উত্তর : সফর অবস্থায় জামা‘আতে ছালাত আদায় করা ওয়াজিব নয় (ছহীহুল জামে‘ হা/৫৪০৫, আলবানী, ইরওয়াউল গালীল হা/৫৯৪ আলোচনা দ্রষ্টব্য)। তবে সফরে কোথাও অবস্থানরত অবস্থায় সম্ভবমত জামা‘আতের সাথে ছালাত আদায় করা উচিত। আর ছালাত জমা করার পরও পুনরায় উক্ত ছালাত জামা‘আতের সাথে আদায় করা যাবে। এক্ষেত্রে পরেরটি তার জন্য নফল হবে (মুসলিম, মিশকাত হা/৬০০)






প্রশ্ন (২৩/৪২৩) : আমি মাগরিবের ছালাতের শেষ বৈঠকে গিয়ে দেখি ইমাম ডান দিকে সালাম ফিরাচ্ছেন। আমি বৈঠকে বসে জামা‘আতে অংশ গ্রহণ করি। এ ক্ষণে আমার ছালাত হয়েছে কি
প্রশ্ন (৬/৩৬৬) : অনলাইন মার্কেটিংয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে কমবেশী মেয়েদের ছবি বা ভিডিও নিয়ে কাজ করতে হয়। কারণ এতে ফলোয়ার/সাবস্ক্রাইবার/ভিজিটর বেশী হয় এবং প্রডাক্টের সেল বৃদ্ধি পায়। এর জন্য পুরো কাজটিই কি হারাম হিসাবে গণ্য হবে?
প্রশ্ন (১৬/১৬) : সফর অবস্থায় তাহাজ্জুদ ছালাত আদায়ে কোন বাধা আছে কি? - -শামীম ইসলাম, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৫/৩৮৫) : সফর অবস্থায় ছিয়াম পালন করা অথবা ছেড়ে দেওয়া কোনটা উত্তম হবে?
প্রশ্ন (২/৩৬২) : ‘খতমে বুখারী’ অনুষ্ঠান করায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি? - -আব্দুর রশীদ, নতুনহাট, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (৪০/৪০) : হযরত আদম (আঃ) শ্রীলংকায় অবতরণ করেছিলেন মর্মে যে জনশ্রুতি রয়েছে তা কতটুকু নির্ভরযোগ্য? অথচ এর উপর ভিত্তি করে ‘আদম্স পিক’ নামে সেখানে একটি পাহাড়কে অবতরণস্থল হিসাবে গণ্য করে মাযার বানিয়ে লোকেরা পূজা করছে।
প্রশ্ন (২৩/৩০৩) : পিতা-মাতা কর্তৃক ছেলে বা মেয়েকে জোরপূর্বক বিবাহ দেওয়া শরী‘আতসম্মত হবে কি? এরূপ বিবাহের পর বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটালে উক্ত ছেলে বা মেয়ে গুনাহগার হবে কি?
প্রশ্ন (১৭/২৯৭) : নাপাক অবস্থায় কুরআন স্পর্শ করে তেলাওয়াত করলে পাপ হবে কি? কুরআন যখন গ্রন্থাকারে ছিল না, তখন এর হুকুম কি ছিল। বর্তমানে কম্পিউটার, মোবাইল, ভিডিও চিত্রের মাধ্যমেও কুরআন পড়া যায়। তা হলে স্পর্শ করা আর না করার গুরুত্ব থাকলো কোথায়?
প্রশ্ন (১৫/৪১৫) : তিন রাক‘আত বিশিষ্ট বিতর ছালাতের দ্বিতীয় রাক‘আতে বৈঠক করা যাবে কি? - -মামূনুর রশীদ, দামপাড়া, চট্টগ্রাম।
প্রশ্ন (২২/১০২) : ক্বিয়ামতের দিন মানবজাতির বিচার কি একদিনেই সম্পন্ন হবে না একাধিক দিনে? - -মুনীরুল ইসলাম, দারুশা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩১/২৩১) : ইমাম মাহদী আগমনের পূর্বে তিন বছর দুর্ভিক্ষ দেখা দিবে মর্মে কোন হাদীছ বর্ণিত হয়েছে কী?
প্রশ্ন (৩৩/৪৭৩) : আমার প্রশ্ন`: Google এ একটি একাউন্ট খুলতে হবে। অতঃপর এক হাযার বা তিন হাযার টাকা জমা রাখলে কাজের উপর ভিত্তি করে Google কর্তৃপক্ষ টাকা দিবে। যার একাউন্টে যত টাকা জমা থাকবে সে প্রতি কাজের বিনিময়ে তত বেশী টাকা পাবে। কাজটি হ’ল- Google প্রতিদিন ২০টি পণ্য বিক্রি করবে। শুধুমাত্র সেই পণ্যগুলো Google এ প্রেরণ করতে হবে। তাহ’লে জমাকৃত একাউন্টের টাকার উপর ভিত্তি করে প্রতিদিন তারা অর্থ প্রদান করবে। এক হাযার টাকা একাউন্টে জমা থাকলে ২০টি পণ্য প্রেরণের জন্য তারা ৩৫ টাকা দিবে। আর ১০ বা ২০ হাযার টাকা একাউন্টে জমা থাকলে ২০টি পণ্য প্রেরণের জন্য Google কর্তৃপক্ষ ৮০০ টাকা দিবে। এভাবে অর্থ উপার্জন করা বৈধ হবে কি?
আরও
আরও
.