উত্তর : কেবল সূরা ফাতিহাতেই ছালাত শুদ্ধ হবে। তবে প্রত্যেক ছালাতের প্রথম দুই রাক‘আতে সূরা ফাতিহার সাথে অন্য সূরা পাঠ করা সুন্নাতে মুওয়াক্কাদা। রাসূল (ছাঃ) কখনো তা পরিত্যাগ করেননি। অতএব ইচ্ছাকৃতভাবে কেউ তা ত্যাগ করবে না। তবে ভুলবশতঃ প্রথম দুই রাক‘আতে সূরা ফাতিহার পরে অন্য সূরা না পড়লেও ছালাত হয়ে যাবে এবং এর জন্য কোন সহো সিজদা দিতে হবে না (বুখারী হা/৭৭২)






প্রশ্ন (১৯/২৯৯) : দুধ মা কি জন্মদাতা মায়ের মত দুধ সন্তানের প্রতি একই অধিকার রাখে?
প্রশ্ন (২৪/২৪) : ছালাতরত অবস্থায় শরীরের কোন স্থান থেকে রক্ত বের হ’তে দেখলে ছালাত ছেড়ে দিতে হবে কি? - -মোকাম্মাল, গোদাগাড়ী, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২/২০২) : জানাযার ছালাতে সূরা ফাতেহা পড়তে বলা হয়; কিন্তু সূরা ফাতেহার সাথে অন্য সূরা পড়া হয় না কেন?
প্রশ্ন (৩৮/৭৮) : আমার অবিবাহিত মামা ১ বিঘা জমি রেখে মারা গিয়েছেন। তার দাদা ও বোন জীবিত রয়েছে এবং আরেক বোন মারা গেছে। দাদার ৩ ছেলে ও ১ মেয়ে, জীবিত বোনের ১ ছেলে এবং মৃত বোনের ৪ ছেলে রয়েছে। এক্ষণে উক্ত জমি কিভাবে ভাগ হবে? - -মুনীরুল শেখমালদহ, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।
প্রশ্ন (১৮/৩৩৮) : চেয়ারে বসে কুরআন তেলাওয়াতের সময় সিজদার আয়াত আসলে কি বসে থাকা অবস্থাতেই কি সিজদা করা যাবে?
প্রশ্ন (২৬/২৬৬) : যে মাঠে গরু, ছাগল চরে সে মাঠে ঈদের ছালাত আদায় করা সিদ্ধ হবে কি?
প্রশ্ন (২২/৩০২) : হজ্জে যাওয়ার সামর্থ্য রাখে বা রাখে না এরূপ ব্যক্তিতে খরচ দিয়ে হজ্জ করানোর কোন ফযীলত আছে কি? এছাড়া অনেক কোম্পানী তার ডিলারদের মধ্যে নির্বাচিতদের পুরস্কারস্বরূপ যদি হজ্জে পাঠায়, তাহ’লে মালিক কি এর জন্য কোন ছওয়াব পাবে? - -শহীদুযযামান রামপুরা, বনশ্রী, ঢাকা।
প্রশ্ন (৪/৮৪) :পারিবারিকভাবে ছেলে-মেয়ের বিবাহ ঠিক করা হয়েছে। কিন্তু আকদ হবে ৮ মাস পর। এমতাবস্থায় ছেলে-মেয়ে একে অপরের সাথে যোগাযোগ বা ফোনে কথা বলতে পারবে কি?
প্রশ্ন (৩১/১৯১) : জামা‘আতবদ্ধ জীবন যাপন ইসলামে আবশ্যিক হ’লেও যথাযথ পরিবেশ না পেলে নারী হিসাবে আমার করণীয় কি? - - শারমীন নাহার, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।
প্রশ্নঃ (২০/১৮০) : যে সমস্ত ছালাতে সরবে ক্বিরাআত পড়ার হুকুম রয়েছে, সেই ছালাতগুলো একাকী পড়লে ক্বিরাআত নীরবে পড়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৩/৭৩) : জনৈকা মহিলার বিবাহের পরে স্বামীর বাড়ি যাওয়ার পথে স্বামী হার্ট অ্যাটাক করে মারা যায়। এক্ষণে সে কি ইদ্দত পালন করবে এবং মোহরানা পাবে? - -যুলফিকার আলী, মান্দা, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৭/৩২৭) : আমাদের গ্রামে কারো কোন জিনিস হারিয়ে গেলে বা চুরি হ’লে হারানো বস্ত্ত খুঁজে পাওয়ার জন্যে অথবা চোর ধরার জন্য কয়েকজন ওযূ করে একটি পিতলের বদনা নিয়ে বসে তাতে পানি দিয়ে কাঁঠালের পাতায় বিভিন্ন জনের নাম লিখে বদনাতে দিয়ে দেয়। আর পাশে বসে একজন সূরা ইয়াসীন পড়তে থাকে। আর বদনা দু’জনের দুই আঙ্গুলের উপর ধরে রাখে। এভাবে সূরা ইয়াসীন পড়তে পড়তে যখন বদনাতে চোরের নাম আসে তখন বদনা এমনিতেই ঘুরতে শুরু করে দেয়। তাদের ভাষ্যমতে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নাকি আসল চোরের নাম উঠে আসে। প্রশ্ন হ’ল এভাবে সূরা ইয়াসীন পড়ে পিতলের বদনা নিয়ে চোর ধরার পদ্ধতি অথবা এগুলোর উপর বিশ্বাস করা কিসের মধ্যে পড়ে? - -সামিয়া আখতার, আম্বরখানা, সিলেট।
আরও
আরও
.