দেশ থেকে পাটখড়ির ছাই রফতানি হচ্ছে। ব্যতিক্রমী এ পণ্যের রফতানি দিন দিন বাড়ছে। আর সে কারণে বাড়ছে ছাই উৎপাদনের কারখানাও। পাটখড়ি বা পাটকাঠির ছাই চারকোল নামেও পরিচিত। বাংলাদেশ থেকে পাটখড়ির ছাইয়ের প্রধান আমদানিকারক দেশ হচ্ছে চীন। তাইওয়ান, ব্রাজিলেও এটি রফতানি হচ্ছে। এছাড়া এর বড় বাজার রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, জাপান, ব্রাজিল, জার্মানীসহ ইউরোপের দেশগুলোতে।

পাট দিয়ে চট, বস্তা, কাপড়, কার্পেট তৈরী হ’লেও পাটখড়ি এত দিন গ্রামে মাটির চুলায় রান্না করার কাজে এবং ঘরের বেড়া দেওয়ার কাজেই ব্যবহৃত হ’ত। কিন্তু পাটখড়িকে ছাই বানিয়ে তা রফতানির পথ দেখান ওয়াং ফেই নামের চীনের এক নাগরিক। মাত্র চার বছর আগে ২০১২ সালে তিনি জামালপুর, খুলনা ও ফরিদপুরে চালু করেন কারখানা। যে কারখানার বর্তমান বার্ষিক আয় ৮০ লাখ ডলার। চার বছরের ব্যবধানে দেশে ছাই উৎপাদনের কারখানা গড়ে উঠেছে ২৫টি। উল্লেখ্য, পাটখড়ির ছাই থেকে কার্বন পেপার, প্রিন্টার ও ফটো কপিয়ারের কালি, মোবাইলের ব্যাটারী, প্রসাধনী পণ্য, ইত্যাদি পণ্য তৈরী হয়।

উৎপাদক সূত্রে জানা গেছে, এ খাত থেকে বর্তমানে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হচ্ছে ১৫০ কোটি টাকা।







‘লিভিং ঈগল’ সাইফুল আজমের বিদায়
ব্রিটেনে জাতিগত বৈষম্য : সবচেয়ে কম বেতন পান বাংলাদেশীরা
অলস সময় কাটাচ্ছে দেশের ৩৯ শতাংশ তরুণ
ঢাকার ৯৫% শিশুর দেহে বিষাক্ত নিকোটিন
স্বদেশ-বিদেশ
জার্মানী ইসলামের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে
ঢাবিতে বিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগে প্রথম হয়েছে দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থী
চিলকট তদন্ত প্রতিবেদন : বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হচ্ছে ব্লেয়ারকে
চীনে ভয়াবহ প্লেগে মৃত্যু! নতুন মহামারির আশঙ্কায় চূড়ান্ত সতর্কতা জারী
ভয়াবহ বন্যার কবলে এশিয়া ও ইউরোপ
৪৪ বছর ধরে অসহায় মানুষের চক্ষুসেবা দিচ্ছে রাজশাহীর ‘তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব’
রামপাল ও রূপপুর প্রকল্প বাতিল করুন (পরিবেশ ধ্বংস করে উন্নয়ন বিপর্যয় ডেকে আনবে)
আরও
আরও
.