বড় বড় প্রকল্প ও বিশাল বিশাল অবকাঠামো নির্মাণ করলেই তাকে উন্নয়ন বলা যায় না। বন, নদী এবং পরিবেশ ধ্বংস করে যে উন্নয়ন, তা শেষ পর্যন্ত টেকসই হবে না। তা মানবসৃষ্ট বিপর্যয় ডেকে আনবে। আর এতে দরিদ্ররা সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হবে। গত ২৮শে সেপ্টেম্বর রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিত এক সেমিনারে বক্তারা একথা বলেন। প্রধান অতিথির ভাষণে অর্থনীতিবিদ ওয়াহীদুদ্দীন মাহমূদ বলেন, আমরা উন্নয়নের জন্য রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করছি। যার কারণে পরিবেশ অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ভূরাজনৈতিক বিবেচনা থেকে বড় প্রকল্প না নিয়ে, পরিবেশ রক্ষাকে গুরুত্ব দেওয়ার আহবান জানান তিনি।

সভাপতির বক্তব্যে পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেটরি রিসার্চের নির্বাহী পরিচালক হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা হাওরের ভেতর দিয়ে রাস্তা বানিয়ে ভাবছি, অনেক উন্নতি হচ্ছে।...এখন নতুন করে ভাবতে হবে। আমরা পরিবেশ-বন-জলাভূমি ধ্বংস করে যে প্রবৃদ্ধি অর্জন করছি, আসলে কতটুকু প্রবৃদ্ধি আসছে, তা আমাদের নতুন করে চিন্তা করতে হবে।

অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, ভারত, চীন, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র মিলে মিয়ানমারে যে উন্নয়ন করছে, তার ফলাফল হিসাবে সেখানকার লাখো রোহিঙ্গা মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে আশ্রয় নিচ্ছে। বাংলাদেশেও রামপাল, রূপপুর ও মাতারবাড়ির মতো প্রকল্পের কারণে দেশের ভেতরে যত লোক উদ্বাস্ত্ত হচ্ছে, তার মোট হিসাব করলে রোহিঙ্গাদের চেয়ে কম হবে না।







মৃত্যুর পরও মুসলিমরা বৈষম্যের শিকার ফ্রান্সে
ফিলিস্তীনী মুসলমানদের সাহসিকতায় মুগ্ধ ৩০ অস্ট্রেলিয়ান নারীর একসাথে ইসলাম গ্রহণ
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতারণার আশ্রয় নেয়া হয়
প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের মধ্যেই বাংলাদেশ নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য আসামের মুখ্যমন্ত্রীর
উত্তর কোরিয়ার সম্ভাব্য ইএমপি হামলায় ধসে পড়বে যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা, মারা পড়বে সেদেশের ৯০% মানুষ!
বাংলাদেশ থেকে ট্রেন যাবে সিঙ্গাপুর
হাইকোর্টের যুগান্তকারী রায় : ধর্ষণ মামলায় মেডিক্যাল রিপোর্ট গুরুত্বপূর্ণ নয়
ব্রিটেনের ‘সেরা স্কুল’ নির্বাচিত হ’ল দু’টি ইসলামিক স্কুল
লাখো জিপিএ-৫ পেয়েও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় চরম ফল বিপর্যয়
স্বদেশ-বিদেশ
৪০ জন মুমূর্ষ শিশুকে দত্তক নিয়ে আলোচনায় মুহাম্মাদ বাজেক
ভোলায় আরও সাড়ে ৬ লাখ কোটি টাকা মূল্যের গ্যাসের সন্ধান
আরও
আরও
.