উত্তর : কুরবানীর গোশতের ন্যায় আক্বীক্বার গোশতও তিনভাগ করা উত্তম। তবে কেউ যদি মনে করে পুরো গোশত রান্না করে নিজে ও আত্মীয়-স্বজন মিলে খাবে, তাতেও কোন দোষ নেই। ইবনু জুরাইজ বলেন, আক্বীক্বার গোশত রান্না করে নিজে খাবে, প্রতিবেশী ও বন্ধু-বান্ধবদের খাওয়াবে। এখান থেকে কোন কিছু ছাদাক্বা করার প্রয়োজন নেই (ইবনু কুদামাহ, মুগনী ৯/৩৬৬; বিন বায, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ-দারব)

প্রশ্নকারী : মাজেদুল ইসলাম, ঢাকা।






প্রশ্ন (১/২৮১) : জনৈক ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করেছে। কিন্তু তার স্ত্রী ও সন্তানেরা ইসলাম গ্রহণ করেনি। স্ত্রী সাহারী ও ইফতারসহ অন্যান্য খাবার তৈরী করে দেয়। এক্ষণে স্ত্রীর সাথে একসাথে থাকা বা তার তৈরী করা আহার্য গ্রহণ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৮/২৮৮) : ওমর (রাঃ)-এর চিঠির মাধ্যমে নীলনদের পানি প্রবাহিত হওয়ার ঘটনাটির সত্যতা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১২/৩৭২) : ‘আখেরী চাহারশম্বা’ কাকে বলে। শরী‘আতে এ দিবসে কোন আনুষ্ঠানিকতা আছে কি?
প্রশ্ন (৮/৪০৮) : ঈদের খুৎবা একটি না দু’টি? ছহীহ হাদীছের আলোকে জানিয়ে বাধিত করবেন। - -তৈয়েবুর রহমাননাচোল আল-জামে‘আহ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (১০/৪৫০) : ভারতে সম্প্রতি জনৈক মুসলিম ব্যক্তিকে জোরপূর্বক জয় শ্রীরাম বলিয়ে নেয়া হয়েছে। উক্ত ব্যক্তি যদি তওবার সুযোগ না পায় তবে কি সে মুশরিক হিসাবে মৃত্যুবরণ করেছে? - -মুহায়মিনুল হক, শ্যামলী, ঢাকা।
প্রশ্ন (৪/৩২৪) : সুন্নাত ছালাতের ক্বাযা আদায় করতে হবে কি? না করলে গুনাহগার হতে হবে কি?
প্রশ্ন (৬/১৬৬) : ছালাতের মধ্যে উভয় তাশাহহুদে পঠিতব্য দো‘আ সমূহ পাঠ করার বিধান কি? ঘুমের কারণে যদি প্রথম বা শেষ তাশাহহুদের দো‘আ ছুটে যায়, তাহ’লে ছালাত বাতিল হবে কি?
প্রশ্ন (১৬/১৩৬) : রাসূল (ছাঃ)-এর বাণী (মুসলিম হা/১৮২১) অনুযায়ী তাঁর মৃত্যুর পর ১২ জন খলীফার সময়কাল পর্যন্ত ইসলাম দৃঢ়ভাবে টিকে থাকবে। এক্ষণে উক্ত ১২ জন খলীফা কে কে? ৪ খলীফার ইসলামী খেলাফত টিকে ছিল কি? - -শাববীর আহসান, সিলেট।
প্রশ্ন (২০/৪২০) : ঘুমানোর পূর্বে সূরা মুল্ক পাঠের বিশেষ কোন ফযীলত আছে কি? - আরীফুল ইসলাম, বাগমারা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৯/২৯৯) : দুধ মা কি জন্মদাতা মায়ের মত দুধ সন্তানের প্রতি একই অধিকার রাখে?
প্রশ্ন (১৪/১৭৪) : আমার আশপাশের সমাজ শিরক-বিদ‘আতে পূর্ণ। কিভাবে কাজ করলে আমি এসব মুকাবিলা করতে সক্ষম হব? - -মুহাম্মদ সাইফুদ্দীনরাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম।
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
আরও
আরও
.