উত্তর : এরূপ কাজ করা যাবে না। কারণ উত্তরাধিকার সম্পদের বণ্টননীতি আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত (নিসা ৪/১১)। অতএব যার যতটুকু প্রাপ্য তা বুঝিয়ে দিতে হবে। আর নানা তার প্রথমা স্ত্রীকে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করে কবীরা গোনাহ করেছেন। এক্ষণে নানা জীবিত থাকলে হক্বদারদেরকে অবশ্যই তাদের প্রাপ্য সম্পদ বুঝিয়ে দিতে হবে এবং খালেছ তওবা করতে হবে। আর জীবিত না থাকলে যে সকল উত্তরাধীকারী বর্তমানে অন্যায়ভাবে সেসব সম্পত্তি ভোগ করছে, তাদেরকে উক্ত সম্পদ পুনরায় সঠিক নিয়মে বণ্টনের ব্যবস্থা করতে হবে। নতুবা তারাও কঠিনভাবে পাপী হবে। রাসূল (ছাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি যুলুম করে অন্যের এক বিঘত যমীনও আত্মসাৎ করে, কিয়ামতের দিন সাত তবক (স্তর) যমীনের শেকল তার গলায় পরিয়ে দেয়া হবে (বুখারী হা/২৪৫২, ৩১৯৮; মুসলিম হা/১৬১০)।