিম মিল্লাত থেকে খারিজ হয়ে যাবে এবং স্ত্রীও তালাক হয়ে যাবে। তবে তওবা করলে নতুন বিবাহের প্রয়োজন নেই (ইবনু কুদামা, মুগনী ৮/১০-১১; ইবনুল ক্বাইয়িম, যাদুল মাআদ ৫/১৩৩-৪০' উছায়মীন, আশ-শারহুল মুমতে১০/২৮৮-২৯১)। অবশ্য একদল বিদ্বান মনে করেন, ইদ্দতের সময়কাল অতিবাহিত হয়ে গেলে নতুন বিবাহের মাধ্যমেই সংসার করতে হবে (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ৬/৪৯; ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম ২৭৯ পৃ.)

প্রশ্নকারী : ছাকিব আব্দুল্লাহচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।






বিষয়সমূহ: ছালাত
প্রশ্ন (৩৬/৩৫৬) : কাদিয়ানীদের বই-পুস্তক পাঠ করা যাবে কি? - -রবীউল ইসলাম, রসূলপুর, নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৩৪/৪৩৪) : পূর্বে ডিভোর্স হওয়া কোন নারীকে পরবর্তীতে বিবাহ দেওয়ার সময় ডিভোর্সের বিষয়টি গোপন রাখা যাবে কি? - -নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (১৮/২১৮) : ইমাম মিম্বরে উঠার পূর্বে জুম‘আর আযান দেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২৮/৩৮৮) : মসৃণ পাথরখন্ড ও টাইল্স দ্বারা তায়াম্মুম করা যাবে কি? - -রাকীবুল হাসান, নাটোর।
প্রশ্ন (৭/১২৭) : এক পিতা-মাতা তাদের মেয়েকে কোন এক ছেলের সাথে বিবাহ দিতে ওয়াদাবদ্ধ হয়। এর মধ্যে ডিভি লটারীর মাধ্যমে মেয়ের মা আমেরিকা যাওয়ার সুযোগ লাভ করে এবং সাথে সাথে মত পরিবর্তন করে উক্ত ছেলের সাথে তার মেয়ের বিবাহ দিতে অস্বীকৃতি জানায়। কিন্তু মেয়ে এটা না মেনে নিজে নিজেই উক্ত ছেলের সাথে কোর্টের মাধ্যমে বিয়ে করে ফেলে। কিছুদিন সংসারও করে। মেয়ের বাবা-মা এই বিয়ে মেনে নেয়নি। পরবর্তীতে মেয়ের উপর চাপ প্রয়োগ করে প্রথম স্বামীকে জোরপূর্বক তালাক দিয়ে অন্য এক ছেলের সাথে বিবাহ দেয়। বর্তমানে দ্বিতীয় স্বামীর সাথে ঘর সংসার করছে। তাদের দুইটি সন্তানও আছে। এক্ষণে তাদের বিয়ে সঠিক হয়েছে কি?
প্রশ্ন (২২/৩৮২) : ছহীহ হাদীছ দ্বারা দ্বীন পরিপূর্ণ হয়ে থাকলে অন্যান্য হাদীছের উপর আমল করার প্রয়োজন আছে কি? যেমন হাসান, যঈফ, জাল ইত্যাদি।
প্রশ্ন (১০/২৯০) : আমাদের সমাজে প্রচলিত আছে কুরআনের প্রথম পাঁচটি আয়াত নাকি লিখিতভাবে নাযিল হয়েছিল। একথার কোন সত্যতা আছে কি? - এমদাদুল ইসলাম পশ্চিম বঙ্গ, ভারত।
প্রশ্ন (২২/১৮২) : কুরআন পাঠরত অবস্থায় কিছুক্ষণ বিরতি নেওয়ার পর পুনরায় কোন আয়াত থেকে পাঠ শুরু করলে ‘আ‘ঊযুবিল্লাহ’ না ‘বিসমিল্লাহ’ দিয়ে শুরু করতে হবে? এছাড়া বক্তব্যের মাঝে বা কোন কুরআনী দো‘আ পাঠের শুরুতে কিছু পাঠ করতে হবে কি?
প্রশ্ন (৩৭/৩৯৭) : ওযূ করার সময় ক্বিবলামুখী হওয়া কি ওয়াজিব? এছাড়া ওযূ করার সময় প্রত্যেক অঙ্গ ধৌত করার কোন দো‘আ আছে কি?
প্রশ্ন (২১/২১) : আমার আপন বড় ভাই জালিয়াতি করে আমার সব জমি দখল করে নিয়েছে। পিতা-মাতাও মারা গেছেন। এক্ষণে আমি তার বিরুদ্ধে যেকোন পদক্ষেপ নিতে পারি কি?
প্রশ্ন (৬/১২৬) : আমি ইটভাটায় কাঁচা ইট সাজানোর কাজ করি। এক এক ভাগে ইট ধরে ১৮৮০০। কিন্তু আমাদের যারা হেড তারা ম্যানেজার ও কোম্পানীকে ধোঁকা দিয়ে ২০ হাযার ইটের টাকা নেয়। এই টাকার ভাগ আমিও পাই। বিগত বছরেও এরকম টাকা আমি নিয়েছি। এখন আমি অনুতপ্ত। কিভাবে এই অপরাধ থেকে মুক্ত হ’তে পারি?
প্রশ্ন (৩৪/৩৪) : ছালাতে দাঁড়িয়ে একটি সিজদা হয়েছে নাকি দু’টি সিজদা হয়েছে এরূপ সন্দেহ হ’লে করণীয় কি? আর সালাম ফেরানোর পর এরূপ মনে হলে করণীয় কি?
আরও
আরও
.