উত্তর : হায়েয ও নিফাস অবস্থায় স্ত্রী মিলন করা হারাম। নিফাসের জন্য সর্বোচ্চ চল্লিশদিন অপেক্ষা করতে হবে (আবুদাউদ হা/৩১১; ইরওয়া হা/২১১)। তবে চল্লিশ দিনের পূর্বে কেউ পবিত্র হয়ে গেলে তার উপর ছালাত ও ফরয ছিয়াম আবশ্যক হয়ে যাবে এবং স্বামীর সাথে নির্জনবাস করা জায়েয হয়ে যাবে। এক্ষণে পবিত্রতার লক্ষণ দেখার পরে চল্লিশ দিনের পূর্বেই কেউ স্ত্রী মিলন করে থাকলে কোন কাফফারা দিতে হবে না। তবে অসতর্কতাবশত নিফাস অবস্থায় স্ত্রীর সাথে নির্জনবাস ঘটে যাওয়ার কারণে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে (ইবনু কুদামাহ, মুগনী ১/২৫৪; ইবনু তায়মিয়াহ, শারহু ঊমদাতুল ফিকহ ১/৫২০)

প্রশ্নকারী : সিনথিয়া*, শিবগঞ্জ, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।

*[আরবীতে ইসলামী নাম রাখুন (স.স.)]







প্রশ্ন (১৯/৫৯) : আরাফায় অবস্থানকালে জাবালে রহমত দর্শন করে দো‘আ করার সময় পাহাড়কে ক্বিবলা করা যাবে কি? দম দেওয়ার অর্থ কি?
প্রশ্ন (৩৬/৩৫৬) : সালাম ফিরানোর সময় চোখ কোন দিকে থাকবে? কাঁধের দিকে না যেকোন স্থানে? বিস্তারিত জানতে চাই।
প্রশ্ন (১১/৪৫১) : চুল পড়ে যাওয়ার কারণে নতুন চুল গজানোর জন্য যে চিকিৎসা গ্রহণ করা হয় তা কি শরী‘আত সম্মত?
প্রশ্ন (৯/১৬৯) : হরতাল, ধর্মঘট, অবরোধ ইসলামের দৃষ্টিতে বৈধ কি? কিছু ইসলামী সংগঠন বলছে, গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় এরূপ জিহাদ ব্যতীত অন্য কোন পথ খোলা নেই। এক্ষেত্রে শরী‘আতের বিধান জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩৮/৩৮) : সন্তান জন্মের ৭ম দিনে যদি কুরবানীর ঈদের দিন হয় তবে ক্রয়কৃত পশু শিশুর আকীকা হিসাবে দিতে হবে, না কুরবানী হিসাবে?
প্রশ্ন (৬/৪৪৬) : অনেক মসজিদে ফজরের ছালাত অন্ধকারে আদায় করার জন্য লাইট বন্ধ রাখা হয়। এ ব্যাপারে শারঈ সিদ্ধান্ত দিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩৫/৩৫৫) : কতিপয় আলেম বলেন, জান্নাতে মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর সাথে ফেরাউনের স্ত্রী আসিয়ার বিবাহ হবে। একথার কোন সত্যতা আছে কি? - -সাঈদুর রহমানশিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (১৪/৯৪) : বাড়ীর কাছে ওয়াক্তিয়া মসজিদ এবং সামান্য দূরে জামে মসজিদ। যেখানে মুছল্লী সংখ্যাও বেশী হয়। এক্ষেত্রে কোন মসজিদে ছালাত আদায় করা উচিৎ হবে?
প্রশ্ন (২১/১০১) : সাধারণ মানুষ কাউকে কল্যাণের শিক্ষা দিলে সেও কি আল্লাহ, ফেরেশতা ও সমগ্র সৃষ্টজীবের প্রার্থনায় শামিল হবে?
প্রশ্ন (৩৩/১৫৩) : থার্টিফার্স্ট নাইট, ভালোবাসা দিবস, নববর্ষ ইত্যাদি পালন সম্পর্কে শরী‘আতের বিধান জানিয়ে বাধিত করবেন। - -আবুল কালাম, খুলশী, চট্টগ্রাম।
প্রশ্ন (২৮/২৬৮) : তাফসীর কুরতূবীতে এসেছে, জনৈক ব্যক্তি রাসূল (ছাঃ)-এর নিকটে দারিদ্রের অভিযোগ করলে তিনি তাকে ঘরে প্রবেশের সময় সালাম প্রদান এবং সূরা ইখলাছ পাঠের নির্দেশনা দেন। অতঃপর তিনি কয়েকদিন আমল করতেই তার দারিদ্রতা দূর হয়ে যায়। এ ঘটনার সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (৩৯/১৫৯) : যদি কোন ব্যক্তি শেষ বৈঠকে দরূদ পাঠ না করে সালাম ফিরিয়ে দেয় তাহ’লে তাকে কি সহো সিজদা দিতে হবে?
আরও
আরও
.