উত্তর : চিকিৎসার জন্য উক্ত ক্রিম ব্যবহার করা যাবে, যদিও তাতে সুগন্ধি থাকে। কারণ এর দ্বারা সুগন্ধি ব্যবহার করা উদ্দেশ্য নয়। আর ইহরাম অবস্থায় অসুস্থ হ’লে যেকোন বৈধ পন্থায় চিকিৎসা গ্রহণ করতে বাধা নেই (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ১০/১৫৭; উছায়মীন, আশ-শারহুল মুমতে‘ ৭/১৫৮)






প্রশ্ন (৩/৪৩) : মসজিদে উঁচু মিনার তৈরি করা যাবে কি? আর তাতে চাঁদের ছবি অাঁকানো বা আল্লাহু আকবার লেখা যাবে কি? - -আব্দুল হালীম, সন্তোষপুর, পবা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৩/৪৩৩) : ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান আনার হিকমত কি? এই বিশ্বাস মানবজীবনে তো বিশেষ কোন প্রভাব রাখে না। আর কেউ যদি ফেরেশতার অস্তিত্ব স্বীকার না করে, সে কি কাফের হয়ে যাবে? - -মুমিনুল হক্ব, মিরপুর, ঢাকা।
প্রশ্ন (২০/২০) : একজন মেয়ে আল্লাহর কসম করে বলেছে, কোন গায়ের মাহরাম ছেলেদের সাথে কখনো কথা বলবে না। কিন্তু তাকে বাইরে যেতে হয়। অনেক সময় ছেলেদের সাথে যেমন রিকশাওয়ালাদের সাথে প্রয়োজনীয় কথা বলতে হয়। এক্ষণে তার করণীয় কি? তাকে কি নিয়মিত কাফফারা দিতে হবে নাকি একবার কাফফারা দিলেই যথেষ্ট হবে?
প্রশ্ন (৩৩/৪৭৩) : ছহীহ মুসলিম ও মুসনাদে আহমদের হাদীছে বুঝা যায় কদরের রাত্রি হবে ২৭ রামাযান (মুসলিম হা/২৮০৪; মিশকাত হা/২০৮৮)। সে অনুযায়ী আমাদের দেশে উক্ত রাত্রিতে কদর তালাশ করা হয়। অনেকে এর বিরুদ্ধে বলেন। এর সমাধান জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩৫/৪৭৫) : ‘পাঁচটি রাত্রির দো‘আ ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। রজব মাসের ১ম রাত্রি, শা‘বানের মধ্যরাত্রি, জুম‘আর রাত্রি, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার রাত্রি।’ উক্ত হাদীছটি কি ছহীহ?
প্রশ্ন (১২/৪৫২) : কাপড়ে যদি বীর্য লেগে যায় এবং গাঢ় না হওয়ায় শুকানোর পর উঠিয়ে ফেলা সম্ভব না হয় তাহ’লে পুরো কাপড় ধুয়ে ফেলতে হবে, নাকি পানি ছিটিয়ে দিলেই যথেষ্ট হবে?
প্রশ্ন (২২/৬২) : ছালাতরত অবস্থায় কোন রুকন যেমন রুকূ বা সিজদা করা হয়নি- এরূপ সন্দেহের সৃষ্টি হলে কেবল সহো সিজদা দিলেই চলবে না এক রাক‘আত পুনরায় আদায় করতে হবে? - -রফীকুল ইসলাম, ভালুকা, ময়মনসিংহ।
প্রশ্ন (২৩/১০৩) : শরী‘আত মোতাবেক সুন্নাতী পোষাক কোন্টি? আরব দেশে প্রচলিত লম্বা জুববা না কি ভারত উপমহাদেশে প্রচলিত পাঞ্জাবী? জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১২/৩৭২) : সূরা হূদের ১০৭ ও ১০৮ নং আয়াতে জান্নাতবাসী ও জাহান্নামীদের ব্যাপারে বলা হয়েছে, তারা অনন্তকাল সেখানে থাকবে, যে পর্যন্ত আসমান ও যমীন স্থায়ী থাকবে। তবে আল্লাহ অন্য কিছু চাইলে ভিন্ন কথা’। উক্ত আয়াত থেকে বুঝা যায় যে, এক সময় জাহান্নামের শাস্তি থেকে সবাইকে রেহাই দেয়া হবে। চিরস্থায়ীভাবে কাউকে জাহান্নামে থাকতে হবে না। উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩৭/৩১৭) : আমার কাছে ৩ লক্ষ ৫০ হাযার টাকা আছে। আমি এই টাকা ব্যাংকে রেখে সূদ নিয়ে তা গরীব মাদ্রাসা ছাত্রীকে দিতে পারবো কি?
প্রশ্ন (২৩/২৩) : আমার স্বামী পরহেযগার ও ইনছাফকারী। সার্বিক সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও আমার বাধাতেই তিনি দ্বিতীয় বিবাহ করেননি। এভাবে কেবল ঈর্ষা ও ভালোবাসার কারণে তাকে বিবাহে বাধা দেওয়ার কারণে আমি গোনাহগার হব কি?
প্রশ্ন (২৮/৪৬৮) : রাগ করে স্ত্রীকে ‘তালাক নিতে পারো’, ‘ভালো না লাগলে তুমি চলে যাও’ ইত্যাদি বলা যাবে কি? এতে বৈবাহিক সম্পর্কে কোন ক্ষতি হবে কি?
আরও
আরও
.