বাংলাদেশের সংবিধানে ২০১৪ সালে গৃহীত ষোড়শ সংশোধনীর মাধ্যমে বিচারপতি অপসারণ করার ক্ষমতা জাতীয় সংসদের হাতে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। গত ৩রা জুলাই আপিল বিভাগ সেটি অবৈধ ঘোষণা করার পর ৩১শে জুলাই পূর্ণাঙ্গ রায় দেয়। যা ১লা আগষ্ট ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশের প্রথম সংবিধানে উচ্চ আদালতের বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে রাখা হয়েছিল। এরপর ১৯৭৫ সালে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর পর বিচারক অপসারণের ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির হাতে ন্যস্ত হয়। ১৯৭৫ সালের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীতে বিচারক অপসারণের বিষয় নিষ্পত্তির জন্য প্রধান বিচারপতি সহ ৩ সদস্যের সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন করা হয়। এরপর ২০১৪ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী আনা হয়, যাতে বিচারক অপসারণের ক্ষমতা ফিরে পায় ‘জাতীয় সংসদ’। এই সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ঐ বছরের ৫ই নভেম্বর হাই কোর্টে রিট আবেদন করেন ৯জন আইনজীবী। পরে ২০১৬ সালের ৫ই মে হাইকোর্ট সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। উক্ত রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ৪ঠা জানুয়ারী’১৭ আপিল করে। গত ৮ই মে আপিল শুনানি শুরু হয়। টানা ১১ দিন ধরে আপিল শুনানিতে আদালতে মতামত উপস্থাপনকারী ১০ অ্যামিক্যাস কিউরির মধ্যে ড. কামাল হোসেন সহ ৯ জনই ষোড়শ সংশোধনীর বিপক্ষে তাদের মতামত ব্যক্ত করেন। শুনানী ১লা জুন শেষ হয়। অতঃপর গত ৩রা জুলাই রিট খারিজ করে রায়ের সংক্ষিপ্ত সার ঘোষণা করে উচ্চ আদালত।







বিপাকে রোগাক্রান্ত ও এয়ার কন্ডিশন ব্যবহারকারীরা (ইমিউনিটির আধিক্যের কারণে করোনায় আক্রান্ত অধিকাংশ খেটে খাওয়া মানুষ রক্ষা পাচ্ছে)
আদালতের রায় : ভাঙতে হবে গির্জা
ষোড়শ সংশোধনী বাতিল করে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
বিশ্বের উদ্বাস্ত্তদের জন্য নতুন রাষ্ট্র!
স্বদেশ-বিদেশ
সামনে গরম বাড়বে, ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত রোগ আরো ভয়াবহ রূপ নেবে
জাদুকরী মাছের ব্যাংক হালদা সংরক্ষণে চাই সম্মিলিত উদ্যোগ
ক্যাথলিক চার্চে যৌন নিপীড়নের শিকার ৪৪৪০ শিশু
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মাদ আলী আর নেই
সিলেট সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে পাওয়া গেল মানুষ বিক্রির দলীল!
বাড়ির ছাদে পড়া উল্কাপিন্ডে রাতারাতি কোটিপতি যুবক!
প্রাথমিক থেকে দ্বাদশের শিক্ষাক্রম বদলে যাচ্ছে
আরও
আরও
.