উত্তর : উক্ত ঘটনা ভিত্তিহীন। এর কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না।




বিষয়সমূহ: বিবিধ
প্রশ্ন (১৪/৩৩৪) : জিহাদ ও ক্বিতালের মধ্যে পার্থক্য কি?
প্রশ্ন (১৩/৯৩) : সূরা মুহাম্মাদের ১২ নং আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আর যারা কুফরী করেছ, তারা ভোগ-বিলাসে লিপ্ত থাকে এবং পশুর মত আহার করে। তাদের ঠিকানা হ’ল জাহান্নাম’। এখানে ‘পশুর মত আহার করে’ বলতে কী বুঝানো হয়েছে।
প্রশ্ন (৩৭/১৫৭) : থার্টিফার্স্ট নাইট, ভালোবাসা দিবস, নববর্ষ ইত্যাদি পালন করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২২/৩৪২) : জনৈক ব্যক্তির পিতা জাদুটোনা করে থাকে। আর সে ঐ উদ্দেশ্যে বিভিন্ন জায়গায় গমন করে। এই ব্যক্তি বিভিন্ন অযুহাত দেখিয়ে ছেলের কাছ থেকে টাকা নেয় এবং সে টাকা জাদু করার কাজে খরচ করে। এক্ষণে প্রশ্ন হ’ল- এগুলো জানা সত্ত্বেও পিতাকে টাকা দিয়ে সাহায্য করা বৈধ হবে কি? - -ছালাহুদ্দীন, উত্তরগাও, রাণীশংকৈল, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (১৭/৩৭৭) : বর্তমানে দেখা যাচ্ছে, বিবাহের মোহরানা বাকী রাখা হচ্ছে। অথচ সেই বিবাহে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হচ্ছে এবং অমুসলিমদের মত ঢাক-ঢোল পিটিয়ে গান-বাজনা করে প্রচুর অর্থ অপচয় করা হচ্ছে । এর হুকুম কী?
প্রশ্ন (১৪/৩৭৪) : জনৈক আলেম বলেন, হজ্জের পূর্বে বিবাহ করা গুনাহের কাজ। একথার কোন সত্যতা আছে কি? - -আমীনুর রহমান, কেশবপুর, যশোর।
প্রশ্ন (১১/৫১) : যে ব্যক্তি কোন মুত্তাক্বী আলেমের সাথে সাক্ষাৎ করল, সে যেন স্বয়ং রাসূল (ছাঃ)-এর সাথে সাক্ষাৎ করল। এ বর্ণনাটির কোন সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (২৩/২৬৩) : আমাদের সমাজে একটা রেওয়াজ আছে স্ত্রী যখন সন্তান-সম্ভবা হয় তখন তার পিতার বাসার পক্ষ থেকে বেশ কিছু আত্মীয় আসে এবং সঙ্গে নিয়ে আসে মাছ, গোশত, লাড্ডু ও মিষ্টিসহ আরও অনেক কিছু। এভাবে তারা ঘটা করে মেয়েকে নিয়ে যায়, যাকে বিদায় বলে। অনুরূপভাবে সন্তান হওয়ার পর স্বামীর পক্ষ থেকেও নিয়ে আসা হয়। এই সমস্ত রেওয়াজ কতটা শরী‘আত সম্মত? - -হুসাইন আহমাদ, মুর্শিদাবাদ, ভারত।
প্রশ্ন (৩৪/৪৭৪) : বিবাহের ক্ষেত্রে বর্তমানে বৃহৎ আকারে ওয়ালীমা করার যে সামাজিক রীতি প্রচলিত রয়েছে, এরূপ ব্যয়বহুল অনুষ্ঠান কি অপচয়ের অন্তর্ভুক্ত হবে? - -মাহমূদুল হাসান, রংপুর।
প্রশ্ন (২০/১০০) : মুসনাদ আহমাদ ২৫০৮৭ নং হাদীছে বলা হয়েছে যে, নারীরা বিবাহের ব্যাপারে একক অধিকার রাখে। এর ব্যাখ্যা জানতে চাই। - -আতীকুল ইসলাম, ছোট বনগ্রাম, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৪/৪৬৪) : প্রথম আলো ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ইং সংখ্যায় দারুল এহসান বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-এর অধ্যাপক আবুল মনিম খান এক নিবন্ধে বলেন, যে ব্যক্তির কাছে ঈদের দিন সুবহে সাদিকের সময় জীবিকা নির্বাহের অত্যাবশ্যকীয় উপকরণ ব্যতীত সাড়ে সাত তোলা সোনা অথবা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রূপা অথবা সমমূল্যের অন্য কোন সম্পদ থাকে তার উপর ছাদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব। এই পরিমাণ সম্পদকে শরীয়তের পরিভাষায় নিছাব বলা হয়। প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলমানের উপর ছাদাকাতুল ফিৎর আদায় করা ওয়াজিব। উক্ত দাবী কি সঠিক?
প্রশ্ন (২০/৩০০) : শুধু রামযান মাসে সাহারীর আযান দেয়া হয়, বাকী ১১ মাস দেয়া হয় না। এটা কি বিদ‘আত নয়?
আরও
আরও
.