দীর্ঘদিন পর নতুন এক ভূখন্ডের খোঁজ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের দাবী, অ্যান্টার্কটিকার বরফের নীচে রয়েছে বিশাল এই ভূখন্ড। পাহাড় আর উপত্যকায় ঘেরা বিশাল এ ভূখন্ড কয়েক লাখ বছর ধরে অ্যান্টার্কটিকা বরফের নীচে ঢাকা পড়ে আছে। বিজ্ঞানীদের দাবী, ৩২ হাযার বর্গকিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত ভূখন্ডটি একসময় গাছ, বন ও নানা ধরনের প্রাণীর আবাসস্থল ছিল। সময়ের পরিক্রমায় একসময় পুরো ভূখন্ডই বরফে ঢেকে যায়, যা আজও বরফের নীচে চাপা পড়ে আছে। সুন্দরবনের আয়তন প্রায় ১০ হাযার বর্গকিলোমিটার। সেই হিসাবে নতুন আবিষ্কার হওয়া ভূখন্ড সুন্দরবনের তিন গুণের বেশী বড়। এমনকি ইউরোপের দেশ বেলজিয়ামের চেয়ে আকারে বড় এই ভূখন্ড।

এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যের ডারহাম ইউনিভার্সিটির হিমবাহ বিশেষজ্ঞ ও গবেষক দলের প্রধান স্টুয়ার্ট জেমিসন বলেন, নতুন আবিষ্কৃত ভূখন্ডে এখনো কারও নযর পড়েনি। সাদা বরফের বিশাল এলাকার নীচে ঢাকা পড়ে আছে এই ভূখন্ড। নতুন এ গবেষণায় স্যাটেলাইট ইমেজ ও রেডিও-ইকো সাউন্ডিং প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। বিজ্ঞানীদের মতে, নতুন ভূখন্ডটি বরফের দুই কিলোমিটারের বেশি গভীরে অবস্থিত।

[আল্লাহর সৃষ্টির ৯৯৯ ভাগ এখনো মানুষের অজানা। একে একে এভাবে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে তার বিধান সমূহ মেনে চলা আবশ্যক (স.স.)]






আরও
আরও
.