আমিরাতের মরু অঞ্চলে ফসল উৎপাদনে বাংলাদেশীদের সাফল্য

প্রচন্ড গরম ও মরুভূমির দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে খাদ্যশস্য উৎপাদন করা খুবই কষ্টসাধ্য। অথচ কিছু কিছু বাংলাদেশী দেশীয় আদলে নিজ প্রচেষ্টায় মরু অঞ্চলের চাষ অযোগ্য জমিতে গড়ে তুলেছে বিশাল বিশাল ফসলের বাগান। উৎপাদন করছে হাযার হাযার টন খাদ্যশস্য। বছরে আয় করছে কোটি কোটি টাকা। এসব উদ্যোক্তার নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন হাযার হাযার বাংলাদেশী। আরব আমিরাতের আল-আইন, আবুধাবী, ফুজিরা, আজমান ও রাস আল-খাইমার মরু অঞ্চলে ফসল উৎপাদনের এসব বাগান রয়েছে। বিশেষ করে উৎপাদিত ফসলের মধ্যে রয়েছে আলু, টমেটো, শসা, লাউ, কুমড়া, ফুলকপি, পাতাকপি, লবিয়া, করলা, পুঁইশাক ও ধনেপাতাসহ হরেক রকম ফসল। তবে যেহেতু প্রচন্ড গরমপ্রধান দেশ সেহেতু জমিতে ফসল উৎপাদনের কিছু কৌশল অবলম্বন হিসাবে এবং ফসলের ধরন বুঝে  জমিতে ঘরের মতো ছাউনি ও মাচা পেতে অথবা খোলা আকাশের নিচে ফসলের প্রতিটি লাইনে পাইপ বসিয়ে পাম্পের সাহায্যে নিয়মিত পানি সেচ আবার কখনো কখনো জমি ঠান্ডা রাখার জন্য ইলেক্ট্রনিক ফ্যানের সাহায্যে বাতাস সরবরাহ করতে হয়।

শেখ হাসিনা নয়, বাংলাদেশ চালায় টুয়েস ডে ক্লাব

-ড. ডেভিড লুডেন

মার্কিন গবেষক ও ইতিহাসবিদ নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির ইতিহাসের অধ্যাপক ডঃ ডেভিড লুডেন সম্প্রতি সেখানে অনুষ্ঠিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির ভাষণে উপরোক্ত মন্তব্য করে বলেন, বহু জাতিক পুঁজির প্রতিনিধি ইউরোপীয় ইউনিয়নের হাইকমিশনার এবং টুয়েস ডে ক্লাবের সদস্য ও ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ চালায়। ঢাকায় নিযুক্ত পুঁজিবাদী অর্থনৈতিক স্বার্থের পাহারাদার বিদেশী কূটনীতিকদের সংঘকে ‘টুয়েস ডে ক্লাব’ বলা হয়।

[বিদেশী গবেষকদের এই মূল্যায়ন ফেলে দেয়ার মত নয়। রাজনৈতিক দলগুলিকে একে অপরের বিরুদ্ধে লাগিয়ে রেখে নিজেদের আখের গোছানোর উস্তাদ এই সব বিদেশীরা ইংরেজ আমলের ক্লাইভদের ন্যায় আজও দেশটাকে শোষণ করে যাচ্ছে। আর আমাদের কথিত গণতন্ত্রীরা একে অপরের বিরুদ্ধে খিস্তি-খেউড় গেয়েই দিন কাটাচ্ছেন। আললাহ আমাদের উপর রহম করুন (স.স.)]

সুন্নী পুরুষ ছাড়া বাংলাদেশে কেউ পূর্ণ মানবাধিকার ভোগ করে না

-সুলতানা কামাল

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এবং আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) প্রধান সুলতানা কামাল বলেছেন, বাংলাদেশে বর্তমানে সুন্নী পুরুষ ছাড়া আর কেউই সম্পূর্ণ মৌলিক অধিকার ভোগ করতে পারেন না। তিনি বলেন, পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়ে আপসের রাজনীতির কারণে মৌলবাদীরা শক্তিশালী হয়েছে। এ কারণেই দেশে নারী ও ভিন্ন ধর্মাবলম্বীরা সংবিধানে বর্ণিত সম-অধিকার থেকে বঞ্চিত।

গত ১১ জুলাই পূর্ব লন্ডনের নেদারল্যান্ডসভিত্তিক সংগঠন ‘ইন্টারন্যাশনাল কমিটি ফর ডেমোক্রেসী’ (আইসিডিবি) ও ‘ফোরাম ফর সেক্যুলার বাংলাদেশ’ আয়োজিত এক সেমিনারে সুলতানা কামাল এসব কথা বলেন। বাংলাদেশের চলমান মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের পক্ষে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায়ের লক্ষ্যে এই সেমিনারের আয়োজন করা হয়। ঐ সেমিনারে আরও বক্তৃতা করেন ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আহবায়ক শাহরিয়ার কবীর।

[কবি সুফিয়া কামালের মেয়ে সুলতানা কামালের এই উদ্ভট আবিষ্কারে আমরা হাসব না কাঁদব ভেবে পাচ্ছি না। যে দেশে ক্ষমতাসীন লোকদের কিছু অংশ ব্যতীত বলতে গেলে কেউই পূর্ণভাবে মৌলিক মানবাধিকার ভোগ করে কি-না সন্দেহ, সে দেশে কেবল সুন্নী পুরুষেরাই তাঁর চোখের বালি হ’ল! তবে তাঁর মত কিছু ক্ষমতাভোগী মহিলা নিঃসন্দেহে তা সবসময় উদারভাবে ভোগ করে থাকেন, এটা নিশ্চিত। আল্লাহ এদের হেদায়াত করুন (স.স.)]

 


বিদেশ

বিনামূল্যের ক্যান্সার হাসপাতাল

ঘনঘটাপূর্ণ পাকিস্তানের সবকিছুই যেন নেতিবাচক। তবে নেতিবাচক মধ্যে যে কিছু ইতিবাচক দিকও থাকে তার প্রমাণ   বিশ্ববিখ্যাত অলরাউন্ডার ইমরান খানের ক্যান্সার হাসপাতাল। লাহোরে অবস্থিত এ হাসপাতালটির নাম ‘শওকত খানম মেমোরিয়াল ক্যান্সার হাসপাতাল এবং গবেষণা কেন্দ্র’। ইমরান খানের মাতা শওকত খানম দুরারোগ্য ক্যান্সার ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে ১৯৭৫ সালে মৃত্যুবরণ করেন। এই শোক ইমরান খানের ভেতর দুর্গত মানবতার সেবায় একটি অত্যাধুনিক ক্যান্সার হাসপাতাল গড়ে তোলায় অনুপ্রেরণা যোগায়। প্রায় ৯০ বিঘা জমির উপর ৯০০ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রতিষ্ঠিত এবং ১৯৯৪ সালের ডিসেম্বরে চালু হওয়া এই হাসপাতালটির অনন্য সাধারণ বৈশিষ্ট্য হ’ল, এখানে ৭৫ শতাংশ রোগীকে দুরারোগ্য ক্যান্সারে বিনামূল্যে চিকিৎসা দেওয়া হয়। যে ক্যান্সার চিকিৎসায় ধনাঢ্য মানুষরা ছোটেন সিঙ্গাপুর, আমেরিকা, ভারত প্রভৃতি রাষ্ট্রে, যে ক্যান্সার চিকিৎসায় ৫০ লক্ষ থেকে ১ কোটিরও বেশী টাকা খরচ হয়, সেখানে ৭৫ শতাংশ রোগীকে বিনামূল্যে ক্যান্সার চিকিৎসা প্রদান সত্যিই অবিশ্বাস্য এবং অকল্পনীয় ব্যাপার।

কর্তৃপক্ষ জানান যে, এই হাসপাতাল বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চলে না। কোন রোগী হাসপাতালে এলে তাকে প্রথমে জিজ্ঞেস করা হয় যে চিকিৎসার জন্য টাকা দেয়ার ক্ষমতা তার আছে কি-না? যদি সে বলে যে, তার ক্ষমতা আছে, তাহ’লে সে নিজ থেকে যত টাকা দেবে কর্তৃপক্ষ সেটিই গ্রহণ করবে। আর যদি বলে সে এক টাকাও দেওয়ার ক্ষমতা রাখে না, তাহ’লে তাকে বিনামূল্যেই চিকিৎসা দেওয়া হয়। এছাড়া এখানে যে কোন পরিমাণ অনুদান গ্রহণ করা হয়।

কর্তৃপক্ষ জানান, লাহোরের মত আরও দু’টি ক্যান্সার হাসপাতাল নির্মাণের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে করাচী এবং পেশাওয়ারে। কয়েকজন চিকিৎসককে বিশেষ প্রশিক্ষণ লাভের জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে। ইমরান খান ব্যক্তিগতভাবে এসব কাজের তদারকি করেন।

রাস্তায় ডিম ভাজতে মানা!

রাস্তায় ডিম ভাজবেন না। যদি ভাজতেই হয়, কড়াই বা অন্য কোন পাত্র ব্যবহার করুন। কাজ শেষে আবর্জনা ও ডিমের অবশিষ্টাংশ ময়লা ফেলার পাত্রে ফেলুন। পর্যটকদের প্রতি এমনই অনুরোধ জানিয়েছেন বিশ্বের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার স্থান যুক্তরাষ্ট্রের ডেথ ভ্যালি ন্যাশনাল পার্ক কর্তৃপক্ষ। দর্শনার্থীদের হাত থেকে পার্কের সৌন্দর্য রক্ষায় ও একে পরিচ্ছন্ন রাখতেই তাঁরা এই পদক্ষেপ নিয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্ণিয়া ও নেভাডার মাঝামাঝি অবস্থিত ডেথ ভ্যালি ন্যাশনাল পার্কটি সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা থেকে ৮৬ মিটার নিচে অবস্থিত। এটি উত্তর আমেরিকার সবচেয়ে নিচু ও শুকনো অঞ্চল। আর এখানকার তাপমাত্রা বিশ্বের সর্বোচ্চ হিসাবে ইতিমধ্যে স্বীকৃতি পেয়েছে।

প্রতিদিন প্রায় কয়েক হাযার দর্শনার্থী পার্কে বেড়াতে আসেন। তারা তাপমাত্রা পরখ করতে রোদে ডিম ভাজেন। ফলে আশপাশের পরিবেশ নোংরা হয়ে উঠছে। একই সঙ্গে যত্রতত্র ফেলা ডিমের খোসাসহ অবশিষ্টাংশ পরিষ্কার করতে পার্কটির কর্মচারীদের নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে। এ সমস্যা দূর করতে পার্ক কর্তৃপক্ষ রাস্তায় ডিম না ভেজে তাদের রক্ষিত কড়াই বা পাত্র ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছে এবং আহবান সম্বলিত প্রচারপত্র তারা ইন্টারনেটে ছেড়ে দিয়েছে।

৯/১১-এর কয়েক মাস আগেই ঘটনার পরিকল্পনা জানতেন বুশ ও চেনি!

নিউইয়র্কের বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্র এবং পেন্টাগনে ৯/১১-র হামলা সম্পর্কে কয়েক মাস আগে থেকেই জানতেন তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডাব্লিউ বুশ, ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী রামসফেল্ড। এ কথা ফাঁস করেছেন ৯/১১ হামলার পর মার্কিন প্যাট্রিয়টিক অ্যাক্টের আওতায় গ্রেফতার হওয়া সুসান লিন্ডর নামে সিআইএ’র এক কর্মী।

২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর নিউয়র্কের টুইন টাওয়ারে হামলার পর তিনি মার্কিন কংগ্রেসের সামনে এ বিষয়ে প্রকৃত ঘটনা জানানোর চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু তার জবাবে খুশী না হয়ে সরকার তাকে আটক করে। লিন্ডর এখন সাহসের সঙ্গেই তার আটক এবং কারাগারে নিক্ষেপের আসল কারণ সম্পর্কে কথা বলা শুরু করেছেন। তিনি দাবী করেছেন, সরকার জানত যে, ৯/১১র হামলা সম্পর্কে তিনি সুস্পষ্ট তথ্য জানেন এবং এ কারণেই সরকার তাকে আটক করে। সম্প্রতি রাশিয়ার একটি টেলিভিশন চ্যানেলে সম্প্রচারিত ইউটিউব ভিডিও ফুটেজে লিন্ডর বলেছেন, বুশ, চেনি ও রামসফেল্ড জানতেন ৯/১১-র হামলা সংঘটিত হ’তে যাচ্ছে। তিনি জানান, সিআইএর কন্ট্রোল অফিসার ড. রিচার্ড ফিউশ্জকে একটি লাইভ ফিড দেখতে দেখেছিলেন যাতে দেখা গেছে যে, ইসরাঈল থেকে যাওয়া বিমান বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্র আঘাত হানছে। এ ঘটনায় পরিষ্কার হয়ে যায় যে, ২০০১ সালের ১১ সেপেটম্বর ইসরাঈল এ হামলা চালিয়েছিল এবং এটি ছিল আমেরিকার সাজানো নাটক। তারপরও এ নিয়ে এখনো বিতর্ক করা হচ্ছে।

[মুসলিম উম্মাহকে সন্ত্রাসী প্রমাণ করার জন্য মার্কিন নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক ইহুদী-নাছারা চক্র হেন কাজ নেই যা করতে পারে না। ওসামা বিন লাদেনকে দোষী বানাবার জন্য এবং তাকে উৎখাতের জন্য আফগানিস্তানে হামলা চালাবার অজুহাত সৃষ্টির জন্য মার্কিন নেতারা এই নাটক সাজিয়েছিল। যাতে বহু মুসলিম কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ অন্যূন ৩০০০ নিহত হয় এবং ৪০ লাখ ডলার ব্যয়ে নির্মিত এই বাণিজ্য কেন্দ্রটি ধ্বংস হয়। কিন্তু পূর্ব সংকেত থাকায় ঐদিন কোন ইহূদী কর্মচারী কাজে যায়নি এবং ইস্রাঈলী প্রধানমন্ত্রীর নিউইয়র্ক সফর স্থগিত  করা হয়। অতঃপর বিন লাদেনকে দায়ী করে ২০০১ সালে ৭ই অক্টোবর আফগানিস্থানে হামলা চালিয়ে তা দখল করা হয় (স.স)]

ভারতে দুর্নীতি বিশ্বে দুর্নীতির গড় মাত্রার চেয়ে দ্বিগুণ

ভারতে দুর্নীতির হার অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে এবং তা বিশ্বের দুর্নীতির গড় মাত্রার দ্বিগুণে পরিণত হয়েছে। বৈশ্বিক ক্ষেত্রে শতকরা ২৭ ভাগ জনগণ বলছেন যে তারা সরকারি চাকরি ও সেবা খাতের সুযোগ-সুবিধা নেয়ার জন্য গত ১২ মাসে ঘুষ দিয়েছেন। কিন্তু ভারতের ক্ষেত্রে দেশটির ৫৪ শতাংশ নাগরিক বলছেন, সরকারী সুযোগ-সুবিধার জন্য তারাও এই একই কাজ করেন।

ট্রান্সপারেন্সী ইন্টারন্যাশনাল পরিচালিত এক জরিপ রিপোর্টে বেরিয়ে এসেছে এই সব তথ্য। ঘুষের দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে আছে দেশটির পুলিশ বিভাগ। ঘুষের ৬২ শতাংশ পান তারা।

[পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ভারত। তাই বৃহত্তম দুর্নীতির দেশ হওয়াটাই তাদের জন্য প্রাপ্য (স.স.)]

লোকসভা ও মুম্বাই হামলা চালিয়েছিল ভারত সরকার!

ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই’র বিশেষ তদন্তকারী দলের এক সদস্য জানিয়েছেন, কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী নয় বরং ভারত সরকারই দেশটির পার্লামেন্ট এবং ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলা চালিয়েছিল। ভারতের ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়ায় চাঞ্চল্যকর এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।

ভারতের স্বরাষ্ট্র  মন্ত্রণালয়ের  আন্ডার  সেক্রেটারী  আরভিএস মানি দেশটির সুপ্রিমকোর্টে এক লিখিত জবানবন্দীতে বলেছেন, সিবিআই-এসআইটি দলের সাবেক সদস্য সতীশ ভার্মা তাকে বলেছেন, সন্ত্রাসবিরোধী কঠোর আইন প্রণয়নের স্বার্থে ভারত সরকারই এ দু’টি হামলা চালিয়েছে। এ সন্ত্রাসী হামলায় ১১ জন নিহত হয়। এই হামলার পর ভারত সরকার বহু বিতর্কিত সন্ত্রাসবিরোধী আইন ‘পোটা’ অনুমোদন করে। ঐ আইনে সন্দেহভাজন যে কোনো ব্যক্তিকে আটক করে তাকে বিনা বিচারে অনির্দিষ্টকালের জন্য আটক রাখার ক্ষমতা দেয়া হয় নিরাপত্তা বাহিনীকে। ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলার পর ঐ কালা-কানুনে সংস্কার এনে সেটিকে আরো কঠোর করা হয়।

‘পোটা’র আওতায় গ্রেফতার হন শত শত সন্দেহভাজন মুসলমান, যারা বছরের পর বছর ধরে কারাগারে আটক রয়েছেন। লোকসভায় চালানো ঐ হামলার দায়ে কয়েক মাস আগে কাশ্মীরের অধিবাসী আফযাল গুরুকে ফাঁসী দেয়া হয়। ভারতের গুজরাট রাজ্যে ২০০৪ সালের জুন মাসে সাজানো এনকাউন্টারে ১৯ বছর বয়সী মুসলিম ছাত্রী ইশরাত জাহান হত্যা মামলার শুনানীতে এ চাঞ্চল্যকর জবানবন্দী দেন ঐ ভারতীয় কর্মকর্তা।

[আল্লাহভীতিহীন শাসকরা কত নিকৃষ্ট হ’তে পারে, তার সাম্প্রতিক বড় প্রমাণ হ’ল মার্কিন ও ভারতীয় প্রশাসন। উভয় প্রশাসনের লক্ষ্য হ’ল মুসলমানদের ধ্বংস করা। আল্লাহ তুমি এদের উপর তোমার কঠোর শাস্তি নামিয়ে দাও (স.স.)]






২০২১ সালের মধ্যে ভারত থেকে সকল মুসলিম ও খ্রিস্টান ধর্মালম্বী সম্পূর্ণ মুছে যাবে!
যে পথ ধরে আজকের পদ্মা সেতু
সুইডেনে শ্রেণীকক্ষে কম্পিউটার স্ক্রিন নিষিদ্ধ হচ্ছে
বিদ্যুৎ ছাড়াই ৬০ লিটার অক্সিজেন দিবে অক্সিজেট
চার ভাইয়ের ৫ হাযার কোটি টাকার ব্যবসা
বাংলাদেশী বিজ্ঞানীদের সাফল্য : ঘরে বসেই ক্যান্সার শনাক্ত করা যাবে
১০৬ ভাষায় দক্ষ ৮ বছরের শিশু
লাখ টাকার গহনা ফিরিয়ে দিলেন রিকশাচালক মুহাম্মাদ নূর
মাওলানা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যু
মোজাম্বিকে ৩০ হাযার ‘ভুতুড়ে’ সরকারী কর্মচারী
ব্রিটিশ রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ, অর্থনীতিবিদ আকবর আলী খান এবং জাতীয় সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যু
রামপাল ও রূপপুর প্রকল্প বাতিল করুন (পরিবেশ ধ্বংস করে উন্নয়ন বিপর্যয় ডেকে আনবে)
আরও
আরও
.