উত্তর : এমন অবস্থায় উক্ত নারীকে কোন ইদ্দত পালন করতে হবে না। আল্লাহ বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! যখন তোমরা মুমিন নারীদের বিবাহ করবে, অতঃপর তাকে স্পর্শ করার পূর্বে তালাক দিবে, তখন তোমাদের জন্য তাদের উপর কোন ইদ্দত নেই যা তোমরা গণনা করবে’ (আহযাব ৩৩/৪৯)। তবে যদি স্বামী মারা যান, তাহ’লে সহবাস না হ’লেও তার জন্য তাকে ৪ মাস ১০ দিন ইদ্দত পালন করতে হবে (বাক্বারাহ ২/২৩৪)






প্রশ্ন (৩২/৭২) : পুরুষরা কি পরিমাণ স্বর্ণ ব্যবহার করতে পারবে? শুনেছি তারা সর্বোচ্চ ২ আনা পরিমাণ ব্যবহার করতে পারে। এর কোন সত্যতা আছে কি? - -রিমোন* আহমাদগোদাগাড়ী, রাজশাহী।* কেবল ‘আহমাদ’ নাম রাখুন (স.স.)।
প্রশ্ন (২৪/৪২৪) : পাত্র-পাত্রী ছাত্র অবস্থায় বিবাহ করতে চায় এই শর্তে যে, ছেলে চাকুরী হওয়ার আগ পর্যন্ত ছেলের পিতা ছেলের খরচ বহন করবে এবং মেয়ের পিতা মেয়ের সব খরচ বহন করবে। এমন শর্তে বিয়ে করা বৈধ হবে কি?
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : নেকী সমৃদ্ধ আমল বা সমাজকল্যাণ মূলক কাজ করতে গেলে অনিচ্ছাকৃতভাবে অন্তরে রিয়া চলে আসে। সেক্ষেত্রে করণীয় কি?
প্রশ্ন (৩৭/৩৫৭) : রাতে পশু শিকার করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২/৩৬২) : বর্তমান বিশ্বে মুসলমানদের উপর যে নির্যাতন চলছে, তার কারণ কি? এক্ষেত্রে আমাদের করণীয় কি?
প্রশ্ন (১৭/২৫৭) : জনৈক আলেম বলেন, কোন ব্যক্তি জুম‘আর দিন গোসল করল, ওযূ করে মসজিদে গেল এবং খুৎবা শুনল। তার প্রতি কদমে এক বছরের নফল ছালাত ও ছিয়ামের সমান নেকী হয়। কথাটা কি সত্য?
প্রশ্ন (৩১/৩৯১) : জোরে আমীন বললে মসজিদ থেকে অপমান করে বের করে দেয়। এক্ষণে করণীয় কি? বিশেষতঃ জুম‘আর ছালাতের ক্ষেত্রে করণীয় কি? সেটাও কি বাড়িতে পড়া যাবে? - -ইশতিয়াক শাকীল, বাঘারপাড়া, যশোর।
প্রশ্ন (১৪/১৪) : কোন রোগের কারণে গাছের শিকড় বা কোন গাছড়া মাদুলীর মধ্যে ঢুকিয়ে ব্যবহার করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৫/৩৬৫): মসজিদে বা রাস্তায় ঈদের বা জানাযার ছালাত আদায়ে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (২২/৬২) : জনৈক ব্যক্তি তার ৪ মেয়েকে বঞ্চিত করে সমস্ত সম্পদ ছেলের নামে লিখে দিয়েছেন। মৃত্যুকালে একজন মেয়ে জামাই এ ব্যাপারে তাকে ভীতি প্রদর্শন করলে তিনি ক্রুদ্ধ হন। এক্ষণে এরূপ ভীতি প্রদর্শন জায়েয হয়েছে কি? - -ইয়াসীন আলী, ধুনট, বগুড়া।
প্রশ্ন (১৬/৪১৬) : আমি ধান চাষ করার জন্য ২ বিঘা জমি ৪০ হাযার টাকা দিয়ে ভাড়া নিয়েছি। উক্ত জমিতে উৎপন্ন ফসলের মূল্য দিয়েও যদি ভাড়ার টাকা পরিশোধ না করা যায়, তারপরেও কি ওশর দিতে হবে?
প্রশ্ন (৩৩/৭৩) : আমার স্বামী বিসিএস ক্যাডার। সকালে ঘুমিয়ে থাকলে আমি তাকে নাশতা খেতে উঠাই। সে উঠতে অস্বীকৃতি জানালে আমি একটু জোরাজোরি করি। এমতাবস্থায় সে উঠে আমাকে মারতে শুরু করে। এক পর্যায়ে আমার শ্বশুর বাধা দিলে তাকে বঁটি দিয়ে মারতে উদ্যত হয়। তিনি অবস্থা দেখে চলে গেলে আমাকে বলতে থাকে, আজ বা কাল তোমাকে বিদায় করে দিব। তখন আমি বলি, কালকে কেন এক্ষুণি বিদায় করে দাও। তখন সে আমাকে তিন তালাক দেয়। আমরা বিচ্ছিন্ন আছি। এক্ষণে আমরা একসাথে সংসার করতে চাই। করণীয় কি?
আরও
আরও
.