উত্তর : উক্ত দো‘আটি ইবনু মাজাহতে বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু হাদীছটি যঈফ। এর সনদে হাম্মাদ ইবনু আব্দুর রহমান নামে একজন রাবী আছেন, যিনি সকল মুহাদ্দিছের ঐকমত্যে যঈফ (ইবনে মাজাহ হা/১৫৫৩)






বিষয়সমূহ: দো‘আ কবর
প্রশ্ন (১২/৪৫২) : জনৈক আলেম বলেন, ইবনু আববাস (রাঃ) হাজারে আসওয়াদকে চুম্বন করতেন এবং সিজদা করতেন (বায়হাক্বী, হাকেম)। তাহলে কি হাজারে আসওয়াদকে সিজদা করা যাবে?
প্রশ্ন (২১/১৮১) : রাসূল (ছাঃ)-এর বংশতালিকা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২/৪৪২) : কোন পিতা যদি নাবালিকা সন্তানের জন্য স্বর্ণ ক্রয় করে রাখে। আর সেটা যদি নিছাব পরিমাণ হয় তবে কি তার যাকাত দিতে হবে? আর যদি তা নিছাব পরিমাণ না হয়, তবে কি পিতার সম্পদের সাথে সংযুক্ত করে পিতাকে যাকাত দিতে হবে?
প্রশ্ন (২৪/২৪) : জনৈক আলেম বলেন, ছোট বেলায় হাসান ও হুসাইন (রাঃ) জামার জন্য কাঁদতে থাকলে জিবরীল (আঃ) তাঁদের জন্য লাল ও সবুজ দুইটি জামা আল্লাহর পক্ষ থেকে নিয়ে এসেছিলেন। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (১/৮১) : সুমাইয়া (রাঃ) ঈমান আনার কারণে আবু জাহল প্রকাশ্যে তাকে উলঙ্গ করে হত্যা করেছিল। এ কথা কি প্রমাণিত? এ ঘটনা সংঘটিত হওয়ার পরেও কেন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হাত দিয়ে বাঁধা না দিয়ে ইয়াসির পরিবারকে ধৈর্যধারণের উপদেশ দিলেন?
প্রশ্ন (১৫/৫৫) : অসুস্থ মানুষকে দেখতে যাওয়ার বিশেষ কোন ফযীলত আছে কি?
প্রশ্ন (৩৯/২৭৯) : আল-বিদায়াহ ওয়ান নিহায়াহ গ্রন্থে তাবূক যুদ্ধের ময়দানে রাসূল (ছাঃ)-এর সে সারগর্ভ ভাষণ সংকলিত হয়েছে, তা ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত কি?
প্রশ্ন (৬/৩৬৬) : আমরা জানি চুলে কলপ ব্যবহার করা যায় না। কিন্তু অল্প বয়সে কারো চুল পেকে গেলে এবং চিকিৎসায় কোন ফল না হ’লে কালো খেযাব বা কলপ ব্যবহার করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৩/৩৮৩) : হারাম শরীফের এলাকার মধ্যে কোন মসজিদে ছালাত আদায় করলে হারামে আদায় করার নেকী পাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২৩/৩০৩) : একজন প্রাণী চিকিৎসক হিসাবে কুকুর, বিড়াল ইত্যাদির চিকিৎসা করে অর্থ উপার্জন করায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (৭/১২৭) : জনৈক ব্যক্তি বলেন, কোন ব্যক্তি ওয়ায মাহফিলে যাওয়ার ইচ্ছা করে সামনের পা বাড়িয়ে পিছনের পা তোলার আগেই সকল গোনাহ মাফ হয়ে যায়। একথার কোন সত্যতা আছে কি?
প্রশ্নঃ (৯/৮৯): নৈক ব্যক্তি এবার সস্ত্রীক হজ্জে যাচ্ছেন। তাঁর সংগৃহীত টাকার প্রায় অর্ধেক নিম্ন বর্ণিত টাকা। যেমন বাইশ বছর আগে এক ব্যক্তি তাঁর নিকটে ১৬ শতাংশ আবাদী জমি বিক্রি করে। দাতা-গ্রহীতা উভয়েই শিক্ষিত হওয়া সত্ত্বেও ভুলক্রমে আবাদী জমির দাগ নং দলীলে লিখিত না হয়ে বাস্ত্ত ভিটা লিখিত হয়। এক্ষণে জমি খারিজ করতে গেলে ভুল ধরা পড়ে। আবাদী জমির মূল্য এক লাখ টাকাও হবে না। বিক্রেতা মারা গেছে। তার ছেলে মেয়েরা দলীল সংশোধন করে দিতে রাযী। কিন্তু ক্রেতা বাড়ীর জমি দখলে নিতে চায়। ফলে দাতার ওয়ারিছরা এক লাখ টাকার বিনিময়ে হাজীর নিকট থেকে বাস্ত্ত ভিটা ফিরিয়ে নিতে চায়। তাতে রাজী না হ’লে এক লাখ আশি হাযার টাকা দিয়ে হাজীর কাছ থেকে বাড়ী ভিটা দলীল করে নেয়। প্রশ্ন হচ্ছে, এভাবে সংগৃহীত টাকা দ্বারা কৃত হজ কবুল হবে কি?
আরও
আরও
.