উত্তর : ওযরবশত জায়েয হবে (আল-মাওসূ‘আতুল ফিক্বহিয়া ২৬/১০৭)। তবে সুন্নাত হ’ল জন্মের সপ্তম দিনে নাম রেখে আকীকা করা এবং মাথা মন্ডন করে চুলের ওযনে রূপা বা তার পরিমাণ অর্থ ছাদাকা করা (তিরমিযী হা/১৫১৯; মিশকাত হা/৪১৫৪; ছহীহুল জামে‘ হা/৭৯৬০)






প্রশ্ন (৯/৩৬৯) : আমি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা। আমার ক্লাসে ছাত্র-ছাত্রী উভয়ই আছে। আমি হাত ও পা মোজা, নিকাবসহ পূর্ণ পর্দার সাথে ক্লাস নেই। অবসরে পৃথক কক্ষে বসার কারণে সহকর্মীদের সাথেও একান্ত প্রয়োজন ছাড়া কথা বা সাক্ষাৎ হয় না। পড়ানোর সময়ও কন্ঠ কঠোর রাখি। এক্ষণে আমার জন্য শিক্ষকতা করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (১২/২১২) : জনৈক বক্তা বলেছেন, ক্বিয়ামতের দিন মানুষের সর্বপ্রথম হিসাব ছালাত সম্পর্কে হবে, আবার কেউ বলেন, খুন সম্পর্কে হবে। কোন্টি সঠিক জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১৬/১৭৬) : আমার কাপড়ের দোকানে মেয়েদের টপস, জিপসি, প্যান্ট, টাইটস ইত্যাদি আধুনিক পোষাক বিক্রয় করে থাকি। এটা শরী‘আতসম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (২৭/১৪৭) : তাশাহহুদে বসা অবস্থায় দৃষ্টি সিজদার স্থানের দিকে না আঙ্গুল নাড়ানোর দিকে রাখতে হবে?
প্রশ্ন (৩১/৩১১) : জুম‘আর মসজিদে না নিয়মিত জামা‘আত কায়েম হয় এরূপ মসজিদে ই‘তিকাফ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে? আর নারীরা কি বাড়িতে ই‘তিকাফ করতে পারবে? - -নাবীলাউত্তরা, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৫/৩৭৫) : অন্ধ ব্যক্তির জন্য আযান দেওয়া জায়েয নয়। অনেক ছাহাবী এটা অপসন্দ করেছেন- একথার সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (১৮/৫৮) : মৃত ব্যক্তির সম্মানে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করার যে রীতি সমাজে প্রচলিত রয়েছে, তা শরী‘আতসম্মত কি? - -ফারূক হোসাইন, মান্দা, নওগাঁ।
প্রশ্ন (১৮/৯৮) : কোন দলীলের ভিত্তিতে ফজর, মাগরিব ও এশার ছালাতে সরবে এবং যোহর ও আছর ছালাতে নীরবে তেলাওয়াত করা হয়? দলীলভিত্তিক জবাব চাই।
প্রশ্ন (৩৪/৪৭৪) : প্রাকৃতিক দুর্যোগ, সাগর, নদী, পাহাড় পর্বত, খনিজ সম্পদ ইত্যাদিকে প্রকৃতির সৃষ্টি বলা যাবে কি?
প্রশ্ন (২১/৩৪১) : ঈদের ময়দানে জায়নামায ব্যবহারে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (১/২৪১) : এক ব্যক্তির লাশ দাফনের জন্য খাটিয়ায় করে গোরস্থানে নিয়ে যাওয়ার পথে তুলনামূলক অধিক ভারী মনে হচ্ছিল। এর পিছনে বিশেষ কোন কারণ আছে কি? এমনকি হ’তে পারে যে তার আমলনামা সমৃদ্ধ হওয়ায় এমন ভারত্ব অনুভূত হয়েছে? - -তাওহীদুল ইসলাম, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (১২/৩৭২) : সূরা হূদের ১০৭ ও ১০৮ নং আয়াতে জান্নাতবাসী ও জাহান্নামীদের ব্যাপারে বলা হয়েছে, তারা অনন্তকাল সেখানে থাকবে, যে পর্যন্ত আসমান ও যমীন স্থায়ী থাকবে। তবে আল্লাহ অন্য কিছু চাইলে ভিন্ন কথা’। উক্ত আয়াত থেকে বুঝা যায় যে, এক সময় জাহান্নামের শাস্তি থেকে সবাইকে রেহাই দেয়া হবে। চিরস্থায়ীভাবে কাউকে জাহান্নামে থাকতে হবে না। উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যা জানিয়ে বাধিত করবেন।
আরও
আরও
.