কাতারে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ হাসপাতাল

কাতারের দোহায় নির্মিত হ’তে যাচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় হাসপাতাল। কাতারে অনুষ্ঠিতব্য ২০২২ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলকে সামনে রেখে পরিকল্পনা করা হাসপাতালটির নির্মাণ কাজ আগামী ২০২০ সালের মধ্যে শেষ হবে বলে আশা করছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। কাতারের আমীরের নামে নামকরণ করা হবে হাসপাতালটির। এরই মধ্যে এর জন্য নকশা, বাজেট ও ভূমি চূড়ান্ত করা হয়েছে। তথ্যমতে, রোগী ধারণের ক্ষমতা এবং চিকিৎসা সুবিধার দিক দিয়ে এটিই হবে পৃথিবীর বৃহত্তম হাসপাতাল।

ইসলাম গ্রহণ করলেন যুক্তরাজ্যের পার্টি গার্ল হিদার

তিন মাস আগেও তিনি ছিলেন ‘পার্টি গার্ল’। আকণ্ঠ মদ্যপান করে উদ্দাম নাচে মাতাতেন নৈশক্লাব। যুক্তরাজ্যের এই নারীর নাম হিদার ম্যাথিউস (২৭)। যিনি ইসলাম গ্রহণ করায় এখন হিজাব পরিহিতা সম্পূর্ণ উল্টো চেহারার এক ভদ্র নারী।  তিনি বলছেন, ‘তার ‘গা-ভাসানো’ জীবনে সব ছিল, কেবল ছিল না শান্তি। ইসলাম আমাকে ‘লালসার নয়, প্রকৃত ভালোবাসার’ খোঁজ দিয়েছে। পেয়েছি নতুন এক শান্তির জীবন।’ তিনি বলেন, স্বামী জেরোম ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হ’লে তার সঙ্গে দ্বন্দ্ব বাধে। জেরোমকে তিনি বোঝানোর চেষ্টা করেন, ধর্ম একটি অর্থহীন ও বায়বীয় বিষয়। তর্কে নিজের পক্ষে জোরালো যুক্তি দাঁড় করানোর উদ্দেশ্যে তিনি পবিত্র কুরআন শরীফসহ বিভিন্ন বইপত্র পড়েন। এর মধ্যে স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়ে যায়। এরপরও তিনি পড়াশোনা চালিয়ে যান। একপর্যায়ে তাঁর মনে হয়, ইসলাম সঠিক জীবন বিধান। অতঃপর সম্প্রতি তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।

পাকিস্তানে ড্রোন হামলায় নিহতদের মাত্র ২% চরমপন্থী

যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড ও নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ জরিপে বলা হয়েছে, ড্রোন হামলা চালিয়ে পাকিস্তানে সন্ত্রাস বিরোধী লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হচ্ছে ওয়াশিংটন। হামলায় নিহতদের মাত্র ২% চরমপন্থী। মার্কিন ড্রোন হামলায় ইতিমধ্যে ২,৫০০ থেকে ৩,০০০ মানুষ নিহত হয়েছে এবং এদের মধ্যে ১৭৪ জন শিশু রয়েছে। অন্যদিকে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিক বলেছেন, চলতি বছর এ পর্যন্ত ৩৩৬টি ড্রোন হামলায় যারা নিহত হয়েছেন তাদের ৮০%ই নিরীহ সাধারণ মানুষ।

ব্রিটিশ নওমুসলিম লোরেন বুথ : মুসলিম হিসাবে আমি গর্বিত

সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারের শ্যালিকা সাংবাদিক লোরেন বুথ বলেছেন, একজন মুসলিম হিসাবে তিনি গর্বিত। ২০১০ সালে ইসলাম গ্রহণকারী লোরেন বুথ গত ১৩ অক্টোবর নিউইয়র্কে এক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য দেয়ার সময় একথা বলেন। এ সময় ফিলিস্তীন সম্পর্কে তিনি বলেন, ফিলিস্তীন ও ফিলিস্তীনীদের সম্পর্কে আমরা যা জেনে এসেছি ও ভেবেছি, তা পুরোপুরিই ভুল। ৬৫ বছর ধরে ফিলিস্তীনীদের ওপর অবর্ণনীয় নিপীড়ন চলছে, অথচ তারা নিজেদের অস্তিত্ব বজায় রেখেছে কেবলমাত্র ইসলামের প্রতি তাদের অবিচল আস্থার কারণে, ঈমানী শক্তির বলে। সেখানে আমাকে আপ্লুত করেছে এক ব্যক্তির বক্তব্য, যিনি তাঁর দু’পা হারিয়েও বলছেন, ‘আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করি যে, আমার চোখ দু’টি এখনও ভালো আছে, আমি দেখতে পাই, আমার হাত দু’টি ভালো আছে, যা আমি এখনও কাজে লাগাতে পারি।’ এছাড়া আরো কয়েকটি বিষয় আমাকে ইসলাম গ্রহণের দিকে উদ্বুদ্ধ করেছে। তিনি বলেন, প্রতিটি মানুষের জন্য মহান আল্লাহ তা‘আলার একটি পরিকল্পনা রয়েছে এবং আমার ক্ষেত্রেও তা ছিল বলে আমি যথাসময়ে তার পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক পথে এসেছি।






আরও
আরও
.